ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
যে কারণে শাশুড়ির প্রশংসায় পঞ্চমুখ ক্যাটরিনা
তনুর গ্রাফিতিতে পোস্টার লাগিয়ে বিতর্কের মুখে মেহজাবীন
জাতীয় জাদুঘর ঢেলে সাজানো হবে: উপদেষ্টা ফারুকী
মৃত্যুর আগে তরুণীর শেষ অডিও বার্তা, ‘ভালো থেকো, বিয়ে করে নিও’
টিএসসিতে গিয়ে নিজের ছবির পোস্টার ছিঁড়লেন মেহজাবীন
১৫ মিনিটের সময় দিয়ে পুরো সিনেমা করে ফেললেন শাকিব
শাবনূরের বিশেষ দিনে আনন্দের কথা জানালেন পূর্ণিমা
২০০ কোটি রুপির মামলা, হাইকোর্টে জ্যাকুলিনের নতুন দাবি
সিনেমার চেয়ে এখন ব্যক্তিগত জীবন নিয়েই বেশি আলোচনায় বলিউড অভিনেত্রী জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজ। কথিত প্রেমিক সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে নাম জড়ানোর পর থেকে তাদের নিয়ে সমালোচনা কম হয়নি। বিশেষ করে ২০০ কোটি রুপির মানি লন্ডারিং মামলায় সুকেশ গ্রেপ্তার হওয়ার পর থেকেই আইনি জটিলতায় জ্যাকুলিনকে ঘুরতে হচ্ছে আদালতে। এবার আইনজীবীর মাধ্যমে দিল্লি হাইকোর্টে নতুন দাবি তুলেছেন জ্যাকুলিন। তার দাবি, সুকেশ চন্দ্রশেখরের কাছ থেকে প্রাপ্ত বিলাসবহুল উপহারের অবৈধ উৎস সম্পর্কে অবগত ছিলেন না।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) দিল্লি হাইকোর্টে তার আইনজীবী জানিয়েছেন, অভিযুক্ত চন্দ্রশেখরের সাথে যুক্ত ২০০ কোটি টাকার মানি লন্ডারিং মামলায় ফার্নান্দেজের নাম জড়ানো হয়েছে, যা সাধারণ জনগণ এবং গণমাধ্যমের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহের সৃষ্টি করেছে।
ফার্নান্দেজের
পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী সিদ্ধার্থ আগরওয়াল, প্রশান্ত পাটেল ও শক্তি পান্ডে আদালতে যুক্তি দেন। আইনি দলটি জোর দিয়ে জানায়, অভিনেত্রী উপহারগুলো ব্যক্তিগত মনে করেছিলেন এবং তাকে কখনও জানানো হয়নি যে সেগুলো প্রতারণার মাধ্যমে কেনা। বিচারপতি অনীশ দয়াল শুনানির সময় ব্যক্তিগত দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, তিনি জানতে চান, ‘কোনও ব্যক্তির ওপর কি দায়িত্ব থাকে যে তিনি প্রাপ্ত উপহারের উৎস সম্পর্কে জানবেন?’ ইনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) দাবি করেছে, চন্দ্রশেখরের কাছ থেকে ফার্নান্দেজের প্রাপ্ত ব্যয়বহুল উপহারগুলো আদিতি সিংহ নামক এক বিখ্যাত ব্যবসায়ীর স্ত্রীর কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে আদায়কৃত অর্থ দিয়ে কেনা হয়েছে। এছাড়া ইডির চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ২০১৯ সালে চন্দ্রশেখরের অবৈধ কার্যকলাপের সাথে সম্পর্কিত সংবাদগুলো ফার্নান্দেজ দেখেছিলেন,
কিন্তু সেগুলো যাচাই করেননি। আগরওয়াল যুক্তি দেন যে, ফার্নান্দেজ এসব খবর সম্পর্কে অবগত হলেও কোনও আইনগত ভিত্তি নেই যে তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে ‘অপরাধের আয়’ গ্রহণ করেছেন। মামলাটি আরও জটিল করে তুলেছে ফার্নান্দেজের সাথে সহ-অভিযুক্ত পিঙ্কি ইরানি’র যোগাযোগ, যিনি নাকি চন্দ্রশেখরের বিশ্বস্ততা সম্পর্কে অভিনেত্রীকে বিশ্বাস করিয়েছিলেন। আইনজীবীরা জানান, ‘ইরানি ফার্নান্দেজকে আশ্বস্ত করেছিলেন চন্দ্রশেখর একজন প্রভাবশালী ‘রাজনৈতিক উপদেষ্টা’, যিনি সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সম্পর্কিত। ইরানি তাকে জানান, চন্দ্রশেখরের উচ্চপর্যায়ের সংযোগ রয়েছে, এমনকি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাথেও। মামলাটি আগামী ২৬ নভেম্বর পরবর্তী শুনানির জন্য নির্ধারিত হয়েছে। সূত্র: বলিউড হাঙ্গামা। আর্থিক জালিয়াতির অভিযোগে ২০১৫ সালে গ্রেপ্তার হোন সুরেশ চন্দ্রশেখর। তখন থেকেই তিনি মান্ডোলি জেলে বন্দী আছেন। ভারতের এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি)
এর অপরাধের তদন্তের সময় জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজের নাম উঠে আসে। সুকেশ দাবি করেন, অভিনেত্রীর সঙ্গে ডেটিং করেছেন তিনি। তবে জ্যাকুলিনের দাবি, সুকেশ তাঁর সঙ্গে বিশ্বাসভঙ্গ ও প্রতারণা করেছেন।
পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী সিদ্ধার্থ আগরওয়াল, প্রশান্ত পাটেল ও শক্তি পান্ডে আদালতে যুক্তি দেন। আইনি দলটি জোর দিয়ে জানায়, অভিনেত্রী উপহারগুলো ব্যক্তিগত মনে করেছিলেন এবং তাকে কখনও জানানো হয়নি যে সেগুলো প্রতারণার মাধ্যমে কেনা। বিচারপতি অনীশ দয়াল শুনানির সময় ব্যক্তিগত দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, তিনি জানতে চান, ‘কোনও ব্যক্তির ওপর কি দায়িত্ব থাকে যে তিনি প্রাপ্ত উপহারের উৎস সম্পর্কে জানবেন?’ ইনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) দাবি করেছে, চন্দ্রশেখরের কাছ থেকে ফার্নান্দেজের প্রাপ্ত ব্যয়বহুল উপহারগুলো আদিতি সিংহ নামক এক বিখ্যাত ব্যবসায়ীর স্ত্রীর কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে আদায়কৃত অর্থ দিয়ে কেনা হয়েছে। এছাড়া ইডির চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ২০১৯ সালে চন্দ্রশেখরের অবৈধ কার্যকলাপের সাথে সম্পর্কিত সংবাদগুলো ফার্নান্দেজ দেখেছিলেন,
কিন্তু সেগুলো যাচাই করেননি। আগরওয়াল যুক্তি দেন যে, ফার্নান্দেজ এসব খবর সম্পর্কে অবগত হলেও কোনও আইনগত ভিত্তি নেই যে তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে ‘অপরাধের আয়’ গ্রহণ করেছেন। মামলাটি আরও জটিল করে তুলেছে ফার্নান্দেজের সাথে সহ-অভিযুক্ত পিঙ্কি ইরানি’র যোগাযোগ, যিনি নাকি চন্দ্রশেখরের বিশ্বস্ততা সম্পর্কে অভিনেত্রীকে বিশ্বাস করিয়েছিলেন। আইনজীবীরা জানান, ‘ইরানি ফার্নান্দেজকে আশ্বস্ত করেছিলেন চন্দ্রশেখর একজন প্রভাবশালী ‘রাজনৈতিক উপদেষ্টা’, যিনি সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সম্পর্কিত। ইরানি তাকে জানান, চন্দ্রশেখরের উচ্চপর্যায়ের সংযোগ রয়েছে, এমনকি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাথেও। মামলাটি আগামী ২৬ নভেম্বর পরবর্তী শুনানির জন্য নির্ধারিত হয়েছে। সূত্র: বলিউড হাঙ্গামা। আর্থিক জালিয়াতির অভিযোগে ২০১৫ সালে গ্রেপ্তার হোন সুরেশ চন্দ্রশেখর। তখন থেকেই তিনি মান্ডোলি জেলে বন্দী আছেন। ভারতের এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি)
এর অপরাধের তদন্তের সময় জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজের নাম উঠে আসে। সুকেশ দাবি করেন, অভিনেত্রীর সঙ্গে ডেটিং করেছেন তিনি। তবে জ্যাকুলিনের দাবি, সুকেশ তাঁর সঙ্গে বিশ্বাসভঙ্গ ও প্রতারণা করেছেন।