ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ময়নাতদন্ত ছাড়াই ৩ শিক্ষার্থীর লাশ হস্তান্তর
ঢাকার সড়কে অটোরিকশা চালকরা, বন্ধ যান চলাচল
অক্টোবরে ৪৫২ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪৭৫ জন
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়া উচিৎ: তোফায়েল
৫ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ ও আহতদের নামে স্মরণসভা করার নির্দেশ
‘কিছু হলেই রাস্তায় আন্দোলন, এভাবে আর কতদিন’
৮ লাখ টাকা বাকি খেয়ে উধাও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা!
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আবাসিক হলের ডাইনিং ও বিভিন্ন দোকানে প্রায় ৮ লাখ টাকার বাকি খেয়ে উধাও হয়েছেন শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এর প্রায় অর্ধেকই চা-সিগারেট বাবদ এবং বাকিটা হোটেল ও ডাইনিংয়ের।
পাঁচটি ছাত্র হলো- ক্যাম্পাসের অভ্যন্তর ও প্রধান ফটকের অন্তত ৩০টি দোকানের বাকির হিসাব থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। ক্ষমতায় থাকাকালে বিভিন্ন সময় চায়ের দোকান থেকে শুরু করে বিভিন্ন মুদি দোকানে তারা টাকা পরিশোধ না করে প্রভাব ও হুমকি দিয়ে বকেয়া রাখেন বলে অভিযোগ পাওনাদারদের।
অনুসন্ধানে শতাধিক নেতাকর্মীর নামের তালিকা পাওয়া গেছে। ক্ষমতায় থাকায় তাদের বিরুদ্ধে কেউ কথা না বলতে পারলেও এখন সবাই মুখ খুলছেন। বাকি টাকা আদায়ে দ্বারে দ্বারে ধরনা দিচ্ছেন তারা।
সহযোগিতা চেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্টদের। জানা যায়, শেখ হাসিনার দেশত্যাগের আগেই ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা হল ত্যাগ করেন। তারপর আর কেউ হলে ফেরেননি। অধিকাংশের ফোন বন্ধ রয়েছে। কেউ কেউ ফোন খোলা রাখলেও পাওনাদরদের ফোন রিসিভ করছেন না। যোগাযোগ করতে না পেরে হা-হুতাশ করছেন এসব ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। ক্যাম্পাসের পুরোনো ব্যবসায়ী ভাই ভাই হোটেলের মালিক আফজাল হোসেন কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, জমি বিক্রি করে হোটেল চালু করেছিলাম। ছাত্রলীগের বাকির চাপে শেষ পর্যন্ত ব্যবসা বাদ দিয়ে এখন একেবারে নিঃস্ব হয়ে অন্যের দোকানে কর্মচারীর কাজ করি। তাদের কাছে দেড় লাখ টাকা বাকি, আমাকে পথে বসিয়ে দিয়েছে। তাদের বিচার আল্লাহর কাছে ছেড়ে দিয়েছি। ইবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয় বলেন,
ক্যাম্পাসের দোকানগুলোতে যে কারো বাকি থাকতে পারে। আমার আহবান থাকবে ছাত্রলীগের কর্মীদের যদি কারো দোকানে বাকি থাকে তাহলে মানবিক দিক বিবেচনায় তারা যেন টাকা পরিশোধ করে দেয়।
সহযোগিতা চেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্টদের। জানা যায়, শেখ হাসিনার দেশত্যাগের আগেই ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা হল ত্যাগ করেন। তারপর আর কেউ হলে ফেরেননি। অধিকাংশের ফোন বন্ধ রয়েছে। কেউ কেউ ফোন খোলা রাখলেও পাওনাদরদের ফোন রিসিভ করছেন না। যোগাযোগ করতে না পেরে হা-হুতাশ করছেন এসব ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। ক্যাম্পাসের পুরোনো ব্যবসায়ী ভাই ভাই হোটেলের মালিক আফজাল হোসেন কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, জমি বিক্রি করে হোটেল চালু করেছিলাম। ছাত্রলীগের বাকির চাপে শেষ পর্যন্ত ব্যবসা বাদ দিয়ে এখন একেবারে নিঃস্ব হয়ে অন্যের দোকানে কর্মচারীর কাজ করি। তাদের কাছে দেড় লাখ টাকা বাকি, আমাকে পথে বসিয়ে দিয়েছে। তাদের বিচার আল্লাহর কাছে ছেড়ে দিয়েছি। ইবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয় বলেন,
ক্যাম্পাসের দোকানগুলোতে যে কারো বাকি থাকতে পারে। আমার আহবান থাকবে ছাত্রলীগের কর্মীদের যদি কারো দোকানে বাকি থাকে তাহলে মানবিক দিক বিবেচনায় তারা যেন টাকা পরিশোধ করে দেয়।