ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জরুরি বৈঠকে সিদ্ধান্ত, ঢাবির অধীনে থাকছে না ৭ কলেজ
পিএসসির অধীনে নিয়োগ পাওয়া ৩৫৩৪ জনের নিয়োগ স্থগিত
ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
ঢাবিকে ৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম, ৬ দাবি না মানলে কঠোর কর্মসূচি
শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে উত্তাল রাত, আহত ৬
৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের ঢাকা অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা
সোমবার ঢাবির সব ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ও সরকারের ফ্যাসিস্ট আচরণ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সাম্প্রতিক আন্দোলন আমাদের দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সংকট, শাসকের দমননীতি এবং শিক্ষার্থীদের প্রতি রাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গির এক স্পষ্ট প্রতিচ্ছবি হিসেবে দেখা দিয়েছে। সায়েন্স ল্যাব এলাকায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ ও তাদের ৫ দফা দাবি, যা ছিল কোটা পদ্ধতি বাতিল, শ্রেণিকক্ষের ধারণক্ষমতার বাইরে ভর্তি বন্ধ, শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাতের ভিত্তিতে ভর্তি নিশ্চিত করা, নেগেটিভ মার্ক যুক্তকরণ এবং ভর্তি ফি’র স্বচ্ছতা—এগুলো ছিল একেবারে যৌক্তিক এবং সময়োপযোগী দাবি। কিন্তু এর পরিবর্তে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন এবং তাদের কক্ষে থেকে বের করে দেন, যা সরকারের শাসনব্যবস্থা ও দমননীতির প্রতি একটি পরিষ্কার সংকেত।
সরকারের অযোগ্যতা ও ফ্যাসিস্ট আচরণ
এটি শুধু
প্রো-ভিসির ব্যক্তিগত আচরণের বিষয় নয়, বরং সরকারের শাসনের একটি বড় সমস্যা। ইউনুস সরকারের শাসন ব্যবস্থায় প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ পদে অযোগ্য ব্যক্তিদের নিয়োগের মাধ্যমে তারা এক ধরনের দমননীতি চালু করেছে, যেখানে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ক্ষুণ্ণ হয়েছে। ইউনুস সরকারের এই আচরণ সরকার এবং প্রশাসনের দুর্বলতা ও অযোগ্যতা প্রকাশ করে, যা শিক্ষার্থীদের প্রতি ফ্যাসিস্ট মনোভাবকেই নির্দেশ করে। শেখ হাসিনার আমলে যেখানে শিক্ষার্থীদের কথা শোনা হত, তাদের ন্যায্য দাবির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা হত, সেখানে আজকের ইউনুস সরকারের আমলে সেই স্থানান্তর দেখা যাচ্ছে, যেখানে শিক্ষার্থীদের মতামতকে অবমূল্যায়ন করা হচ্ছে এবং তাদের দাবির প্রতি কোন সদর্থক প্রতিক্রিয়া নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা: একটি অর্থনৈতিক কৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে বর্তমানে
যে বিশাল অর্থ বাণিজ্য চলছে, তা আরেকটি বড় সমস্যা। গুচ্ছ পরীক্ষা বাতিলের উদ্যোগ এবং আসন সংখ্যা কমানোর প্রক্রিয়া শিক্ষার্থীদের আবেগ ও চাহিদাকে পুঁজি করে সমন্বয়কারীরা নিজেদের আর্থিক স্বার্থে ব্যবহার করছে। এই প্রক্রিয়া শিক্ষাব্যবস্থাকে একটি বাণিজ্যিক খাতে পরিণত করেছে, যেখানে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ বা তাদের শিক্ষা প্রক্রিয়া কোনও গুরুত্ব পাচ্ছে না। শিক্ষার্থীদের দাবি উপেক্ষা করা হচ্ছে এবং তাদের বিরুদ্ধে হামলা চালানো হচ্ছে, যা সরকারের অযোগ্যতা ও রাজনৈতিক সংকটের পরিচায়ক। শিক্ষাব্যবস্থা এবং গণতান্ত্রিক পরিবেশের সংকট শিক্ষাব্যবস্থা ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ এখন গভীর সংকটে রয়েছে। ইউনুস সরকারের এই দমনমূলক শাসন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার ফলে শিক্ষাব্যবস্থার ভবিষ্যত হুমকির মুখে পড়েছে। সরকার এবং সমন্বয়কারীরা এই অবস্থাকে নিজেদের রাজনৈতিক এবং আর্থিক
সুবিধা লাভের জন্য কাজে লাগানোর চেষ্টা করছে, যা দেশের ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য অন্ধকার দিকেই ঠেলে দিচ্ছে। নেতৃত্বের ভূমিকা এবং শিক্ষার্থীদের অধিকার শিক্ষার্থীদের অধিকার, স্বাধীনতা এবং গঠনমূলক আন্দোলন দমনের মাধ্যমে সরকার দেশের গণতান্ত্রিক পরিবেশকে ধ্বংস করছে। এমনকি, যখন শিক্ষার্থীরা তাদের মৌলিক অধিকার ও ন্যায্য দাবির পক্ষে আন্দোলন করছে, তখন তাদের সুরক্ষার পরিবর্তে শাসকরা তাদের দমন করছে। এভাবে, সরকারের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে নিন্দনীয় আচরণ শুধু তাদের অধিকার হরণ করছে না, বরং তা দেশের সামগ্রিক ভবিষ্যতকে বিপদের মুখে ফেলে দিয়েছে। শিক্ষাব্যবস্থা এবং গণতন্ত্রের প্রতি দায়বদ্ধতা এখন সময় এসেছে শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার, যেখানে শিক্ষার্থীদের দাবি ও অধিকারকে গুরুত্ব দেওয়া হবে, তাদের ভবিষ্যৎকে নিরাপদ ও সুরক্ষিত করা হবে। ইউনুস
