ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বোর্নামাউথে বিধ্বস্ত আমোরিমের ম্যানইউ
যুদ্ধবিরতির দ্বারপ্রান্তে হামাস-ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধবিরতির আলোচনা ৯০ শতাংশ সম্পন্ন
দীর্ঘ ১২ বছর পর দামেস্কে কাজ শুরু করল তুরস্কের দূতাবাস
মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে ইরানের ‘স্বপ্নভঙ্গ’, বিকল্প কী
সিরিয়ার ক্ষমতা দখলকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র
হামাসের সাথে শান্তি চুক্তি চায় ৭২ শতাংশ ইসরাইলি
ভারতে ধর্ষণের দায়ে আ’লীগের ৪ নেতা গ্রেফতার
ভারতে ধর্ষণের দায়ে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ চার নেতাকে গ্রেফতার করেছে মেঘালয় রাজ্যের শিলং পুলিশ।
রোববার ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতার নিউ টাউন এলাকার একটি ফ্ল্যাট থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর রাতেই তাদেরকে মেঘালয়ের রাজধানী শিলংয়ে আনা হয়েছে।
গ্রেফতাররা হলেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন খান, সিলেট মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি, সহ-সভাপতি রিপন ও সদস্য জুয়েল।
এছাড়া অন্য পলাতকরা হলেন সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আফসর আজিজ ও সাধারণ সম্পাদক দেবাংশু দাশ মিটু।
শিলং পুলিশের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, আওয়ামী লীগের নেতারা সিলেট থেকে পালিয়ে শিলংয়ে অবস্থান করার সময় তাদের আবাসস্থলে একটি ধর্ষনের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায়
ভুক্তভোগী শিলং থানায় ছয়জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় তাদেরকে গ্রেফতার করা হলেও আরো দুইজন আসামি পলাতক রয়েছেন। সূত্রে আরো জানা গেছে, কলকাতার এই ফ্ল্যাট থেকে নাসির, মুক্তি, রিপন ও জুয়েল ছাড়াও সুনামগঞ্জের এক ইউপি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানকেও গ্রেফতার করেছিল শিলং পুলিশ। পরে সেখানে অবস্থানরত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল তাদেরকে ছাড়াতে তদবির শুরু করেন। এরপর মামলার এজহারে নাম না থাকায় ওই ইউপি চেয়ারম্যানকে ছেড়ে দেয়া হয়। এ বিষয়ে কলকাতায় বসবাসরত সিলেট আওয়ামী লীগের একাধিক দলীয় নেতা এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তবে অপর একটি সূত্র বলেছে ধর্ষণের ঘটনায় জড়িত ছিলেন
মূলত সিলেট মহানগর যুবলীগের সহ-সভাপতি রিপন ও সদস্য জুয়েল। কিন্তু আওয়ামী লীগ নেতা নাসির ও যুবলীগ সভাপতি মুক্তিসহ সবাই এক ফ্ল্যাটে অবস্থান করায় তাদেরকেও মামলার আসামি করা হয়েছে। তাই পুলিশ তাদের গ্রেফতার করেছে।
ভুক্তভোগী শিলং থানায় ছয়জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় তাদেরকে গ্রেফতার করা হলেও আরো দুইজন আসামি পলাতক রয়েছেন। সূত্রে আরো জানা গেছে, কলকাতার এই ফ্ল্যাট থেকে নাসির, মুক্তি, রিপন ও জুয়েল ছাড়াও সুনামগঞ্জের এক ইউপি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানকেও গ্রেফতার করেছিল শিলং পুলিশ। পরে সেখানে অবস্থানরত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল তাদেরকে ছাড়াতে তদবির শুরু করেন। এরপর মামলার এজহারে নাম না থাকায় ওই ইউপি চেয়ারম্যানকে ছেড়ে দেয়া হয়। এ বিষয়ে কলকাতায় বসবাসরত সিলেট আওয়ামী লীগের একাধিক দলীয় নেতা এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তবে অপর একটি সূত্র বলেছে ধর্ষণের ঘটনায় জড়িত ছিলেন
মূলত সিলেট মহানগর যুবলীগের সহ-সভাপতি রিপন ও সদস্য জুয়েল। কিন্তু আওয়ামী লীগ নেতা নাসির ও যুবলীগ সভাপতি মুক্তিসহ সবাই এক ফ্ল্যাটে অবস্থান করায় তাদেরকেও মামলার আসামি করা হয়েছে। তাই পুলিশ তাদের গ্রেফতার করেছে।