ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পূর্বাভাস: জানুয়ারির শুরুতেই শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র: সজীব ওয়াজেদ জয়ের দাবি
উত্থাপিত দুর্নীতির অভিযোগ এবং সজীব ওয়াজেদ জয়ের প্রতিক্রিয়া
শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ অনুরোধের প্রতিবাদে বিবৃতি
দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তায় সতর্ক অবস্থানে সেনাবাহিনী
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের কারণ উদঘাটনে তদন্ত কমিটি
নসরুল হামিদের ৩৬ কোটি টাকার সম্পদ, অস্বাভাবিক লেনদেন ৩১৮১ কোটি
ভারতে আটক বাংলাদেশি জেলেদের ফেরাতে আলোচনা চলছে: পররাষ্ট্রসচিব
ভারতের উড়িষ্যা রাজ্যের প্যারাদ্বীপে আটক ৭৯ জন বাংলাদেশি জেলে-নাবিককে ফিরিয়ে আনতে আলোচনা শুরু করেছে বাংলাদেশ সরকার। আলোচনার মাধ্যমে শিগগিরই তাদের ফেরত আনা যাবে।
আজ বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্র সচিব মো. জসীম উদ্দিন এসব কথা জানান। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এদিন সন্ধ্যায় পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট হোসে রামোস হোর্তার আসন্ন সফর নিয়ে ব্রিফিংয়ে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এক দশক পর ১৫ ডিসেম্বর ঢাকায় আসছেন তিনি।
এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, এ নিয়ে বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। বাংলাদেশি যারা আটক রয়েছেন, তাদের ফেরত আনার বিষয়ে আলোচনা চলছে। আলোচনার মাধ্যমে শিগগিরই ফেরত আনতে পারা যাবে বলে প্রত্যাশা করেন তিনি।
এদিকে ভারতীয় কোস্টগার্ডের পক্ষ
থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়, গত বুধবার কোস্টগার্ডের নিয়মিত নজরদারির সময় আইএমবিএলের কাছ থেকে এফভি লায়লা-২ ও এফভি মেঘনা-৫ ট্রলারসহ জেলেদের আটক করা হয়। তাদের উড়িষ্যার প্যারাদ্বীপে নিয়ে আসার পর আলাদাভাবে ভারতীয় কোস্টগার্ড, পুলিশের অপরাধ এবং গোয়েন্দা শাখা জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। আটক এক বাংলাদেশি মৎস্যজীবী উড়িষ্যার সাংবাদিকদের বলেছেন, ভুল করে আমরা ভারতীয় জলসীমায় চলে এসেছিলাম। দুটি জাহাজে ১০০ টন মাছ আছে। এর মূল্য এক কোটি টাকা হবে। আরেকজন বাংলাদেশি মৎস্যজীবী বলেন, এখানে খাবার, পানীয় এবং থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। গত সোমবার দুপুরে খুলনার হিরণ পয়েন্ট এলাকায় ভারতের জলসীমার কাছ থেকে এফভি মেঘনা-৫ ও এফভি লায়লা-২ নামের মাছ ধরার দুটি জাহাজ ৭৮ নাবিকসহ ধরে
নিয়ে যায় ভারতের কোস্টগার্ড। নৌযান দুটি গভীর সমুদ্রে মাছ ধরার কাজে ছিল। জেলে ও নাবিক মিলিয়ে মেঘনায় ছিলেন ৩৭ জন এবং লায়লায় ৪১ জন।
থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়, গত বুধবার কোস্টগার্ডের নিয়মিত নজরদারির সময় আইএমবিএলের কাছ থেকে এফভি লায়লা-২ ও এফভি মেঘনা-৫ ট্রলারসহ জেলেদের আটক করা হয়। তাদের উড়িষ্যার প্যারাদ্বীপে নিয়ে আসার পর আলাদাভাবে ভারতীয় কোস্টগার্ড, পুলিশের অপরাধ এবং গোয়েন্দা শাখা জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। আটক এক বাংলাদেশি মৎস্যজীবী উড়িষ্যার সাংবাদিকদের বলেছেন, ভুল করে আমরা ভারতীয় জলসীমায় চলে এসেছিলাম। দুটি জাহাজে ১০০ টন মাছ আছে। এর মূল্য এক কোটি টাকা হবে। আরেকজন বাংলাদেশি মৎস্যজীবী বলেন, এখানে খাবার, পানীয় এবং থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। গত সোমবার দুপুরে খুলনার হিরণ পয়েন্ট এলাকায় ভারতের জলসীমার কাছ থেকে এফভি মেঘনা-৫ ও এফভি লায়লা-২ নামের মাছ ধরার দুটি জাহাজ ৭৮ নাবিকসহ ধরে
নিয়ে যায় ভারতের কোস্টগার্ড। নৌযান দুটি গভীর সমুদ্রে মাছ ধরার কাজে ছিল। জেলে ও নাবিক মিলিয়ে মেঘনায় ছিলেন ৩৭ জন এবং লায়লায় ৪১ জন।