
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চীন, ভারত ও ব্রাজিলের অবস্থান এবং ট্রাম্পের সেকেন্ডারি স্যাংশন: বিশ্ব তেল বাজারে নতুন গতিশীলতা

সিডনি শহরজুড়ে ইউনূস সরকারের অপশাসনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল ডিসপ্লে ক্যাম্পেইন

সেদিন দিল্লিতে যা যা ঘটেছিল

ট্রাম্পের শরীরে ‘হালাল’ রক্ত! তাই দ্রুত দুনিয়া থেকেই সরিয়ে দিতে হবে তাঁকে: ২০০০ মুসলিম ধর্মগুরুর হুঙ্কার

পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে মিলে স্বামীকে খুন, পরে তাকে ফাঁসাতেই ধর্ষণের গল্প ফাঁদলেন স্ত্রী

ভারতীয় পণ্যে আরও শুল্ক চাপানো হবে: ট্রাম্পের কড়া হুঁশিয়ারি

‘তার ঠোঁট দুটো যেন মেশিনগানের মতো’
স্বামীকে খুন করিয়ে নতুন সংসার, প্রেমিকের ছোট্ট ভুলে সব ফাঁস !

মাদকাসক্ত স্বামী বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজকর্মে জড়িত ছিলেন। স্ত্রী তাতে বাধা দিতে চেষ্টা করলে তাঁকেও মারধর করা হত। এই সবের থেকে ‘নিস্তার’ পেতে স্বামীকেই হত্যা করতে ‘ভাড়াটে খুনি’ ব্যবহার করেন স্ত্রী। তার পর অন্য এক জনের সঙ্গে সংসারও পাতেন তিনি। কিন্তু সেই প্রেমিক স্বামীর ছোট্ট এক ভুলে ফাঁস হয়ে যায় সবই।
খুনের দায়ে অভিযুক্ত স্ত্রী সোনিয়ার দাবি, স্বামীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিলেন তিনি। সেই সময়েই ২০২৩ সালে রোহিত নামে এক ক্যাবচালকের সঙ্গে আলাপ হয় তাঁর। রোহিতও আগে বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। রোহিতের সঙ্গে ক্রমে ঘনিষ্ঠতা বৃদ্ধি পায় সোনিয়ার এবং দু’জনে মিলে নতুন সংসার পাতার সিদ্ধান্ত নেন।
গত বছরের জুলাইয়ে স্বামীর সঙ্গে
ঝগড়া করে হরিয়ানায় নিজের বোনের বাড়িতে চলে যান সোনিয়া। রোহিতই তাঁকে সেখানে ছেড়ে দিয়ে আসেন। যাওয়ার পথেই প্রেমিকের সঙ্গে স্বামীকে হত্যার ছক কষেন সোনিয়া। রোহিত নিজে খুন করতে পারবেন না বলে জানান। তবে ছ’লক্ষ টাকার ব্যবস্থা করা গেলে ‘ভাড়াটে খুনি’ পাওয়া যেতে পারে বলে আশ্বাস দেন। কিন্তু সোনিয়ার কাছে তখন সেই টাকা ছিল না। ফলে আলোচনা তখনকার মতো ওখানেই থেমে যায়। পরে স্বামীকে খুনের জন্য সোনিয়া নিজের তাঁর বোনের দেবরের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। দর কষাকষি শেষে ৫০ হাজার টাকাতে তার সঙ্গে কিলিং কন্ট্রাক্ট ফাইনাল হয়। গত বছরের ৫ জুলাই খুন হন সোনিয়ার স্বামী। তাকে খুনের পরে তাঁর দেহ একটি কাপড়ে মুড়িয়ে
নালার মধ্যে ফেলে দেয় খুনি। কিন্তু পরে দেহ শনাক্ত না হওয়ায় ঘটনাটি ধামাচাপা পড়ে যায়। ওই সময় স্বামীর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি নিজের প্রেমিক রোহিতের কাছে দিয়েছিলেন সোনিয়া। বলেছিলেন, সেটি নষ্ট করে ফেলার জন্য। কিন্তু সোনিয়ার কথা না শুনে মোবাইলটি নিজের কাছেই রেখে দিয়েছিলেন রোহিত। আর এই এক ছোট্ট ভুলেই ফাঁস হয়ে যায় সবই। কিলিং মিশনের সঙ্গে জড়িত স্ত্রীসহ সবাই পুলিশের জালে ধরা পড়ে। ভারতের হরিয়ানার সোনিপতে এ চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটে।
ঝগড়া করে হরিয়ানায় নিজের বোনের বাড়িতে চলে যান সোনিয়া। রোহিতই তাঁকে সেখানে ছেড়ে দিয়ে আসেন। যাওয়ার পথেই প্রেমিকের সঙ্গে স্বামীকে হত্যার ছক কষেন সোনিয়া। রোহিত নিজে খুন করতে পারবেন না বলে জানান। তবে ছ’লক্ষ টাকার ব্যবস্থা করা গেলে ‘ভাড়াটে খুনি’ পাওয়া যেতে পারে বলে আশ্বাস দেন। কিন্তু সোনিয়ার কাছে তখন সেই টাকা ছিল না। ফলে আলোচনা তখনকার মতো ওখানেই থেমে যায়। পরে স্বামীকে খুনের জন্য সোনিয়া নিজের তাঁর বোনের দেবরের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। দর কষাকষি শেষে ৫০ হাজার টাকাতে তার সঙ্গে কিলিং কন্ট্রাক্ট ফাইনাল হয়। গত বছরের ৫ জুলাই খুন হন সোনিয়ার স্বামী। তাকে খুনের পরে তাঁর দেহ একটি কাপড়ে মুড়িয়ে
নালার মধ্যে ফেলে দেয় খুনি। কিন্তু পরে দেহ শনাক্ত না হওয়ায় ঘটনাটি ধামাচাপা পড়ে যায়। ওই সময় স্বামীর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি নিজের প্রেমিক রোহিতের কাছে দিয়েছিলেন সোনিয়া। বলেছিলেন, সেটি নষ্ট করে ফেলার জন্য। কিন্তু সোনিয়ার কথা না শুনে মোবাইলটি নিজের কাছেই রেখে দিয়েছিলেন রোহিত। আর এই এক ছোট্ট ভুলেই ফাঁস হয়ে যায় সবই। কিলিং মিশনের সঙ্গে জড়িত স্ত্রীসহ সবাই পুলিশের জালে ধরা পড়ে। ভারতের হরিয়ানার সোনিপতে এ চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটে।