ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
খাদ্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি: সংকটে নিম্ন আয়ের মানুষ
উদ্বৃত্ত ধানের এলাকা রংপুরে চালের দামে নাভিশ্বাস
অর্থনীতিতে অশনিসংকেত, প্রবৃদ্ধি নামবে ৩.৮ শতাংশে
দ্বিগুণ পণ্য নিয়ে আবারও চট্টগ্রাম আসছে সেই পাকিস্তানি জাহাজ
ফের আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকে প্রশাসক নিয়োগ
বাংলাদেশকে ৭ হাজার ৭৪০ কোটি টাকা দিচ্ছে আইএমএফ
নিলামে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তুলে নিল ২০৮৩ কোটি টাকা
ফের ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
লিটারে ৮ টাকা বাড়ানোর পরও বাজারে সয়াবিন তেলের কৃত্রিম সংকট এখনো রয়ে গেছে। দুই, তিন ও পাঁচ লিটারের তেল কিছুটা সরবরাহ করলেও এক লিটারের তেল এখনো পাওয়া যাচ্ছে না। পাশাপাশি সরকার নির্ধারিত মূল্যে মিলছে না তেল। এতে ক্রেতার পণ্যটি কিনতে এখনো ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন-সরকারিভাবে ভোজ্যতেলের দাম আরও বাড়ানোর পাঁয়তারা করছে কোম্পানিগুলো। যে কারণে এখনো বাজারে সরবরাহ করছে না।
শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর খুচরা বাজার ঘুরে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
এদিকে সরকারের পক্ষ থেকে লিটারে ৮ টাকা বাড়িয়ে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১৭৫ ও খোলা সয়াবিনের দাম ১৫৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে রাজধানীর
খুচরা বাজারে এই দামে তেল নেই। খোলা সয়াবিন তেলের লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৮৫ টাকা। দু-এক দোকানে আগের কেনা এক লিটারের বোতল তেল মিললেও বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়। রাজধানীর জিনজিরা কাঁচাবাজারের মুদি বিক্রেতা সোহেল বলেন, সরকার নতুন মূল্য নির্ধারণ করেছে। পাঁচ লিটারের তেল ৮৩৭ টাকা কিনে ৮৫২ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। দুই দিক থেকে লাভ করছে কোম্পানিগুলো। তিন লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ৫১৬ টাকায় কিনতে হচ্ছে। বিক্রি করতে হচ্ছে ৫২৫ টাকায়। খোলা সয়াবিন লিটারপ্রতি ১৮৮ টাকায় ডিলারদের কাছে কিনতে হয়। বিক্রি করতে হচ্ছে ১৮৫ টাকায়। পাম অয়েল ১৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কিনতে হচ্ছে ১৭১ টাকায়। তিনি জানান, ডিলাররা এখনও তেলের সরবরাহ পুরোপুরি স্বাভাবিক করেনি।
সরকারিভাবে মূল্য আরও বাড়ানার জন্য এখনও বাজারে সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। এক লিটারের তেল এখনও ডিলাররা দেননি। আর এখন লিটারপ্রতি কোম্পানিগুলো আমাদের ৩ টাকা লাভ করার সুযোগ দিয়েছে। যা আগে ৪-৫ টাকা ছিল। এতে ভোক্তার সঙ্গে আমাদেরও ঠকাচ্ছে। কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এসএম নাজের হোসাইন বলেন, সরকারিভাবে তেলের দাম বাড়িয়ে বাজারে সরবরাহ ঠিক করার কথা বলেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা। কিন্তু দাম বাড়লেও ক্রেতারা তেল পাচ্ছেন না। পেলেও নির্ধারিত দামের চেয়ে বাড়তি দরে কিনতে হচ্ছে। আমরা দেখেছি বিক্রেতারা এখনো তেল পাচ্ছেন না। এই অবস্থায় সরকারসংশ্লিষ্টদের বাজারসহ কোম্পানিগুলোর মিলগুলোতে কঠোরভাবে তদারকি করা দরকার। অনিয়ম পেলে শাস্তির আওতায় আনা দরকার।
খুচরা বাজারে এই দামে তেল নেই। খোলা সয়াবিন তেলের লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৮৫ টাকা। দু-এক দোকানে আগের কেনা এক লিটারের বোতল তেল মিললেও বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়। রাজধানীর জিনজিরা কাঁচাবাজারের মুদি বিক্রেতা সোহেল বলেন, সরকার নতুন মূল্য নির্ধারণ করেছে। পাঁচ লিটারের তেল ৮৩৭ টাকা কিনে ৮৫২ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। দুই দিক থেকে লাভ করছে কোম্পানিগুলো। তিন লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ৫১৬ টাকায় কিনতে হচ্ছে। বিক্রি করতে হচ্ছে ৫২৫ টাকায়। খোলা সয়াবিন লিটারপ্রতি ১৮৮ টাকায় ডিলারদের কাছে কিনতে হয়। বিক্রি করতে হচ্ছে ১৮৫ টাকায়। পাম অয়েল ১৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কিনতে হচ্ছে ১৭১ টাকায়। তিনি জানান, ডিলাররা এখনও তেলের সরবরাহ পুরোপুরি স্বাভাবিক করেনি।
সরকারিভাবে মূল্য আরও বাড়ানার জন্য এখনও বাজারে সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। এক লিটারের তেল এখনও ডিলাররা দেননি। আর এখন লিটারপ্রতি কোম্পানিগুলো আমাদের ৩ টাকা লাভ করার সুযোগ দিয়েছে। যা আগে ৪-৫ টাকা ছিল। এতে ভোক্তার সঙ্গে আমাদেরও ঠকাচ্ছে। কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এসএম নাজের হোসাইন বলেন, সরকারিভাবে তেলের দাম বাড়িয়ে বাজারে সরবরাহ ঠিক করার কথা বলেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা। কিন্তু দাম বাড়লেও ক্রেতারা তেল পাচ্ছেন না। পেলেও নির্ধারিত দামের চেয়ে বাড়তি দরে কিনতে হচ্ছে। আমরা দেখেছি বিক্রেতারা এখনো তেল পাচ্ছেন না। এই অবস্থায় সরকারসংশ্লিষ্টদের বাজারসহ কোম্পানিগুলোর মিলগুলোতে কঠোরভাবে তদারকি করা দরকার। অনিয়ম পেলে শাস্তির আওতায় আনা দরকার।