ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে আবারও হুমকি রাশিয়ার
ওয়াশিংটনে বিমান-হেলিকপ্টার সংঘর্ষে বেঁচে নেই কেউ
বাংলাদেশসহ ৩ দেশে উন্নয়ন সহায়তা বন্ধের সিদ্ধান্ত সুইজারল্যান্ডের
সুইডেনে কুরআন অবমাননাকারী সেই যুবক গুলিতে নিহত
হেলিকপ্টারটি কেন ওপরে বা নিচে গেল না: ট্রাম্প
ধর্ষণ মামলায় কংগ্রেসের এমপি গ্রেফতার
ওয়াশিংটনে যাত্রীবাহী বিমান-হেলিকপ্টার সংঘর্ষ, ১৯ লাশ উদ্ধার
৮ ফেব্রুয়ারি শক্তি প্রদর্শন করবে ইমরান খানের দল
পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) খাইবার পাখতুনখাওয়া সভাপতি জুনাইদ আকবর বলেছেন, আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি তার দল কারাবন্দি ইমরান খানের নির্দেশে সোয়াবিতে একটি জনসভা করবে। আর সেই জনসভায় নিজেদের শক্তি দেখাবে তারা।
২০২৪ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। যেই নির্বাচনের পর থেকেই ভোট কারচুপির অভিযোগ করে আসছে পিটিআই। এবার সেই নির্বাচনের বার্ষিকীতেই বিশাল জনসমাবেশের ডাক দিয়েছে দলটি।
সম্প্রতি খাইবার পাখতুনখোয়ার মুখ্যমন্ত্রী আলী আমিন গন্ডাপুরের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন আকবর। আর এই দায়িত্ব পেয়েই পিটিআইয়ের বিশাল জনসভার কথা জানান তিনি। বলেন, ‘পিটিআই প্রতিষ্ঠাতার আহ্বানে ৮ ফেব্রুয়ারি সোয়াবিতে একটি জনসভা অনুষ্ঠিত হবে।’
এর আগে দলটি ৮ ফেব্রুয়ারি পেশোয়ারে একটি জনসমাবেশ করার অনুমতি চেয়েছিল। সেই সঙ্গে জনসমাবেশের
বিষয়ে তারা জানিয়েছিল এই দিনটিকে ‘কালো দিবস’ হিসাবে পালন করা হবে। জনসমাবেশের জন্য ইকবাল পার্ক নামে পরিচিত মিনার-ই-পাকিস্তান মাঠটির জন্য স্থানীয় প্রশাসনের অনুমোদনও চেয়েছে দলটি। এদিকে গত কয়েক মাস ধরে রাজনৈতিক উত্তেজনা চলার পর ডিসেম্বরের শেষের দিকে পিএমএল-এন-নেতৃত্বাধীন সরকার এবং পিটিআই-এর মধ্যে সংলাপ প্রক্রিয়া শুরু হয়। যদিও এ ব্যাপারে আকবরের দাবি, সরকারের সাথে সংলাপ করা দলের ইচ্ছাকে দুর্বলতা হিসাবে ভুল বোঝানো হয়েছে। জনসমাবেশটি সফল করার ব্যাপারে আকবর বলেন, ‘জনসমাবেশ এবং কর্মী উভয়ই দলের অন্তর্গত তাই আমাদের এটি সফল করতে আর্থিকভাবেও অবদান রাখতে হবে। প্রতিটি এমএনএর প্রশাসনের অধীনে ৭০টিরও বেশি গ্রাম পরিষদ রয়েছে। তাছাড়া জনসমাবেশের জন্য যানবাহনের ব্যবস্থা করা কঠিন নয়।’
বিষয়ে তারা জানিয়েছিল এই দিনটিকে ‘কালো দিবস’ হিসাবে পালন করা হবে। জনসমাবেশের জন্য ইকবাল পার্ক নামে পরিচিত মিনার-ই-পাকিস্তান মাঠটির জন্য স্থানীয় প্রশাসনের অনুমোদনও চেয়েছে দলটি। এদিকে গত কয়েক মাস ধরে রাজনৈতিক উত্তেজনা চলার পর ডিসেম্বরের শেষের দিকে পিএমএল-এন-নেতৃত্বাধীন সরকার এবং পিটিআই-এর মধ্যে সংলাপ প্রক্রিয়া শুরু হয়। যদিও এ ব্যাপারে আকবরের দাবি, সরকারের সাথে সংলাপ করা দলের ইচ্ছাকে দুর্বলতা হিসাবে ভুল বোঝানো হয়েছে। জনসমাবেশটি সফল করার ব্যাপারে আকবর বলেন, ‘জনসমাবেশ এবং কর্মী উভয়ই দলের অন্তর্গত তাই আমাদের এটি সফল করতে আর্থিকভাবেও অবদান রাখতে হবে। প্রতিটি এমএনএর প্রশাসনের অধীনে ৭০টিরও বেশি গ্রাম পরিষদ রয়েছে। তাছাড়া জনসমাবেশের জন্য যানবাহনের ব্যবস্থা করা কঠিন নয়।’