ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিএনপি-গণঅধিকারের ৬৪ নেতাকর্মীর জামায়াতে যোগদান
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে বোয়ালমারী রণক্ষেত্র
রাউজানে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ৫
এনসিপির এক নেতাকে সাময়িক অব্যাহতি
গণসংযোগের সময় বিএনপির প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
এরশাদ উল্লাহ টার্গেটে ছিলেন না : সিএমপি কমিশনার
কুষ্টিয়ায় মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপি নেতার সমর্থকদের দ্বিতীয় দিনে সড়ক অবরোধ
৫২২ ঘণ্টা অনশন করলেও কিছু করার নেই— তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব
রাজনৈতিক দল হিসাবে নিবন্ধনের দাবিতে ১২৩ ঘণ্টা ধরে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রধান ফটকের সামনে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালন করে আসছেন আমজনতার দলের সদস্যসচিব তারেক রহমান। কিন্তু এ কর্মসূচি ৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই বলে জানিয়েছেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
রোববার (৯ নভেম্বর) দুপুরে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে বসে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ইসি সচিব বলেন, ৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই। আপনি আমাকে বলেন- ক্যান ইলেকশন কমিশন গো বিয়ন্ড দ্য রুলস? সো ইউ গট মাই আনসার (নির্বাচন কমিশন কি আইনের বাইরে গিয়ে কাজ করতে পারে? এটাই আমার জবাব)।
এদিকে নিজের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলেও দল নিবন্ধনের দাবিতে অনড় রয়েছেন
তারেক রহমান। শনিবার (৮ নভেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে মূল গেটের সামনে সরেজমিন দেখা যায়, তারেক রহমানের হাতে স্যালাইন লাগানো অবস্থায় শুয়ে আছে। তেমন কথাও বলছেন না। তার আশপাশে মানুষের ভিড়। কেউ আসছেন তার সঙ্গে সংহতি জানাতে, কেউ আসছে শুধু তাকে দেখতে। এমন মানুষের ভিড়েই চোখ বন্ধ করে নীরবে শুয়ে আছেন তারেক। দুর্বল হয়ে এসেছে কণ্ঠস্বর, ঠিকমতো কথা আর বলতে পারছেন না তিনি। এ সময় নিজের সিদ্ধান্তে অনড় আছেন কি না জানতে চাইলে তারেক বলেন, অবশ্যই আমি আমার সিদ্ধান্তে অনড় আছি। এটা চলবে, অবশ্যই চলবে। ওরা তিনটা উপজেলা কোথায় পেয়েছে? পরে সেটা ৩৩ কীভাবে হয়েছে? এটা আমি মানতে পারছি না।
ইসি থেকে কেউ যোগাযোগ করেছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, কেউ আর যোগাযোগ করেনি। সেদিন যে একজন উপসচিব এসেছিলেন, তিনি যে গিয়েছেন আর কেউ এরপর আসেনি। কেউ যোগাযোগ করেনি। কোনো চিঠি বা কিছুই দেয়নি। শারীরিক অবস্থা জানিয়ে তিনি বলেন, শরীরে অনেক ব্যথা করছে। তবে এমন অবস্থাতেও আমি অনশন চালিয়ে যেতে চাই। এর আগে মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) দল নিবন্ধন প্রক্রিয়ার চূড়ান্ত পর্যালোচনা শেষে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (মার্ক্সবাদী) ও বাংলাদেশ আম জনগণ পার্টিকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় নির্বাচন কমিশন। একইদিন তালিকা থেকে বাদ পড়ে তারেক রহমানের ‘আম জনতার দল’। ওইদিন বিকাল থেকেই নির্বাচন ভবনের মূল ফটকের সামনে আমরণ অনশনে
বসেন তিনি।
তারেক রহমান। শনিবার (৮ নভেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে মূল গেটের সামনে সরেজমিন দেখা যায়, তারেক রহমানের হাতে স্যালাইন লাগানো অবস্থায় শুয়ে আছে। তেমন কথাও বলছেন না। তার আশপাশে মানুষের ভিড়। কেউ আসছেন তার সঙ্গে সংহতি জানাতে, কেউ আসছে শুধু তাকে দেখতে। এমন মানুষের ভিড়েই চোখ বন্ধ করে নীরবে শুয়ে আছেন তারেক। দুর্বল হয়ে এসেছে কণ্ঠস্বর, ঠিকমতো কথা আর বলতে পারছেন না তিনি। এ সময় নিজের সিদ্ধান্তে অনড় আছেন কি না জানতে চাইলে তারেক বলেন, অবশ্যই আমি আমার সিদ্ধান্তে অনড় আছি। এটা চলবে, অবশ্যই চলবে। ওরা তিনটা উপজেলা কোথায় পেয়েছে? পরে সেটা ৩৩ কীভাবে হয়েছে? এটা আমি মানতে পারছি না।
ইসি থেকে কেউ যোগাযোগ করেছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, কেউ আর যোগাযোগ করেনি। সেদিন যে একজন উপসচিব এসেছিলেন, তিনি যে গিয়েছেন আর কেউ এরপর আসেনি। কেউ যোগাযোগ করেনি। কোনো চিঠি বা কিছুই দেয়নি। শারীরিক অবস্থা জানিয়ে তিনি বলেন, শরীরে অনেক ব্যথা করছে। তবে এমন অবস্থাতেও আমি অনশন চালিয়ে যেতে চাই। এর আগে মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) দল নিবন্ধন প্রক্রিয়ার চূড়ান্ত পর্যালোচনা শেষে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (মার্ক্সবাদী) ও বাংলাদেশ আম জনগণ পার্টিকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় নির্বাচন কমিশন। একইদিন তালিকা থেকে বাদ পড়ে তারেক রহমানের ‘আম জনতার দল’। ওইদিন বিকাল থেকেই নির্বাচন ভবনের মূল ফটকের সামনে আমরণ অনশনে
বসেন তিনি।



