ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ঢাকার সড়কে অটোরিকশা চালকরা, বন্ধ যান চলাচল
অক্টোবরে ৪৫২ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪৭৫ জন
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়া উচিৎ: তোফায়েল
৫ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ ও আহতদের নামে স্মরণসভা করার নির্দেশ
‘কিছু হলেই রাস্তায় আন্দোলন, এভাবে আর কতদিন’
মহাখালীতে রিকশা চালকদের অবরোধ, ট্রেন চলাচল বন্ধ
‘মানহীন’ খাবারের দ্বিগুণ দাম
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ক্যাফেটেরিয়ায় মানহীন খাবারের দ্বিগুণ দাম নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। দীর্ঘদিন থেকেই ক্যাফেটেরিয়ায় মূল্য তালিকার খাবারের দাম অনেক বেশি রাখা হচ্ছে।
২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের নবাগত শিক্ষার্থীদের থেকে প্রথম দিনে আরও চড়া দাম নেওয়ার অভিযোগ ওঠে, যা খাবারের মান অনুযায়ী মূল্য প্রায় দ্বিগুণ। এ ছাড়া নোংরা পরিবেশ ও পরিমাণে কম দেওয়ারও অভিযোগ রয়েছে।
মূল্য তালিকা অনুযায়ী মাছের দাম ২৭ টাকা, কিন্তু রুই মাছ বিক্রি করা হচ্ছে ৫০ এবং পাঙ্গাশ ৪০ টাকা। ব্রয়লার মুরগির দাম দেওয়া আছে ২৭, বিক্রি করা হচ্ছে ৪০ টাকা। সমুচার দাম ৭ দেওয়া থাকলেও বিক্রি করা হচ্ছে ১০ টাকা।
সরেজমিনে দেখা যায়, দীর্ঘদিন ব্যবহৃত নষ্ট তেল ঢাকনা ছাড়া পড়ে আছে, যা
পরবর্তীতে রান্নার কাজে ব্যবহৃত হবে। অনেক দিনের পুরোনো ছোলাবুট পড়ে আছে, যার ওপর ছত্রাক পড়ে আছে। ভাজা মাছ, তেল, মসলা সবকিছুই ঢাকনা ছাড়া নোংরা পরিবেশে পড়ে আছে। রান্নাঘর, পরিবেশনের জায়গাও অপরিচ্ছন্ন, স্যাঁতস্যাঁতে এবং নোংরা। প্রায় ১০ হাজার শিক্ষার্থীর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়া ১ জন বাবুর্চিসহ মাত্র ৪ থেকে ৫ জন লোক দিয়ে চলছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী তামিম ইকবাল রাজু বলেন, ক্যাফেটেরিয়ায় খাবারের দাম বেশি নেওয়া হয়। তারপর ভাতে যে চাল ব্যবহার করা হয় তা খুবই নিম্নমানের। প্রায় নষ্ট ও পচা ভাত খেতে হয়। ভাত কোনো দিন শক্ত, আবার কোনোদিন একদম নরম। গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী ওয়াহিদ-উন নবী বলেন, ক্যাফেটেরিয়ার মাছ-মাংসের পিস খুবই
ছোট, যা দিয়ে ভাত খাওয়া যায় না। একই দামে হোটেলে যে খাবার পাওয়া যায় তার মান ক্যাফেটেরিয়ার চেয়ে ভালো। বাইরের হোটেলে মাছ-মাংসের সাইজও বড়। শিক্ষার্থীরা জানান, তারা বেশিরভাগ সময়ই ক্যাফেটেরিয়াতে না খেয়ে বাইরের হোটেলে খান। নবাগত শিক্ষার্থীরা সবকিছু চিনে না বা জানে না বলে ক্যাফেটেরিয়ায় খায়। তাদের থেকে চড়া দাম নেওয়া দুঃখজনক। তার মধ্যে আবার খাবার নিম্ন মানের। ক্যাফেটেরিয়ার ম্যানেজার মো. মামুন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকলে ক্যাফেটেরিয়াও বন্ধ থাকে। তাই বাবুর্চিসহ লোকজন চলে যায়। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির ফলে নির্ধারিত মূল্যে বিক্রি করা সম্ভব না। তাই আমি চিন্তা করেছি ক্যাফেটেরিয়া ছেড়ে দেব। মাছের সাইজ একটু ছোট হলে, ২/৩ পিস খেলেই তো হয়।
পরবর্তীতে রান্নার কাজে ব্যবহৃত হবে। অনেক দিনের পুরোনো ছোলাবুট পড়ে আছে, যার ওপর ছত্রাক পড়ে আছে। ভাজা মাছ, তেল, মসলা সবকিছুই ঢাকনা ছাড়া নোংরা পরিবেশে পড়ে আছে। রান্নাঘর, পরিবেশনের জায়গাও অপরিচ্ছন্ন, স্যাঁতস্যাঁতে এবং নোংরা। প্রায় ১০ হাজার শিক্ষার্থীর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়া ১ জন বাবুর্চিসহ মাত্র ৪ থেকে ৫ জন লোক দিয়ে চলছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী তামিম ইকবাল রাজু বলেন, ক্যাফেটেরিয়ায় খাবারের দাম বেশি নেওয়া হয়। তারপর ভাতে যে চাল ব্যবহার করা হয় তা খুবই নিম্নমানের। প্রায় নষ্ট ও পচা ভাত খেতে হয়। ভাত কোনো দিন শক্ত, আবার কোনোদিন একদম নরম। গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী ওয়াহিদ-উন নবী বলেন, ক্যাফেটেরিয়ার মাছ-মাংসের পিস খুবই
ছোট, যা দিয়ে ভাত খাওয়া যায় না। একই দামে হোটেলে যে খাবার পাওয়া যায় তার মান ক্যাফেটেরিয়ার চেয়ে ভালো। বাইরের হোটেলে মাছ-মাংসের সাইজও বড়। শিক্ষার্থীরা জানান, তারা বেশিরভাগ সময়ই ক্যাফেটেরিয়াতে না খেয়ে বাইরের হোটেলে খান। নবাগত শিক্ষার্থীরা সবকিছু চিনে না বা জানে না বলে ক্যাফেটেরিয়ায় খায়। তাদের থেকে চড়া দাম নেওয়া দুঃখজনক। তার মধ্যে আবার খাবার নিম্ন মানের। ক্যাফেটেরিয়ার ম্যানেজার মো. মামুন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকলে ক্যাফেটেরিয়াও বন্ধ থাকে। তাই বাবুর্চিসহ লোকজন চলে যায়। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির ফলে নির্ধারিত মূল্যে বিক্রি করা সম্ভব না। তাই আমি চিন্তা করেছি ক্যাফেটেরিয়া ছেড়ে দেব। মাছের সাইজ একটু ছোট হলে, ২/৩ পিস খেলেই তো হয়।