ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লালন উৎসবে মানুষের ঢল
                                নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লালন উৎসবে মানুষের ঢল
                                নিউইয়র্কে বহুতল ভবন ধস
                                বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে
                                আওয়ামী লীগের দুই নেতার ওপর হামলা : বিএনপির একজন গ্রেফতার
                                নিউইয়র্কের বাসিন্দারা দ্রব্যমূল্যের ‘ভর্তুকি চেক’ পাবেন
                                বিচার বিভাগের ওপর নগ্ন হস্তক্ষেপ?
ড. ইউনূস ‘গণহত্যার মাস্টারমাইন্ড’: শেখ হাসিনা
                             
                                               
                    
                         আওয়ামী লীগ নেত্রী এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা সম্প্রতি আমেরিকার নিউইয়র্কে এক ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে বিস্ফোরক এক অভিযোগ করেছেন। তাঁর দাবি, বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি এবং চলমান গণহত্যার পেছনে প্রধান পরিকল্পনাকারী হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূসের নাম উল্লেখ করেছেন। হাসিনার দাবি, ড. ইউনূসের ইন্ধনেই বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর নৃশংস হামলা চালানো হচ্ছে এবং তাদের টার্গেট করা হচ্ছে।
শেখ হাসিনার বিস্ফোরক অভিযোগ
শেখ হাসিনা তাঁর বক্তব্যে বলেন, "আজ আমার বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ তোলা হচ্ছে, কিন্তু সত্য হলো ড. ইউনূসই এই গণহত্যার মাস্টারমাইন্ড। ছাত্র নেতাদের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে তিনি গণহত্যায় লিপ্ত হয়েছেন। এমনকি তারেক রহমানও লন্ডন থেকে জানিয়েছে, যদি এভাবে গণহত্যা 
চালানো হয়, তাহলে এই সরকার বেশিদিন টিকবে না।" এই অভিযোগের মাধ্যমে তিনি নতুন করে দেশের রাজনীতিতে শোরগোল ফেলে দিয়েছেন। সাম্প্রদায়িক হামলা এবং সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ হাসিনার অভিযোগ অনুযায়ী, ড. ইউনূসের ইন্ধনে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর হামলা চালানো হচ্ছে। মন্দির, গির্জা, এবং ধর্মীয় সংগঠন ইসকনের উপর হামলা চলছেই। তিনি বলেন, “সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ হচ্ছে, তাদের ধর্মীয় স্থাপনা ভাঙচুর করা হচ্ছে, আর এই হামলাগুলোর পেছনে ড. ইউনূসের পরিকল্পনা রয়েছে।” ক্ষমতাচ্যুতির পর রাজনৈতিক পরিস্থিতি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষিতে ৫ আগস্ট ক্ষমতা ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এরপর গঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার, যা দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আরও জটিল করে তোলে। শেখ হাসিনার অভিযোগ, এরপর অন্তর্বর্তী সরকারের
বিরুদ্ধে একের পর এক ষড়যন্ত্র হতে থাকে, যা সমগ্র দেশকে অস্থিতিশীল করে তোলে। সাম্প্রদায়িক উসকানি এবং ষড়যন্ত্র শেখ হাসিনার ভাষ্যমতে, দেশে সাম্প্রদায়িক উসকানি এবং ষড়যন্ত্র শুরু হয়, যার উদ্দেশ্য ছিল দেশের শান্তি বিঘ্নিত করা এবং সরকারকে অস্থিতিশীল করা। এই পরিস্থিতিতে তিনি ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপের জন্য সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক মহলের কাছে আহ্বান জানান। ড. ইউনূসের ভূমিকা এবং দেশব্যাপী প্রতিক্রিয়া শেখ হাসিনার এই অভিযোগের পর দেশব্যাপী আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। ড. মুহম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগের পর রাজনৈতিক ও সামাজিক বিশ্লেষকরা বিভিন্ন মতামত প্রকাশ করেছেন। অনেকে মনে করছেন, শেখ হাসিনার বক্তব্যে দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতি নিয়ে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হতে পারে। অন্যদিকে, ড. ইউনূসের পক্ষ
থেকে এখনো এই অভিযোগের কোনো প্রত্যুত্তর দেওয়া হয়নি, যা রাজনৈতিক অঙ্গনে আরও বিভ্রান্তি তৈরি করছে। নতুন রাজনীতি এবং গণতান্ত্রিক সংকট শেখ হাসিনার বিস্ফোরক অভিযোগ রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে আলোচনার ঝড় তুলেছে। ড. মুহম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে তার এই আক্রমণ বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকট এবং রাজনীতির নাটকীয় মোড়কে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। দেশটির গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে, বিশেষত যখন এমন গুরুতর অভিযোগ উঠছে যে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র এবং সাম্প্রদায়িক হামলাগুলোর পেছনে বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের হাত রয়েছে।
                    
                                                          
                    
                    
                                    চালানো হয়, তাহলে এই সরকার বেশিদিন টিকবে না।" এই অভিযোগের মাধ্যমে তিনি নতুন করে দেশের রাজনীতিতে শোরগোল ফেলে দিয়েছেন। সাম্প্রদায়িক হামলা এবং সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ হাসিনার অভিযোগ অনুযায়ী, ড. ইউনূসের ইন্ধনে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর হামলা চালানো হচ্ছে। মন্দির, গির্জা, এবং ধর্মীয় সংগঠন ইসকনের উপর হামলা চলছেই। তিনি বলেন, “সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ হচ্ছে, তাদের ধর্মীয় স্থাপনা ভাঙচুর করা হচ্ছে, আর এই হামলাগুলোর পেছনে ড. ইউনূসের পরিকল্পনা রয়েছে।” ক্ষমতাচ্যুতির পর রাজনৈতিক পরিস্থিতি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষিতে ৫ আগস্ট ক্ষমতা ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এরপর গঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার, যা দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আরও জটিল করে তোলে। শেখ হাসিনার অভিযোগ, এরপর অন্তর্বর্তী সরকারের
বিরুদ্ধে একের পর এক ষড়যন্ত্র হতে থাকে, যা সমগ্র দেশকে অস্থিতিশীল করে তোলে। সাম্প্রদায়িক উসকানি এবং ষড়যন্ত্র শেখ হাসিনার ভাষ্যমতে, দেশে সাম্প্রদায়িক উসকানি এবং ষড়যন্ত্র শুরু হয়, যার উদ্দেশ্য ছিল দেশের শান্তি বিঘ্নিত করা এবং সরকারকে অস্থিতিশীল করা। এই পরিস্থিতিতে তিনি ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপের জন্য সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক মহলের কাছে আহ্বান জানান। ড. ইউনূসের ভূমিকা এবং দেশব্যাপী প্রতিক্রিয়া শেখ হাসিনার এই অভিযোগের পর দেশব্যাপী আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। ড. মুহম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগের পর রাজনৈতিক ও সামাজিক বিশ্লেষকরা বিভিন্ন মতামত প্রকাশ করেছেন। অনেকে মনে করছেন, শেখ হাসিনার বক্তব্যে দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতি নিয়ে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হতে পারে। অন্যদিকে, ড. ইউনূসের পক্ষ
থেকে এখনো এই অভিযোগের কোনো প্রত্যুত্তর দেওয়া হয়নি, যা রাজনৈতিক অঙ্গনে আরও বিভ্রান্তি তৈরি করছে। নতুন রাজনীতি এবং গণতান্ত্রিক সংকট শেখ হাসিনার বিস্ফোরক অভিযোগ রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে আলোচনার ঝড় তুলেছে। ড. মুহম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে তার এই আক্রমণ বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকট এবং রাজনীতির নাটকীয় মোড়কে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। দেশটির গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে, বিশেষত যখন এমন গুরুতর অভিযোগ উঠছে যে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র এবং সাম্প্রদায়িক হামলাগুলোর পেছনে বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের হাত রয়েছে।



