ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে দিনেদুপুরে মা মেয়েকে কুপিয়ে হত্যা
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে কুপিয়ে হত্যা, গৃহকর্মী পলাতক
গোবিন্দগঞ্জে চা দোকানিকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা
আবাসিক হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, গ্রেপ্তার ২৪
মুন্সীগঞ্জে ৩য় শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ: শিক্ষককে গণপিটুনি, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনা মোতায়েন
চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ছোট কাজে বড় অনিয়ম
ছাত্রের ‘যৌন নিপীড়নের’ মামলায় ঢাবি শিক্ষক কারাগারে
হিসাবরক্ষণ অফিস ও এলজিইডির ৫ কর্মকর্তা গ্রেফতার
পিরোজপুরে এলজিইডির দুর্নীতিকাণ্ডে জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের চার কর্মকর্তা ও এলজিইডি অফিসের এক কর্মচারীকে গ্রেফতার করেছে দুদক। বুধবার রাতে তাদেরকে গ্রেফতার করে পিরোজপুর সদর থানা হেফাজতে রাখা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- পিরোজপুর জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের জেলা অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড ফিন্যান্স অফিসার মো. মোহাসীন, এসএএস সুপার মো. মাসুম হাওলাদার ও নজরুল ইসলাম, সাবেক ডিস্ট্রিক্ট অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড ফিন্যান্স অফিসার মো. আলমগীর হাসান এবং পিরোজপুর এলজিইডি অফিসের হিসাবরক্ষক একেএম মোজাম্মেল হক খান।
মঙ্গলবার পিরোজপুরে দুদক এর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. আমিনুল ইসলাম ২৩ জনকে অভিযুক্ত করে আটটি মামলা দায়ের করে। এদের মধ্য থেকে বুধবার পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ
সরকার পতনের পর সীমাহীন দুর্নীতির কারণে দেশব্যাপী আলোচনায় আসে পিরোজপুর এলজিইডি অফিস। এরপর স্থানীয় সরকার বিভাগ ও এলজিইডির প্রধান কার্যালয় থেকে অনেকগুলো তদন্ত টিম পিরোজপুর এলজিইডি অফিসে সীমাহীন দুর্নীতির প্রমান পায়। কাজ শেষ না করেই ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি বিল পরিশোধ করা এবং এক হাজার ১০১ কোটি টাকা ব্যয়ে গরমিল পায় তদন্ত কমিটি। সর্বশেষ দুদক বিষয়টি তদন্ত করে এর সত্যতা পেয়ে দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। পিরোজপুর এলজিইডি অফিস ও জেলা হিসাব রক্ষণ অফিসের কর্মকর্তাদের যোগসাজসেই সীমাহীন এ দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে।
সরকার পতনের পর সীমাহীন দুর্নীতির কারণে দেশব্যাপী আলোচনায় আসে পিরোজপুর এলজিইডি অফিস। এরপর স্থানীয় সরকার বিভাগ ও এলজিইডির প্রধান কার্যালয় থেকে অনেকগুলো তদন্ত টিম পিরোজপুর এলজিইডি অফিসে সীমাহীন দুর্নীতির প্রমান পায়। কাজ শেষ না করেই ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি বিল পরিশোধ করা এবং এক হাজার ১০১ কোটি টাকা ব্যয়ে গরমিল পায় তদন্ত কমিটি। সর্বশেষ দুদক বিষয়টি তদন্ত করে এর সত্যতা পেয়ে দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। পিরোজপুর এলজিইডি অফিস ও জেলা হিসাব রক্ষণ অফিসের কর্মকর্তাদের যোগসাজসেই সীমাহীন এ দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে।



