ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                নানা সংকটে রিক্রুটিং এজেন্সি, হুমকির মুখে শ্রম রপ্তানি
                                চলতি বছর স্বর্ণের দাম বেড়েছে ৫০ বার, কমেছে কত বার?
                                বিশ্ববাজারে গমের দাম কমতে কমতে অর্ধেকে নামলেও দেশে আটার দাম আকাশছোঁয়া, এই বৈষম্য কমবে কবে?
                                আজকের স্বর্ণের দাম: ১ নভেম্বর ২০২৫
                                তীব্র অর্থ সংকটে সরকার
                                বাংলাদেশের রিজার্ভ-মূল্যস্ফীতি নিয়ে আইএমএফের সন্তোষ প্রকাশ
                                বৈদেশিক অর্থায়ন ব্যর্থ, তহবিলের টাকায় ইস্টার্ন রিফাইনারি-২ নির্মাণের সিদ্ধান্ত
৯ ব্যাংকের চলতি হিসাবে ঘাটতি ১৮ হাজার কোটি টাকা
                             
                                               
                    
                         দেশের বেসরকারি ৯ বাণিজ্যিক ব্যাংকের চলতি হিসাবের ঘাটতি ১৮ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
ব্যাংকগুলোর মধ্যে রয়েছে- ন্যাশনাল ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, কমার্স ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক ও আইসিবি ইসলামী ব্যাংক।
ব্যাংকগুলোর মধ্যে পাঁচটি ব্যাংক তারল্য সংকট কাটাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্যারান্টি চুক্তি সম্পন্ন করেছে। এসব ব্যাংক অন্যান্য সবল ব্যাংক থেকে চাইলে সহায়তা নিতে পারবে। যেখানে গ্যারান্টার থাকবে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক।
এ ছাড়া এক্সিম ও ইসলামী ব্যাংক আবেদন করলেও এখন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে গ্যারান্টি চুক্তি হয়নি। অন্যদিকে পদ্মা ও আইসিবি ইসলামী ব্যাংক এখন পর্যন্ত কোনো আবেদন করেনি।
৫ 
আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর এ ১১টি ব্যাংকের পর্ষদ ভেঙে দিয়ে পুনর্গঠন করে বাংলাদেশ ব্যাংক। নামে-বেনামে ব্যাংকগুলো থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ নেওয়া হয়েছে। সংকটে পড়া এসব ব্যাংকের অধিকাংশই এস আলমের নিয়ন্ত্রণাধীন। গ্রাহকদের মধ্যে ভীতি দেখা দিলে টাকা ছাপিয়ে সহায়তা না করার সিদ্ধান্তে ব্যাংকগুলোতে সংকট আরও বাড়ে। সংকট উত্তরণে অন্য ব্যাংকের কাছে থেকে ধার নেওয়ার ব্যবস্থা চালু করা হয়।
                    
                                                          
                    
                    
                                    আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর এ ১১টি ব্যাংকের পর্ষদ ভেঙে দিয়ে পুনর্গঠন করে বাংলাদেশ ব্যাংক। নামে-বেনামে ব্যাংকগুলো থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ নেওয়া হয়েছে। সংকটে পড়া এসব ব্যাংকের অধিকাংশই এস আলমের নিয়ন্ত্রণাধীন। গ্রাহকদের মধ্যে ভীতি দেখা দিলে টাকা ছাপিয়ে সহায়তা না করার সিদ্ধান্তে ব্যাংকগুলোতে সংকট আরও বাড়ে। সংকট উত্তরণে অন্য ব্যাংকের কাছে থেকে ধার নেওয়ার ব্যবস্থা চালু করা হয়।



