ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
শিশুর প্রতি সহিংসতার হার উদ্বেগজনক: আসক
বিগত বছরগুলোর মতো ২০২৪ সালজুড়েও, হত্যা, নির্যাতন, ধর্ষণ, বলাত্কার, অনলাইনে যৌন হয়রানিসহ শিশুর প্রতি নানা সহিংসতা অব্যাহত ছিল, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)-এর হিসাব মতে, এ সময়কালে বিভিন্ন কারণে মোট ৪৮২ শিশুর মৃতু্য হয়েছে। গতবারের তুলনায় শিশু মৃতু্য বেড়েছে, তবে নির্যাতন কমেছে।
মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘শিশু অধিকার রক্ষায় অগ্রগতি : প্রত্যাশা ও প্রতিবন্ধকতা নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরে আইন ও সালিশ কেন্দ্রে (আসক)।
সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়, গতবছর প্রথম দশ মাসে শিশু নিহতের সংখ্যা ছিল ৪২১ জন। কিন্তু সেটি চলতি বছরের প্রথম দশ মাসে দাঁড়িয়েছে ৪৮২ জনে। তবে এবার জুলাই ও আগস্টের
গণহত্যার ঘটনায় মৃতু্যর সংখ্যা বেড়েছে। গতবার প্রথম দশ মাসে শিশু নির্যাতনের সংখ্যা ছিল ৯২০। তা এবার ৫৮০ জনে দাঁড়িয়েছে। নির্যাতনের সংখ্যা সেই তুলনায় কমেছে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ২০২৪ সালের প্রথম ১০ মাসে ধর্ষণের শিকার হয় ২১৭ জন শিশু, ১৫ শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়, ধর্ষণচষ্টোর শিকার ৬১ ও যেৌন হয়রানির শিকার হয় ৩৪ জন শিশু। এদের মধ্যে শিক্ষকের মাধ্যমে যেৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে ৮৫ জন এবং বলাত্কারের শিকার হয়েছে ৩২টি ছেলে শিশু। এ ছাড়া গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচারের পর রাজশাহী শহরের ১০ বছরের কম বয়সি ৩০ জন স্কুলছাত্রকে যেৌন নিপীড়নের ঘটনা আলোচনায় আসে। ২০০৯ সালের যৌন হয়রানি বন্ধের লক্ষ্যে উচ্চ
আদালতের নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও এ ধরনের ঘটনা ঘটেই চলেছে। এসব প্রতিরোধে আদালতের নির্দেশনা মোতাবেক আইন প্রণয়ন করা জরুরি। এ সময় আসকের পরিসংখ্যান ও পর্যালোচনার প্রেক্ষিতে কোয়ালিশন নানা সুপারিশ সরকারের কাছে তুলে ধরে। এ সময় আরও বক্তব্য দেন সুপ্রিমকোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না, টেরে হোমস নেদারল্যান্ডস বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর এম কবির, আসকের কোঅর্ডিনেটর তামান্না হক রিতি, ইডুকো বাংলাদেশের পলিসি ও এডভোকেসি ম্যানেজার হালিমা আকতার, সস চিলড্রেনস ভিলেজ বাংলাদেশের ডেপুটি ডিরেক্টর-এডভোকেসি নুসরাত জাহান শাওন প্রমুখ।
গণহত্যার ঘটনায় মৃতু্যর সংখ্যা বেড়েছে। গতবার প্রথম দশ মাসে শিশু নির্যাতনের সংখ্যা ছিল ৯২০। তা এবার ৫৮০ জনে দাঁড়িয়েছে। নির্যাতনের সংখ্যা সেই তুলনায় কমেছে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ২০২৪ সালের প্রথম ১০ মাসে ধর্ষণের শিকার হয় ২১৭ জন শিশু, ১৫ শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়, ধর্ষণচষ্টোর শিকার ৬১ ও যেৌন হয়রানির শিকার হয় ৩৪ জন শিশু। এদের মধ্যে শিক্ষকের মাধ্যমে যেৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে ৮৫ জন এবং বলাত্কারের শিকার হয়েছে ৩২টি ছেলে শিশু। এ ছাড়া গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচারের পর রাজশাহী শহরের ১০ বছরের কম বয়সি ৩০ জন স্কুলছাত্রকে যেৌন নিপীড়নের ঘটনা আলোচনায় আসে। ২০০৯ সালের যৌন হয়রানি বন্ধের লক্ষ্যে উচ্চ
আদালতের নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও এ ধরনের ঘটনা ঘটেই চলেছে। এসব প্রতিরোধে আদালতের নির্দেশনা মোতাবেক আইন প্রণয়ন করা জরুরি। এ সময় আসকের পরিসংখ্যান ও পর্যালোচনার প্রেক্ষিতে কোয়ালিশন নানা সুপারিশ সরকারের কাছে তুলে ধরে। এ সময় আরও বক্তব্য দেন সুপ্রিমকোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না, টেরে হোমস নেদারল্যান্ডস বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর এম কবির, আসকের কোঅর্ডিনেটর তামান্না হক রিতি, ইডুকো বাংলাদেশের পলিসি ও এডভোকেসি ম্যানেজার হালিমা আকতার, সস চিলড্রেনস ভিলেজ বাংলাদেশের ডেপুটি ডিরেক্টর-এডভোকেসি নুসরাত জাহান শাওন প্রমুখ।