ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রোববার ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
দুর্ঘটনার শিকার পূজা চেরি!
রাজধানী ফার্মগেটে একটি বাণিজ্যিক ভবনে আগুন
কুষ্টিয়ায় চাচাতো ভাইয়ের লাঠির আঘাতে মাছ ব্যবসায়ীর মৃত্যু, আটক ১
ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ২ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ২ জনের মৃত্যু
রাজধানীর জুরাইনে সংঘর্ষ, অবরোধ : পদ্মা সেতু দিয়ে ট্রেন চলাচল বন্ধ
রাজবাড়ী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার অপসারণে ৭ দিনের আল্টিমেটাম
রাজবাড়ী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা অহীন্দ্র কুমার মন্ডলকে অপসারণে সাত দিনের সময় বেধে দেওয়া হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ঘুষ, দুর্নীতি, অসদাচরণসহ নানা অভিযোগ এনে বুধবার সকালে আয়োজিত মানববন্ধন ও সমাবেশ থেকে এ আল্টিমেটাম দেন শিক্ষকরা।
রাজবাড়ী জেলার বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দের ব্যানারে মিলেনিয়াম মার্কেটের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। একইসঙ্গে অহীন্দ্র মন্ডলের সহযোগী অফিস সহকারী জাকির হোসেনেরও অপসারণ দাবি করেন তারা। মানববন্ধন শেষে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
শিক্ষকরা অভিযোগ করেন, অহীন্দ্র মন্ডল রাজবাড়ীতে যোগদানের পর থেকে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে টাকা ছাড়া কোনো কাজ হয় না। শিক্ষকদের বদলি করতে মোটা অংকের টাকা ঘুষ দিতে হয়। টাকা ছাড়া তিনি কোনো ফাইলে
সই করেন না। শিক্ষকরা মাসে সামান্য যে বেতন পান তা দিয়ে সংসারই চলে না। তার উপর ঘুষ দিলে খুবই কষ্টকর পর্যায়ে পড়ে তা। শিক্ষকরা চিকিৎসার জন্য বাইরে যেতে চাইলেও তাকে ঘুষ দিতে হয়। শিক্ষকদের সাথে খুবই বাজে আচরণ করেন তিনি। অসম্মান করেন। যা খুবই দুঃখজনক। এভাবে দিনের পর দিন চলে আসছে। তার কারণে শিক্ষক সমাজ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। তারা আরও বলেন, কোনো শিক্ষক অবসরে গেলে মোটা অংকের ঘুষ ছাড়া তিনি সেই শিক্ষকের পেনশন ছাড় করেন না। পাসপোর্টের জন্য এনওসি, পুলিশ ভেরিফিকেশন, চাকরি স্থায়ীকরণ, ডেপুটেশন এমন কোনো কাজ নেই যেজন্য তাকে ঘুষ দিতে হয় না। মানববন্ধন চলাকালে বক্তৃতা করেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির
সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহীম ভুইয়া, নজরুল ইসলাম, রাশেদুল হাসান টুকু, হাবিবুর রহমান খান, নজরুল হক পলাশ, রিনা পারভীন, অরূপ রতন দে, সালমান খলিফা, শাহনাজ পারভীন, মনিরা বেগম, আব্দুল মালেক, সরিফুল হুদা সাগর প্রমুখ। জেলার পাঁচ উপজেলার কয়েকশ প্রাথমিক শিক্ষক এ কর্মসূচিতে যোগ দেন। এ বিষয়ে রাজবাড়ী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা অহীন্দ্র কুমার মন্ডলের সাথে যোগাযোগ করা হলে তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এগুলো সবই সাজানো। আমি কোনো অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িত নই। শিক্ষকরা কেন আন্দোলন করছে তা আমার জানা নেই। তবে আমার প্রতি কারো ব্যক্তি আক্রোশ থাকতে পারে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে অনেক কিছুই হচ্ছে একারণে আন্দোলনে নেমেছে বলে মনে করেন তিনি।
সই করেন না। শিক্ষকরা মাসে সামান্য যে বেতন পান তা দিয়ে সংসারই চলে না। তার উপর ঘুষ দিলে খুবই কষ্টকর পর্যায়ে পড়ে তা। শিক্ষকরা চিকিৎসার জন্য বাইরে যেতে চাইলেও তাকে ঘুষ দিতে হয়। শিক্ষকদের সাথে খুবই বাজে আচরণ করেন তিনি। অসম্মান করেন। যা খুবই দুঃখজনক। এভাবে দিনের পর দিন চলে আসছে। তার কারণে শিক্ষক সমাজ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। তারা আরও বলেন, কোনো শিক্ষক অবসরে গেলে মোটা অংকের ঘুষ ছাড়া তিনি সেই শিক্ষকের পেনশন ছাড় করেন না। পাসপোর্টের জন্য এনওসি, পুলিশ ভেরিফিকেশন, চাকরি স্থায়ীকরণ, ডেপুটেশন এমন কোনো কাজ নেই যেজন্য তাকে ঘুষ দিতে হয় না। মানববন্ধন চলাকালে বক্তৃতা করেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির
সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহীম ভুইয়া, নজরুল ইসলাম, রাশেদুল হাসান টুকু, হাবিবুর রহমান খান, নজরুল হক পলাশ, রিনা পারভীন, অরূপ রতন দে, সালমান খলিফা, শাহনাজ পারভীন, মনিরা বেগম, আব্দুল মালেক, সরিফুল হুদা সাগর প্রমুখ। জেলার পাঁচ উপজেলার কয়েকশ প্রাথমিক শিক্ষক এ কর্মসূচিতে যোগ দেন। এ বিষয়ে রাজবাড়ী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা অহীন্দ্র কুমার মন্ডলের সাথে যোগাযোগ করা হলে তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এগুলো সবই সাজানো। আমি কোনো অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িত নই। শিক্ষকরা কেন আন্দোলন করছে তা আমার জানা নেই। তবে আমার প্রতি কারো ব্যক্তি আক্রোশ থাকতে পারে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে অনেক কিছুই হচ্ছে একারণে আন্দোলনে নেমেছে বলে মনে করেন তিনি।