
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ডাক্তার নার্স স্থাপনা সবই আছে, শুধু সেবা পান না রোগী

রাখাইনের জন্য করিডোর দিতে সম্মত বাংলাদেশ

১৪ বছর আগের ঘটনায় ওসি-এসআইয়ের বিরুদ্ধে মামলা, জুডিশিয়াল তদন্তের নির্দেশ

মাগুরায় সেই শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় তিনজনের সাক্ষ্যগ্রহণ

আইন উপদেষ্টার বাসভবনে পড়ে থাকা ‘ড্রোন’ নিয়ে যা জানা গেল

মাটি না ফেলেই ২৪ কোটি টাকা বিল তোলার আয়োজন

পরনের পোশাক পুড়িয়ে মিলল দুই কেজি সোনা
৩ ইউপি সদস্যকে পুলিশে দিল জনতা

পাবনার ঈশ্বরদীতে তিন ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্যকে (মেম্বার) আটক করে পুলিশে দিয়েছেন স্থানীয়রা।
রোববার (২৭ এপ্রিল) দুপুর ২টার দিকে উপজেলার দাশুড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
আটকরা হলেন- দাশুড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ফিরোজ হোসেন বাকি (৫৭), আলাউদ্দিন খান (৫০) ও রফিকুল ইসলাম মাঝি (৪৫)। তারা তিনজন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
দীর্ঘদিন পর পরিষদ কার্যালয়ে আসার খবর পেয়ে স্থানীয়রা তাদের আটকে রেখে পুলিশে খবর দেন। পরে দুপুর ২টার দিকে পুলিশ তাদের থানায় নিয়ে যায়।
আটক ফিরোজ হোসেন বাকি দাশুড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের ২ নাম্বার ওয়ার্ডের সদস্য ও নওদাপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল মজিদ মাস্টারের ছেলে। তিনি দাশুড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সিনিয়র যুগ্ম
সাধারণ সম্পাদক। আলাউদ্দিন খান ৬ নাম্বার ওয়ার্ডের সদস্য ও ইউনিয়নের খালিশপুর গ্রামের নবাব আলী খানের ছেলে। তিনি দাশুড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। এছাড়া রফিকুল ইসলাম মাঝি ৫ নাম্বার ওয়ার্ডের সদস্য ও মারমী গ্রামের সিরাজ মাঝির ছেলে। তিনি ওয়ার্ড যুবলীগের সদস্য। ঈশ্বরদী থানার ওসি শহিদুল ইসলাম আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, তিন ইউপি সদস্যকে স্থানীয় লোকজন ইউনিয়ন কার্যালয়ে আটকে রেখেছিল। পরে পুলিশ তাদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে এসেছে। তাদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা বা অভিযোগ রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সাধারণ সম্পাদক। আলাউদ্দিন খান ৬ নাম্বার ওয়ার্ডের সদস্য ও ইউনিয়নের খালিশপুর গ্রামের নবাব আলী খানের ছেলে। তিনি দাশুড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। এছাড়া রফিকুল ইসলাম মাঝি ৫ নাম্বার ওয়ার্ডের সদস্য ও মারমী গ্রামের সিরাজ মাঝির ছেলে। তিনি ওয়ার্ড যুবলীগের সদস্য। ঈশ্বরদী থানার ওসি শহিদুল ইসলাম আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, তিন ইউপি সদস্যকে স্থানীয় লোকজন ইউনিয়ন কার্যালয়ে আটকে রেখেছিল। পরে পুলিশ তাদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে এসেছে। তাদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা বা অভিযোগ রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।