
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
২১ বছর পর বাংলাদেশ ক্রিকেট দেখল এমন কিছু

একটা স্কোয়াড ঘোষণার আগে কত জল্পনা কল্পনা! এমনটা হওয়াই স্বাভাবিক। এবারও তার ব্যত্যয় ঘটেনি। এবার সে জল্পনা-কল্পনা, গুঞ্জনের কেন্দ্রে ছিলেন লিটন দাস আর শরিফুল ইসলাম। সব গুঞ্জনকে সত্যি করে তাদের রাখাও হয়নি বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি স্কোয়াডে।
তবে এই স্কোয়াড ঘোষণার পর বাংলাদেশ মুখোমুখি হলো নতুন এক বাস্তবতার। যে বাস্তবতায় সাকিব আল হাসান কিংবা তামিম ইকবালের কোনো উপস্থিতি নেই।
বিষয়টা আগে থেকেই নিশ্চিত ছিল অনেকটা। তামিম খেলবেন না, তিনি স্পষ্ট ভাষায় বলেই দিয়েছিলেন। এদিকে সাকিবকে রাখা হয়নি, বোলিং নিয়ে নিষেধাজ্ঞার কারণে তাকে ব্যাটার হিসেবেও বিবেচনা করেনি বিসিবি।
শনিবার রাতে যখন বিসিবি জানাল সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ হওয়ার বিষয়টা, তখনই নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল তার না
থাকাটা। শেষ দেড় বছরে সাকিবের ব্যাটিং আর যাই হোক, একটা আইসিসি ইভেন্টে খেলার মতো যুতসই মোটেও নয়। গাজী আশরাফ হোসেন লিপুর নেতৃত্বাধীন নির্বাচক কমিটি তাকে সে বিবেচনাতে রাখেওনি। ফলে তামিমের পর সাকিবেরও চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলা হলো না। এখন প্রশ্ন চলে আসে একটা। বাংলাদেশ একটা বৈশ্বিক ইভেন্টে খেলছে, কিন্তু সাকিব আল হাসান আর তামিম ইকবালের কেউই নেই দলে। এমন দৃশ্য আপনি শেষ কবে দেখেছেন? উত্তরটা বের করতে হলে আপনাকে মাথা চুলকোতে হবে খানিকটা। জেন জি হয়ে থাকলে তো বটেই, মিলেনিয়াল হয়ে থাকলেও আপনার পক্ষে এ প্রশ্নের জবাব দেওয়া কঠিন হতে পারে। কারণ আপনি এমন একটা টুর্নামেন্ট নাও দেখে থাকতে পারেন। ভণিতা না করে উত্তরে
যাওয়া যাক চলুন– উত্তরটা হলো, ২০০৪ সালে। সেবার ইংল্যান্ডের মাটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে রাজিন সালেহর নেতৃত্বে খেলতে গিয়েছিল বাংলাদেশ, তখন তামিম সাকিবের কারো অভিষেকই হয়নি। এরপর থেকে বাংলাদেশ যখনই কোনো টুর্নামেন্ট খেলেছে আইসিসির, তাতে সাকিব-তামিমদের একজনের উপস্থিতি অন্তত ছিলই। ২০০৬ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিবের হাজিরা দিয়ে শুরু, সেবার চামিন্দা ভাস, মুত্তিয়া মুরালিধরনদের বিপক্ষে সাকিবের ৬৯ রানের ইনিংস বাংলাদেশকে কিছুক্ষণের জন্য ৩০০+ রান তাড়া করে জেতার স্বপ্নও দেখিয়েছিল। তামিমের আইসিসি ইভেন্ট অভিষেকটা পরের বছর বিশ্বকাপে, সেবার জহির খানকে ছক্কা মেরে শুরু, ফিফটিতে দলকে দিয়েছিলেন জেতার প্রেরণা। এরপর দুজন বহু কীর্তির সাক্ষী হয়েছেন। তামিমের এ যাত্রাটা ২০১৯ সালে শেষ হয়ে গিয়েছিল। এরপর সাকিবই ছিলেন শুধু।
আজ স্কোয়াড ঘোষণার পর সেই যাত্রাটাও শেষ হয়ে গেল। আর বাংলাদেশ মুখোমুখি হলো নতুন দিনের। ২১ বছর পর দল একটা আইসিসি ইভেন্ট খেলতে নামবে, সেখানে দলে থাকবেন না তামিম ইকবাল কিংবা সাকিব আল হাসান নামের কেউ।
থাকাটা। শেষ দেড় বছরে সাকিবের ব্যাটিং আর যাই হোক, একটা আইসিসি ইভেন্টে খেলার মতো যুতসই মোটেও নয়। গাজী আশরাফ হোসেন লিপুর নেতৃত্বাধীন নির্বাচক কমিটি তাকে সে বিবেচনাতে রাখেওনি। ফলে তামিমের পর সাকিবেরও চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলা হলো না। এখন প্রশ্ন চলে আসে একটা। বাংলাদেশ একটা বৈশ্বিক ইভেন্টে খেলছে, কিন্তু সাকিব আল হাসান আর তামিম ইকবালের কেউই নেই দলে। এমন দৃশ্য আপনি শেষ কবে দেখেছেন? উত্তরটা বের করতে হলে আপনাকে মাথা চুলকোতে হবে খানিকটা। জেন জি হয়ে থাকলে তো বটেই, মিলেনিয়াল হয়ে থাকলেও আপনার পক্ষে এ প্রশ্নের জবাব দেওয়া কঠিন হতে পারে। কারণ আপনি এমন একটা টুর্নামেন্ট নাও দেখে থাকতে পারেন। ভণিতা না করে উত্তরে
যাওয়া যাক চলুন– উত্তরটা হলো, ২০০৪ সালে। সেবার ইংল্যান্ডের মাটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে রাজিন সালেহর নেতৃত্বে খেলতে গিয়েছিল বাংলাদেশ, তখন তামিম সাকিবের কারো অভিষেকই হয়নি। এরপর থেকে বাংলাদেশ যখনই কোনো টুর্নামেন্ট খেলেছে আইসিসির, তাতে সাকিব-তামিমদের একজনের উপস্থিতি অন্তত ছিলই। ২০০৬ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিবের হাজিরা দিয়ে শুরু, সেবার চামিন্দা ভাস, মুত্তিয়া মুরালিধরনদের বিপক্ষে সাকিবের ৬৯ রানের ইনিংস বাংলাদেশকে কিছুক্ষণের জন্য ৩০০+ রান তাড়া করে জেতার স্বপ্নও দেখিয়েছিল। তামিমের আইসিসি ইভেন্ট অভিষেকটা পরের বছর বিশ্বকাপে, সেবার জহির খানকে ছক্কা মেরে শুরু, ফিফটিতে দলকে দিয়েছিলেন জেতার প্রেরণা। এরপর দুজন বহু কীর্তির সাক্ষী হয়েছেন। তামিমের এ যাত্রাটা ২০১৯ সালে শেষ হয়ে গিয়েছিল। এরপর সাকিবই ছিলেন শুধু।
আজ স্কোয়াড ঘোষণার পর সেই যাত্রাটাও শেষ হয়ে গেল। আর বাংলাদেশ মুখোমুখি হলো নতুন দিনের। ২১ বছর পর দল একটা আইসিসি ইভেন্ট খেলতে নামবে, সেখানে দলে থাকবেন না তামিম ইকবাল কিংবা সাকিব আল হাসান নামের কেউ।