ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
এবি পার্টির চেয়ারম্যান পদে তিন প্রার্থী
এবি পার্টির চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন দলের তিন নেতা। তাঁরা হলেন, দলের প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক সাবেক সচিব এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী, যুগ্ম আহ্বায়ক লেফট্যানেন্ট কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম ও সদস্য সচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু। নির্বাহী পরিষদের ২১ সদস্য পদের জন্য প্রার্থী হয়েছেন ৬০ নেতা।
শুক্রবার এবি পার্টির নির্বাচন পরিচালনা কমিশনের প্রধান অধ্যাপক এ কে এম ওয়ারেসুল করিম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, চেয়ারম্যান পদে দুইজন প্রার্থী সরে দাঁড়িয়েছেন।
তাঁরা হলেন, বর্তমান আহ্বায়ক প্রফেসর ডা. মেজর (অব.) আব্দুল ওহাব মিনার ও যুগ্ম সদস্যসচিব ব্যারিস্টার যোবায়ের আহমেদ ভূঁইয়া।
আগামী ২৮ ডিসেম্বর এবি পার্টির প্রথম কেন্দ্রীয় কাউন্সিল হবে। সেদিন দলটির চেয়ারম্যান, সেক্রেটারি ও ২১ জন
নির্বাহী পরিষদ নির্বাচিত হবেন কাউন্সিলরদের সরাসরি ভোটে। প্রার্থিতা তালিকা চূড়ান্তের পর প্রচার শুরু করেছেন প্রার্থীরা। একাত্তরের ভূমিকার জন্য ক্ষমা চাওয়া উচিত; এ দাবিতে ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে জামায়াতে ইসলামী থেকে পদত্যাগ করেন ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক। একই দাবি সমর্থন করে সেই সময়ে জামায়াত থেকে বহিষ্কার হন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি মজিবুর রহমান মঞ্জু। একই বছরের ডিসেম্বরে জামায়াত ছাড়েন দলটির কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী। জামায়াত ত্যাগ করা এবং দলটি থেকে বহিষ্কৃতরা ২০২১ সালে এবি পার্টি নামে নতুন গঠন করেন। প্রথম আহ্বায়ক হন সাবেক আমলা সোলায়মান চৌধুরী। গত অক্টোবরে তিনি পদত্যাগ করেন। শোনা যাচ্ছিল তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা বা দুদক চেয়ারম্যান হতে
পারেন। যদিও এ গুঞ্জন সত্য হয়নি। প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সচিব মজিবুর রহমান মঞ্জুর বিরুদ্ধে দলীয় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাধ্যমে রাজনীতিতেই ফিরলেন তিনি। গত আগস্টে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পেয়েছে এবি পার্টি। সরাসরি নির্বাচন আয়োজনকে দলের অভ্যন্তরে গণতন্ত্রের চর্চা বলছে দলটি। নীতি ও পরিকল্পনা তুলে ধরতে উন্নত দেশের মতো প্রার্থীদের বিতর্ক হবে।
নির্বাহী পরিষদ নির্বাচিত হবেন কাউন্সিলরদের সরাসরি ভোটে। প্রার্থিতা তালিকা চূড়ান্তের পর প্রচার শুরু করেছেন প্রার্থীরা। একাত্তরের ভূমিকার জন্য ক্ষমা চাওয়া উচিত; এ দাবিতে ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে জামায়াতে ইসলামী থেকে পদত্যাগ করেন ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক। একই দাবি সমর্থন করে সেই সময়ে জামায়াত থেকে বহিষ্কার হন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি মজিবুর রহমান মঞ্জু। একই বছরের ডিসেম্বরে জামায়াত ছাড়েন দলটির কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী। জামায়াত ত্যাগ করা এবং দলটি থেকে বহিষ্কৃতরা ২০২১ সালে এবি পার্টি নামে নতুন গঠন করেন। প্রথম আহ্বায়ক হন সাবেক আমলা সোলায়মান চৌধুরী। গত অক্টোবরে তিনি পদত্যাগ করেন। শোনা যাচ্ছিল তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা বা দুদক চেয়ারম্যান হতে
পারেন। যদিও এ গুঞ্জন সত্য হয়নি। প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সচিব মজিবুর রহমান মঞ্জুর বিরুদ্ধে দলীয় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাধ্যমে রাজনীতিতেই ফিরলেন তিনি। গত আগস্টে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পেয়েছে এবি পার্টি। সরাসরি নির্বাচন আয়োজনকে দলের অভ্যন্তরে গণতন্ত্রের চর্চা বলছে দলটি। নীতি ও পরিকল্পনা তুলে ধরতে উন্নত দেশের মতো প্রার্থীদের বিতর্ক হবে।