ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি অচলাবস্থা, ফ্লাইট ২০ শতাংশ কমাতে পারে!
ইন্দোনেশিয়ার মসজিদে জুমার নামাজ চলাকালে বিস্ফোরণ, আহত ৫৪
অ্যান্টার্কটিকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে
চীনের নৌবহরে যুক্ত হলো তৃতীয় রণতরী ফুজিয়ান
নির্বাচনে লড়ব, দুর্নীতির অভিযোগ ‘হাস্যকর’
মুখ সামলে কথা বলুন: ইউনুসকে রাজনাথ সিং
বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে তিনটি সেনাঘাঁটি নির্মাণ করেছে ভারত
পুতিনের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত জার্মান চ্যান্সেলর
জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে টেলিফোনে কথোপকথনের বিষয়ে তার অভিপ্রায় নিশ্চিত করেছেন, তবে বলেছেন যে তিনি অংশীদারদের সাথে সমন্বয় না করে এটি করার পরিকল্পনা করেন না।
এআরডি টিভি চ্যানেলকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ, আমি যথাসময়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলতে যাচ্ছি।’ ‘কিন্তু আমি একতরফাভাবে এটি করব না। এতে অনেক লোকের সাথে অনেক যোগাযোগ এবং আলোচনা জড়িত, যেটি আমি দীর্ঘদিন ধরে সক্রিয়ভাবে অনুসরণ করছি,’ শলৎস যোগ করেছেন। কথোপকথন কখন হতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেছিলেন যে, এটি ‘অদূর ভবিষ্যতে’ প্রত্যাশিত।
এদিকে, জার্মানির চ্যান্সেলর শলৎসের সঙ্গেও মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত ট্রাম্পেরও ইউক্রেন নিয়ে কথা হয়েছে। শলৎস ট্রাম্পকে
অনুরোধ করেছেন, ইউক্রেনকে যেন আগের মতোই সাহায্য করা হয়। জার্মান সরকারের মুখপাত্র জানিয়েছেন, ইউরোপে শান্তি ফেরানোর জন্য আমেরিকার সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করার কথাও বলেছেন শলৎস। টেলিফোনে শলৎস ট্রাম্পকে মনে করিয়ে দেন, জার্মানি ও আমেরিকা দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘদিনের সহযোগিতার সম্পর্ক আছে। রোববার সন্ধ্যায় শলৎস সরকারি ব্রডকাস্টার এআরডি-র টক শো-তে বলেন, ‘আমার নীতি একেবারে স্পষ্ট। সাধারণভাবে বলতে গেলে, ঘরে যারা আছে, তাদের সঙ্গেই তো আপনি নাচতে পারবেন। এটা আমেরিকার ভাবী প্রেসিডেন্টের ক্ষেত্রেও খাটে।’
অনুরোধ করেছেন, ইউক্রেনকে যেন আগের মতোই সাহায্য করা হয়। জার্মান সরকারের মুখপাত্র জানিয়েছেন, ইউরোপে শান্তি ফেরানোর জন্য আমেরিকার সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করার কথাও বলেছেন শলৎস। টেলিফোনে শলৎস ট্রাম্পকে মনে করিয়ে দেন, জার্মানি ও আমেরিকা দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘদিনের সহযোগিতার সম্পর্ক আছে। রোববার সন্ধ্যায় শলৎস সরকারি ব্রডকাস্টার এআরডি-র টক শো-তে বলেন, ‘আমার নীতি একেবারে স্পষ্ট। সাধারণভাবে বলতে গেলে, ঘরে যারা আছে, তাদের সঙ্গেই তো আপনি নাচতে পারবেন। এটা আমেরিকার ভাবী প্রেসিডেন্টের ক্ষেত্রেও খাটে।’



