ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি
লেবাননে যুদ্ধ বন্ধের আলোচনা করতে বৈরুত থেকে ইসরাইলে মার্কিন দূত
এবার রাশিয়ায় ব্রিটিশ স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করল ইউক্রেন
গাজায় যুদ্ধবিরতির খসড়া প্রস্তাবে ফের ভেটো যুক্তরাষ্ট্রের
থমথমে ইউক্রেন, প্রস্তুত রাশিয়া
ট্রাম্পের ঘুষের মামলার সাজা ঘোষণা পেছাতে রাজি কৌঁসুলিরা
ইজরায়েলের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধে সেনেটে বিল আনার ঘোষণা
বাসা যেন টাকার খনি!, কলকাতায় টাকা গোনা হয় মেশিন বসিয়ে
অবৈধভাবে টাকার পাহাড় গড়ে তুলেছে অসাধু ব্যবসায়ীরা। এমন খবরে নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। একযোগে অভিযানের নামে কয়েকটি তদন্ত দল নামে তল্লাশীতে। কলকাতার শীর্ষ এক ব্যবসায়ীর বাসায় চালানো হয় অভিযান। উদ্ধার করা হয় কোটি কোটি টাকা। বাসা যেন টাকার খনি! টাকা গুনতে ব্যাংক থেকে রীতিমতো আনা হয় টাকা গোনার মেশিন। -ইকোনোমিক টাইমসে
একই সময়ে কয়েক জায়গায় চালানো হয়েছে অভিযান। সেখান থেকে কী কী উদ্ধার হয়েছে, সেই তথ্য এখনও জানানো হয়নি গণমাধ্যমকে। এমনকি ব্যাংক থেকে মেশিন এন কত টাকা পাওয়া গেছে তার সঠিক তথ্যও তদন্তের স্বার্থে জানানো হয়নি। তবে কয়েক কোটি টাকা হবে বলে ধারনা দেয়া হয়।
ভারতীয় গণমাধ্যম ইকোনোমিক টাইমসের এক প্রতিবেদন বলছে, লটারী
প্রতারণা মামলায় শুক্রবার তদন্ত চালায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি। সকাল থেকেই কয়েকটি তদন্তকারী দল কলকাতার লেক মার্কেট এবং আরও কয়েকটি জায়গায় তল্লাশী চালায়। ইডি সূত্র জানায় লেক মার্কেটের প্রিন্স গোলাম মোহাম্মদ রোডের একটি বহুতল ভবনের এক ব্যক্তির ফ্লাটে চালানো হয় অভিযান। সেখান থেকেই কয়েক কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়। অভিযোগ ওঠেছে, লটারীর মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা প্রতারণা হয়েছে। আর এই প্রতারণার ঘটনায় বেশ কয়েকজন ভারতীয় প্রভাবশালী কর্মকর্তা জড়িত বলে জানা যায়। সেই মামলারই বিশেষ তদন্তে দিল্লি থেকে আসে বিশেষ দল। তারা লেক মার্কেট এবং বিমানবন্বদর সংলগ্ন মাইকেল নগরে তল্লাশী অভিযান পরিচালনা করেন। এর আগেও ২০২৩ সালে লটারীর বেআইনি টাকার যোগসূত্র খুঁজতে উত্তর
২৪ পরগনার একটি লটারী সংস্থার ছাপাখানায় তল্লাশি অভিযান চালানো হয়। সেই সময়েও আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ ওঠেছিল। বলা হয়, ইচ্ছেমতো লটারী ছাপিয়ে তা বাজারে বিক্রি হতো। কিন্তু সেই লটারী ড্র করা হতো না কখনোই।
প্রতারণা মামলায় শুক্রবার তদন্ত চালায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি। সকাল থেকেই কয়েকটি তদন্তকারী দল কলকাতার লেক মার্কেট এবং আরও কয়েকটি জায়গায় তল্লাশী চালায়। ইডি সূত্র জানায় লেক মার্কেটের প্রিন্স গোলাম মোহাম্মদ রোডের একটি বহুতল ভবনের এক ব্যক্তির ফ্লাটে চালানো হয় অভিযান। সেখান থেকেই কয়েক কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়। অভিযোগ ওঠেছে, লটারীর মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা প্রতারণা হয়েছে। আর এই প্রতারণার ঘটনায় বেশ কয়েকজন ভারতীয় প্রভাবশালী কর্মকর্তা জড়িত বলে জানা যায়। সেই মামলারই বিশেষ তদন্তে দিল্লি থেকে আসে বিশেষ দল। তারা লেক মার্কেট এবং বিমানবন্বদর সংলগ্ন মাইকেল নগরে তল্লাশী অভিযান পরিচালনা করেন। এর আগেও ২০২৩ সালে লটারীর বেআইনি টাকার যোগসূত্র খুঁজতে উত্তর
২৪ পরগনার একটি লটারী সংস্থার ছাপাখানায় তল্লাশি অভিযান চালানো হয়। সেই সময়েও আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ ওঠেছিল। বলা হয়, ইচ্ছেমতো লটারী ছাপিয়ে তা বাজারে বিক্রি হতো। কিন্তু সেই লটারী ড্র করা হতো না কখনোই।