সরকারের শাসনব্যবস্থায় শিক্ষার্থীদের প্রতি এই ধরনের নিপীড়ন ও অযাচিত দমনমূলক আচরণ চলতে থাকলে, তা সমাজের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠবে। আমাদের দেশের জন্য একটি গণতান্ত্রিক ও সুশাসিত পরিবেশ দরকার, যেখানে শিক্ষা হবে মূলধন নয়, একটি মানবিক অধিকার, এবং শিক্ষার্থীরা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে না।
প্রো-ভিসির ব্যক্তিগত আচরণের বিষয় নয়, বরং সরকারের শাসনের একটি বড় সমস্যা। ইউনুস সরকারের শাসন ব্যবস্থায় প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ পদে অযোগ্য ব্যক্তিদের নিয়োগের মাধ্যমে তারা এক ধরনের দমননীতি চালু করেছে, যেখানে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ক্ষুণ্ণ হয়েছে। ইউনুস সরকারের এই আচরণ সরকার এবং প্রশাসনের দুর্বলতা ও অযোগ্যতা প্রকাশ করে, যা শিক্ষার্থীদের প্রতি ফ্যাসিস্ট মনোভাবকেই নির্দেশ করে। শেখ হাসিনার আমলে যেখানে শিক্ষার্থীদের কথা শোনা হত, তাদের ন্যায্য দাবির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা হত, সেখানে আজকের ইউনুস সরকারের আমলে সেই স্থানান্তর দেখা যাচ্ছে, যেখানে শিক্ষার্থীদের মতামতকে অবমূল্যায়ন করা হচ্ছে এবং তাদের দাবির প্রতি কোন সদর্থক প্রতিক্রিয়া নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা: একটি অর্থনৈতিক কৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে বর্তমানে
যে বিশাল অর্থ বাণিজ্য চলছে, তা আরেকটি বড় সমস্যা। গুচ্ছ পরীক্ষা বাতিলের উদ্যোগ এবং আসন সংখ্যা কমানোর প্রক্রিয়া শিক্ষার্থীদের আবেগ ও চাহিদাকে পুঁজি করে সমন্বয়কারীরা নিজেদের আর্থিক স্বার্থে ব্যবহার করছে। এই প্রক্রিয়া শিক্ষাব্যবস্থাকে একটি বাণিজ্যিক খাতে পরিণত করেছে, যেখানে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ বা তাদের শিক্ষা প্রক্রিয়া কোনও গুরুত্ব পাচ্ছে না। শিক্ষার্থীদের দাবি উপেক্ষা করা হচ্ছে এবং তাদের বিরুদ্ধে হামলা চালানো হচ্ছে, যা সরকারের অযোগ্যতা ও রাজনৈতিক সংকটের পরিচায়ক। শিক্ষাব্যবস্থা এবং গণতান্ত্রিক পরিবেশের সংকট শিক্ষাব্যবস্থা ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ এখন গভীর সংকটে রয়েছে। ইউনুস সরকারের এই দমনমূলক শাসন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার ফলে শিক্ষাব্যবস্থার ভবিষ্যত হুমকির মুখে পড়েছে। সরকার এবং সমন্বয়কারীরা এই অবস্থাকে নিজেদের রাজনৈতিক এবং আর্থিক
সুবিধা লাভের জন্য কাজে লাগানোর চেষ্টা করছে, যা দেশের ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য অন্ধকার দিকেই ঠেলে দিচ্ছে। নেতৃত্বের ভূমিকা এবং শিক্ষার্থীদের অধিকার শিক্ষার্থীদের অধিকার, স্বাধীনতা এবং গঠনমূলক আন্দোলন দমনের মাধ্যমে সরকার দেশের গণতান্ত্রিক পরিবেশকে ধ্বংস করছে। এমনকি, যখন শিক্ষার্থীরা তাদের মৌলিক অধিকার ও ন্যায্য দাবির পক্ষে আন্দোলন করছে, তখন তাদের সুরক্ষার পরিবর্তে শাসকরা তাদের দমন করছে। এভাবে, সরকারের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে নিন্দনীয় আচরণ শুধু তাদের অধিকার হরণ করছে না, বরং তা দেশের সামগ্রিক ভবিষ্যতকে বিপদের মুখে ফেলে দিয়েছে। শিক্ষাব্যবস্থা এবং গণতন্ত্রের প্রতি দায়বদ্ধতা এখন সময় এসেছে শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার, যেখানে শিক্ষার্থীদের দাবি ও অধিকারকে গুরুত্ব দেওয়া হবে, তাদের ভবিষ্যৎকে নিরাপদ ও সুরক্ষিত করা হবে। ইউনুস
সরকারের শাসনব্যবস্থায় শিক্ষার্থীদের প্রতি এই ধরনের নিপীড়ন ও অযাচিত দমনমূলক আচরণ চলতে থাকলে, তা সমাজের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠবে। আমাদের দেশের জন্য একটি গণতান্ত্রিক ও সুশাসিত পরিবেশ দরকার, যেখানে শিক্ষা হবে মূলধন নয়, একটি মানবিক অধিকার, এবং শিক্ষার্থীরা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে না।