
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের আমৃত্যু কারাদণ্ড

সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, মূল হোতাসহ গ্রেপ্তার ৩

খুলনায় বাবাকে খুন করে স্ত্রীসহ পলাতক ছেলে

৬ বছরের শিশু তায়েবাকে নির্মমভাবে হত্যা, গ্রেফতার ৩

স্বামীকে বিষ খাইয়ে হত্যা, স্ত্রী ও পরকীয়া প্রেমিক গ্রেফতার

ছাত্রীদের যৌন হয়রানি, জামায়াত নেতা বহিষ্কার

অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছরের কারাদণ্ড
১৪ হাজার কোটি টাকার উৎস জানতে রিমান্ডে ইউপি চেয়ারম্যান

১৪ হাজার কোটি টাকার উৎস জানতে দুদকের করা মামলায় নারায়ণগঞ্জের আড়াই হাজার উপজেলার ব্রাহ্মন্দী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান লাক মিয়ার ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
সোমবার (২৮ জুলাই) শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মিনহাজুর রহমানের আদালত এ আদেশ দেন।
এদিন তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর তার উপস্থিতিতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও দুদকের সহকারী পরিচালক রাকিবুল হায়াত ৫ দিনের রিমান্ড চেয়ে শুনানি করেন।
শুনানিতে তিনি বলেন, ‘আসামির ব্যাংক হিসাবে ১৪ হাজার কোটি টাকার লেনদেন রয়েছে। এসব টাকার উৎস কী, এসব জানতে রিমান্ডের প্রয়োজন।’
দুদকের প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর বলেন, ‘আসামির বিরুদ্ধে ১৪ হাজার কোটি টাকার লেনদেন পেয়েছি। এর মধ্যে এক কোটি টাকার
ঘুষ, দুর্নীতির অভিযোগ থাকলেও বিচার হবে। যদি তার বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ না পাওয়া যায়, তাহলে শুধু জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের মামলা চলবে। তিনি ঘুষ, দুর্নীতি করেছে, সেটা জানতেই জিজ্ঞাসাবাদ প্রয়োজন। তার বিরুদ্ধে ৫৫ কোটি টাকা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ রয়েছে। অথচ গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া গেছে তিন কোটি টাকা।’ আসামিপক্ষের আইনজীবী মোবারক হোসেন রিমান্ড বাতিল চেয়ে বলেন, ‘১৯৯০ সাল থেকে ব্যবসা করেন তিনি। উনি ২০১১ সালে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার বাবার পৈতৃক সম্পত্তি রয়েছে। ১৯৯০ সাল থেকে ২০২৫ পর্যন্ত জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ থাকলে এনবিআর মামলা করত। রিমান্ডের কোনো যৌক্তিকতা নেই। যদি জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন হয়, তাহলে জেলগেটে পর্যাপ্ত সুযোগ আছে। তার হার্টে পাঁচটি রিং
পরানো হয়েছে। তিনি পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন। নিয়মিত সরকারের কর দিয়ে যাচ্ছেন।’ এরপর বিচারক বলেন, ‘আসামি ও রাষ্ট্রের স্বার্থে সুষ্ঠু তদন্ত প্রয়োজন। এজন্য তার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হলো। এর আগে গত ৬ মার্চ লাক মিয়ার বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।’ এদিকে মামলার এজাহারে বলা হয়, নারায়ণগঞ্জের আড়াই হাজার উপজেলার ব্রাহ্মন্দী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান লাক মিয়ার বিরুদ্ধে ৫৫ কোটি ২৩ লাখ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। তার ৪৯ ব্যাংক হিসাবে ১৪ হাজার ৩৭৬ কোটি টাকা লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
ঘুষ, দুর্নীতির অভিযোগ থাকলেও বিচার হবে। যদি তার বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ না পাওয়া যায়, তাহলে শুধু জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের মামলা চলবে। তিনি ঘুষ, দুর্নীতি করেছে, সেটা জানতেই জিজ্ঞাসাবাদ প্রয়োজন। তার বিরুদ্ধে ৫৫ কোটি টাকা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ রয়েছে। অথচ গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া গেছে তিন কোটি টাকা।’ আসামিপক্ষের আইনজীবী মোবারক হোসেন রিমান্ড বাতিল চেয়ে বলেন, ‘১৯৯০ সাল থেকে ব্যবসা করেন তিনি। উনি ২০১১ সালে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার বাবার পৈতৃক সম্পত্তি রয়েছে। ১৯৯০ সাল থেকে ২০২৫ পর্যন্ত জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ থাকলে এনবিআর মামলা করত। রিমান্ডের কোনো যৌক্তিকতা নেই। যদি জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন হয়, তাহলে জেলগেটে পর্যাপ্ত সুযোগ আছে। তার হার্টে পাঁচটি রিং
পরানো হয়েছে। তিনি পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন। নিয়মিত সরকারের কর দিয়ে যাচ্ছেন।’ এরপর বিচারক বলেন, ‘আসামি ও রাষ্ট্রের স্বার্থে সুষ্ঠু তদন্ত প্রয়োজন। এজন্য তার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হলো। এর আগে গত ৬ মার্চ লাক মিয়ার বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।’ এদিকে মামলার এজাহারে বলা হয়, নারায়ণগঞ্জের আড়াই হাজার উপজেলার ব্রাহ্মন্দী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান লাক মিয়ার বিরুদ্ধে ৫৫ কোটি ২৩ লাখ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। তার ৪৯ ব্যাংক হিসাবে ১৪ হাজার ৩৭৬ কোটি টাকা লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।