
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

জাপান পার হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে সুনামির আঘাত

ভারতের পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির আহ্বানে ১৫ দেশের যৌথ বিবৃতি

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিচ্ছে মাল্টা

ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে কর্মীদের সরিয়ে নিল জাপান

ইসরাইলের দুই মন্ত্রীর নেদারল্যান্ডসে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হলো

আমেরিকার উপকূলেও সুনামি শুরু!
অবৈধ অভিবাসীদের তাড়াতে সামরিক বাহিনী ব্যবহার করবেন ট্রাম্প

অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে গণ বিতাড়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য জাতীয় জরুরি অবস্থা জারি করা হবে বলে নিশ্চিত করেছেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। আর পরিকল্পনাটি বাস্তবায়নের জন্য সামরিক বাহিনীকে ব্যবহার করবেন বলে নিজের সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে নিশ্চিত করেন ট্রাম্প। অলাভজনক রক্ষণশীল অধিকার সংস্থা জুডিশিয়াল ওয়াচের প্রেসিডেন্ট টম ফিটন ট্রুথ সোশ্যালে সোমবার পোস্ট করেন, ‘শুভ সংবাদ! অবৈধ অভিবাসন মোকাবিলায় সামরিক শক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে গণ বিতাড়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে, ডনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন একটি জাতীয় জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত।’
পোস্টটি শেয়ার করে ট্রাম্প লিখেন, ‘সত্য।’ ট্রাম্প মনোনীত ‘বর্ডার যার’ টম হোম্যান জানিয়েছেন, পরিকল্পনাটি চূড়ান্ত করতে চলতি সপ্তাহে মার-আ-লাগোতে যাচ্ছেন তিনি। ট্রাম্পের এবারের নির্বাচনি প্রচারণার
অন্যতম প্রতিশ্রুতি ছিল অবৈধ অভিবাসীদের দেশ থেকে বের করে সীমান্ত সুরক্ষিত করা। এর জন্য সামরিক শক্তি ব্যবহারের কথাও আগেই বলেছেন ট্রাম্প। ট্রাম্প তার পুরো নির্বাচনি প্রচারণাজুড়ে বলে এসেছেন, দায়িত্ব নেয়ার প্রথম দিনেই দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণ বিতাড়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবেন। নির্বাচনে বিজয়ের পর সেই লক্ষ্য নিয়েই নিজের ক্যাবিনেট গঠনের কাজ শুরু করেছেন ট্রাম্প। তার আগের প্রশাসনে ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্টের ডিরেক্টরের দায়িত্ব পালন করা টম হোম্যানকে বর্ডার যার হিসেবে মনোনীত করেছেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট। হোম্যান বলেন, ‘অবৈধ অভিবাসীর হাতে জর্জিয়ার তরুণী ল্যাকেন রালির মতো অনেকের প্রাণহানীর জন্য বর্তমান প্রশাসন দায়ী। ট্রাম্প তা পুরোপুরি বন্ধ করবেন।’ ট্রাম্প প্রশাসন দায়িত্ব নেয়ার পর কোনো স্টেইট
অবৈধ অভিবাসীদের আশ্রয় দিতে পারবে না বলেও সতর্ক করেন হোম্যান। অন্যদিকে ওবামা প্রশাসনের ইউএস সিটিযেনশিপ অ্যান্ড ইমিগ্রেশন সার্ভিসেস এর ডিরেক্টর লিয়ন রড্রিগায এমন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আইনি জটিলতার কথা তুলে ধরেন। ট্রাম্পের পরিকল্পনাটি বাস্তবসম্মত নয় বলেও মন্তব্য করেন রড্রিগায। লিয়ন রড্রিগায বলেন, ‘জাতীয় জরুরি অবস্থা জারি এবং অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে সামরিক বাহিনী ব্যবহার করলে অনেক আইনি প্রশ্নের মুখোমুখি হতে পারে ট্রাম্প প্রশাসন।’ সাবেক অ্যাক্টিং হোমল্যান্ড সিকিউরিটি সেক্রেটারি চ্যাড ওলফ এমন পদক্ষেপকে ব্যতিক্রমী বলে অভিহিত করেন।
অন্যতম প্রতিশ্রুতি ছিল অবৈধ অভিবাসীদের দেশ থেকে বের করে সীমান্ত সুরক্ষিত করা। এর জন্য সামরিক শক্তি ব্যবহারের কথাও আগেই বলেছেন ট্রাম্প। ট্রাম্প তার পুরো নির্বাচনি প্রচারণাজুড়ে বলে এসেছেন, দায়িত্ব নেয়ার প্রথম দিনেই দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণ বিতাড়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবেন। নির্বাচনে বিজয়ের পর সেই লক্ষ্য নিয়েই নিজের ক্যাবিনেট গঠনের কাজ শুরু করেছেন ট্রাম্প। তার আগের প্রশাসনে ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্টের ডিরেক্টরের দায়িত্ব পালন করা টম হোম্যানকে বর্ডার যার হিসেবে মনোনীত করেছেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট। হোম্যান বলেন, ‘অবৈধ অভিবাসীর হাতে জর্জিয়ার তরুণী ল্যাকেন রালির মতো অনেকের প্রাণহানীর জন্য বর্তমান প্রশাসন দায়ী। ট্রাম্প তা পুরোপুরি বন্ধ করবেন।’ ট্রাম্প প্রশাসন দায়িত্ব নেয়ার পর কোনো স্টেইট
অবৈধ অভিবাসীদের আশ্রয় দিতে পারবে না বলেও সতর্ক করেন হোম্যান। অন্যদিকে ওবামা প্রশাসনের ইউএস সিটিযেনশিপ অ্যান্ড ইমিগ্রেশন সার্ভিসেস এর ডিরেক্টর লিয়ন রড্রিগায এমন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আইনি জটিলতার কথা তুলে ধরেন। ট্রাম্পের পরিকল্পনাটি বাস্তবসম্মত নয় বলেও মন্তব্য করেন রড্রিগায। লিয়ন রড্রিগায বলেন, ‘জাতীয় জরুরি অবস্থা জারি এবং অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে সামরিক বাহিনী ব্যবহার করলে অনেক আইনি প্রশ্নের মুখোমুখি হতে পারে ট্রাম্প প্রশাসন।’ সাবেক অ্যাক্টিং হোমল্যান্ড সিকিউরিটি সেক্রেটারি চ্যাড ওলফ এমন পদক্ষেপকে ব্যতিক্রমী বলে অভিহিত করেন।