
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আরএসএস প্রচারকরা বিয়ে করেন না, সংগঠনটির প্রচারক ছিলেন মোদিও

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

হোয়াইট হাউসের ওয়েবসাইট বলছে, চীন থেকে ছড়িয়েছে কোভিড

কট্টর হিন্দুত্ববাদী আরএসএস ‘প্রচারকরা’ কেন বিয়ে করতে পারেন না?

আফগানিস্তানে পরিত্যক্ত মার্কিন অস্ত্র এখন জঙ্গিদের হাতে

গাজার যুদ্ধাহত শিশুর ছবি বিশ্বসেরা

জোট সরকারে থাকছেন না বিলাওয়াল
নগদ অর্থ, বাড়তি ছুটির পরও বিয়েতে অনীহা তরুণদের

বিয়ের প্রতি তরুণ প্রজন্মের আগ্রহ বাড়াতে নগদ অর্থ, অতিরিক্ত ছুটি ও নানা প্রণোদনার ব্যবস্থা আছে। তবে এমন উদার উদ্যোগ সত্ত্বেও বিয়ের সংখ্যা ক্রমেই কমছে। সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা গেছে, এ বছরের প্রথম ৯ মাসে বিয়ের হার উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে, যা সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারকদের উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে। ঘটনাটি ঘটছে চীনে।
চীনের সিভিল অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল তথ্য অনুসারে, উল্লিখিত সময়ের মধ্যে দেশব্যাপী ৪৭ লাখ ৪৭ হাজার দম্পতি বিয়ে নিবন্ধন করেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের হিসাব অনুযায়ী, এটি আগের বছরের তুলনায় ৯ লাখ ৪৩ হাজার কম।
শুক্রবার (১ নভেম্বর) সর্বশেষ এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে চীন সরকার।
আর্থিক অনিশ্চয়তা, জীবনযাত্রার খরচ বৃদ্ধি এবং ক্যারিয়ার ও ব্যক্তিগত জীবনে স্থিতিশীলতার
প্রতি অধিক মনোযোগ তরুণদের বিয়েতে অনাগ্রহী করে তুলছে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। তরুণদের বিয়ে না করার প্রবণতা দেশটির নীতিনির্ধারকদের জন্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ক্রমহ্রাসমান জনসংখ্যা বাড়াতে বিভিন্ন নীতি প্রণয়ন করছে সরকার। এদিকে চীনে এখন বিয়ে এবং সন্তান নেওয়া আলোচনার প্রধান বিষয় হয়ে উঠেছে। চীনা সোশ্যাল মিডিয়াতে এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে এবং রীতিমতো ট্রেন্ডিং থ্রেডে পরিণত হয়েছে। এ ছাড়া অধিকাংশ তরুণ এখন বিয়ে ও সন্তানের পরিকল্পনাকে দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য হিসেবে দেখছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই বিষয়টি বেশ আলোচিত, যেখানে বিয়ে নিয়ে তাদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। সাম্প্রতিক দেশটিতে এক আইনি সংশোধনীর মাধ্যমে বিয়ের প্রক্রিয়া সহজ এবং বিচ্ছেদ কঠোর করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। উদ্দেশ্য,
কম বয়সী দম্পতিদের মধ্যে বিবাহিত জীবনকে উৎসাহিত করা। দেশটির নীতিনির্ধারকরা ক্রমহ্রাসমান জনসংখ্যা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আরও নানা পদক্ষেপ নিচ্ছেন। তবে, তরুণদের মনোভাব পরিবর্তনে এসব প্রণোদনা কতটা সফল হবে, তা এখন দেখার বিষয়।
প্রতি অধিক মনোযোগ তরুণদের বিয়েতে অনাগ্রহী করে তুলছে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। তরুণদের বিয়ে না করার প্রবণতা দেশটির নীতিনির্ধারকদের জন্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ক্রমহ্রাসমান জনসংখ্যা বাড়াতে বিভিন্ন নীতি প্রণয়ন করছে সরকার। এদিকে চীনে এখন বিয়ে এবং সন্তান নেওয়া আলোচনার প্রধান বিষয় হয়ে উঠেছে। চীনা সোশ্যাল মিডিয়াতে এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে এবং রীতিমতো ট্রেন্ডিং থ্রেডে পরিণত হয়েছে। এ ছাড়া অধিকাংশ তরুণ এখন বিয়ে ও সন্তানের পরিকল্পনাকে দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য হিসেবে দেখছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই বিষয়টি বেশ আলোচিত, যেখানে বিয়ে নিয়ে তাদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। সাম্প্রতিক দেশটিতে এক আইনি সংশোধনীর মাধ্যমে বিয়ের প্রক্রিয়া সহজ এবং বিচ্ছেদ কঠোর করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। উদ্দেশ্য,
কম বয়সী দম্পতিদের মধ্যে বিবাহিত জীবনকে উৎসাহিত করা। দেশটির নীতিনির্ধারকরা ক্রমহ্রাসমান জনসংখ্যা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আরও নানা পদক্ষেপ নিচ্ছেন। তবে, তরুণদের মনোভাব পরিবর্তনে এসব প্রণোদনা কতটা সফল হবে, তা এখন দেখার বিষয়।