ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গৃহযুদ্ধের মুখে দাঁড়িয়ে পাকিস্তান
ইউক্রেনকে শ্মশানে পরিণত করতে চায় পুতিন
রাশিয়ার ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্র কতটা বিধ্বংসী?
মণিপুরের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মোতায়েন হচ্ছে আরও সিএপিএফ বাহিনী
পুতিনের নিশানায় এ বার আমেরিকা, ইউরোপ
ঝাড়খণ্ডে ‘বাংলাদেশি কার্ড’ খেলেও লাভ হলো না বিজেপির
নিজেকে ‘পাহারাদার’ দাবি করে যা বললেন মমতা
পাকিস্তানে দেড় লাখ সরকারি পদ বাতিল
রাজনৈতিক অস্থিরতায় অথর্নৈতিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে পাকিস্তান। সংকট কাটিয়ে উঠতে প্রশাসনিক ব্যয় কমাতে সরকারি চাকরিতে দেড় লাখ পদ বিলুপ্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি। একইসঙ্গে একটি মন্ত্রণালয় বিলুপ্ত ও দুটি মন্ত্রণালয়কে একত্রীকরণ করার কথা জানিয়েছে দেশটির অর্থ ও রাজস্বমন্ত্রী মোহাম্মদ আওরঙ্গজেব।
রোববার ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন তিনি। সোমবার এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
আওরঙ্গজেব বলেছেন, সরকারের ব্যয় কমাতে পাকিস্তানের ফেডারেল মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর ৬০ শতাংশ শূন্য পদ বিলুপ্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ক্যাপিটাল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ডিভিশন সিএডিডি মন্ত্রণালয় বিলুপ্তর বিষয়টি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে দুটি মন্ত্রণালয়কে একত্রীকরণ করা হবে।
এর আগে চলতি মাসেই সরকারি কর্মকর্তাদের
অনেকে চাকরি হারাতে পারে বলে জানায় দেশটির বিভিন্ন গণমাধ্যম। আগস্ট মাসে সরকারি শূন্য পদ বিলুপ্তির প্রস্তাব দেওয়া হয়। অর্থমন্ত্রী আরও বলেছেন, সরকারের বিভিন্ন পরিকল্পনা দেশে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা আনবে। ব্যবসায়ীদের সবাইকে করের আওতায় আনতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে সরকার। নিবন্ধনহীন ব্যবসায়ীর সরকারি সুযোগ-সুবিধা বন্ধ করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। আওরঙ্গজেব বলেছেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বেলআউট প্যাকেজ সুরক্ষাসহ সরকারের পদক্ষেপগুলো অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা আনবে।
অনেকে চাকরি হারাতে পারে বলে জানায় দেশটির বিভিন্ন গণমাধ্যম। আগস্ট মাসে সরকারি শূন্য পদ বিলুপ্তির প্রস্তাব দেওয়া হয়। অর্থমন্ত্রী আরও বলেছেন, সরকারের বিভিন্ন পরিকল্পনা দেশে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা আনবে। ব্যবসায়ীদের সবাইকে করের আওতায় আনতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে সরকার। নিবন্ধনহীন ব্যবসায়ীর সরকারি সুযোগ-সুবিধা বন্ধ করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। আওরঙ্গজেব বলেছেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বেলআউট প্যাকেজ সুরক্ষাসহ সরকারের পদক্ষেপগুলো অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা আনবে।