ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গুপ্তচর ধাঁচের সিনেমা কেন ভারত-পাকিস্তানে রাজনৈতিক ঝড় তুলেছে
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আওতায় আরো ৭ দেশ, মাঠে বিশ্বকাপ দেখা অনিশ্চিত
সিডনিতে হামলাকারীর বিরুদ্ধে ৫৯ অভিযোগ, ১৫টি হত্যার
ক্রীড়ামন্ত্রীর দায়িত্ব নিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই
মোদি সরকার প্রকল্প থেকে বাদ দিলেন ‘মহাত্মা গান্ধী’র নাম
সাইকেলে চড়ে ১৮ হাজার কিমি পথ পাড়ি
হংকংয়ের গণমাধ্যমকর্মীকে মুক্তি দিতে ট্রাম্পের অনুরোধ, যুক্তরাজ্যের নিন্দা
স্বামীকে খুন করিয়ে নতুন সংসার, প্রেমিকের ছোট্ট ভুলে সব ফাঁস !
মাদকাসক্ত স্বামী বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজকর্মে জড়িত ছিলেন। স্ত্রী তাতে বাধা দিতে চেষ্টা করলে তাঁকেও মারধর করা হত। এই সবের থেকে ‘নিস্তার’ পেতে স্বামীকেই হত্যা করতে ‘ভাড়াটে খুনি’ ব্যবহার করেন স্ত্রী। তার পর অন্য এক জনের সঙ্গে সংসারও পাতেন তিনি। কিন্তু সেই প্রেমিক স্বামীর ছোট্ট এক ভুলে ফাঁস হয়ে যায় সবই।
খুনের দায়ে অভিযুক্ত স্ত্রী সোনিয়ার দাবি, স্বামীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিলেন তিনি। সেই সময়েই ২০২৩ সালে রোহিত নামে এক ক্যাবচালকের সঙ্গে আলাপ হয় তাঁর। রোহিতও আগে বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। রোহিতের সঙ্গে ক্রমে ঘনিষ্ঠতা বৃদ্ধি পায় সোনিয়ার এবং দু’জনে মিলে নতুন সংসার পাতার সিদ্ধান্ত নেন।
গত বছরের জুলাইয়ে স্বামীর সঙ্গে
ঝগড়া করে হরিয়ানায় নিজের বোনের বাড়িতে চলে যান সোনিয়া। রোহিতই তাঁকে সেখানে ছেড়ে দিয়ে আসেন। যাওয়ার পথেই প্রেমিকের সঙ্গে স্বামীকে হত্যার ছক কষেন সোনিয়া। রোহিত নিজে খুন করতে পারবেন না বলে জানান। তবে ছ’লক্ষ টাকার ব্যবস্থা করা গেলে ‘ভাড়াটে খুনি’ পাওয়া যেতে পারে বলে আশ্বাস দেন। কিন্তু সোনিয়ার কাছে তখন সেই টাকা ছিল না। ফলে আলোচনা তখনকার মতো ওখানেই থেমে যায়। পরে স্বামীকে খুনের জন্য সোনিয়া নিজের তাঁর বোনের দেবরের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। দর কষাকষি শেষে ৫০ হাজার টাকাতে তার সঙ্গে কিলিং কন্ট্রাক্ট ফাইনাল হয়। গত বছরের ৫ জুলাই খুন হন সোনিয়ার স্বামী। তাকে খুনের পরে তাঁর দেহ একটি কাপড়ে মুড়িয়ে
নালার মধ্যে ফেলে দেয় খুনি। কিন্তু পরে দেহ শনাক্ত না হওয়ায় ঘটনাটি ধামাচাপা পড়ে যায়। ওই সময় স্বামীর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি নিজের প্রেমিক রোহিতের কাছে দিয়েছিলেন সোনিয়া। বলেছিলেন, সেটি নষ্ট করে ফেলার জন্য। কিন্তু সোনিয়ার কথা না শুনে মোবাইলটি নিজের কাছেই রেখে দিয়েছিলেন রোহিত। আর এই এক ছোট্ট ভুলেই ফাঁস হয়ে যায় সবই। কিলিং মিশনের সঙ্গে জড়িত স্ত্রীসহ সবাই পুলিশের জালে ধরা পড়ে। ভারতের হরিয়ানার সোনিপতে এ চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটে।
ঝগড়া করে হরিয়ানায় নিজের বোনের বাড়িতে চলে যান সোনিয়া। রোহিতই তাঁকে সেখানে ছেড়ে দিয়ে আসেন। যাওয়ার পথেই প্রেমিকের সঙ্গে স্বামীকে হত্যার ছক কষেন সোনিয়া। রোহিত নিজে খুন করতে পারবেন না বলে জানান। তবে ছ’লক্ষ টাকার ব্যবস্থা করা গেলে ‘ভাড়াটে খুনি’ পাওয়া যেতে পারে বলে আশ্বাস দেন। কিন্তু সোনিয়ার কাছে তখন সেই টাকা ছিল না। ফলে আলোচনা তখনকার মতো ওখানেই থেমে যায়। পরে স্বামীকে খুনের জন্য সোনিয়া নিজের তাঁর বোনের দেবরের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। দর কষাকষি শেষে ৫০ হাজার টাকাতে তার সঙ্গে কিলিং কন্ট্রাক্ট ফাইনাল হয়। গত বছরের ৫ জুলাই খুন হন সোনিয়ার স্বামী। তাকে খুনের পরে তাঁর দেহ একটি কাপড়ে মুড়িয়ে
নালার মধ্যে ফেলে দেয় খুনি। কিন্তু পরে দেহ শনাক্ত না হওয়ায় ঘটনাটি ধামাচাপা পড়ে যায়। ওই সময় স্বামীর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি নিজের প্রেমিক রোহিতের কাছে দিয়েছিলেন সোনিয়া। বলেছিলেন, সেটি নষ্ট করে ফেলার জন্য। কিন্তু সোনিয়ার কথা না শুনে মোবাইলটি নিজের কাছেই রেখে দিয়েছিলেন রোহিত। আর এই এক ছোট্ট ভুলেই ফাঁস হয়ে যায় সবই। কিলিং মিশনের সঙ্গে জড়িত স্ত্রীসহ সবাই পুলিশের জালে ধরা পড়ে। ভারতের হরিয়ানার সোনিপতে এ চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটে।



