
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পিয়াল হত্যা মামলায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড

তালতলীতে কিশোরীকে গণধর্ষণ, থানায় মামলা না নেওয়ার অভিযোগ

ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহিদের কন্যা লামিয়ার আত্মহত্যা

ঘুমন্ত শিশুকে হত্যা মায়ের

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে মুখে মাটি ঢুকিয়ে শিশু জান্নাতিকে হত্যা করে বেলাল

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে চা বাগানের টিলায় নিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণ

নখ উপড়ে, ছ্যাঁকা দিয়ে পঙ্গু করে ভিক্ষাবৃত্তি
স্ত্রীর শরীরে সিগারেটের ছ্যাঁকা, স্বামীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ

বগুড়ার শেরপুর পৌর শহরের উত্তর সাহাপাড়া গ্রামের এক নারী তার স্বামীর বিরুদ্ধে সিগারেটের ছ্যাঁকা ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাতের অভিযোগ করেছেন। এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার রাতে তিনি শেরপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
জানা যায়, শেরপুর পৌর শহরের উত্তর সাহাপাড়া গ্রামের আজিজুলের মেয়ে জান্নাতি বেগমের সঙ্গে প্রায় ৫ মাস আগে উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের তালপুকুরিয়া গ্রামের আবু শাহিনের (৩২) বিয়ে হয়। পারিবারিক কলহের কারণে জান্নাতি শেরপুর পৌর শহরের উত্তরসাহাপাড়া মহল্লায় ভাড়া বাসায় থাকেন। জান্নাতি বেগমের অভিযোগের কথা শুনে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তার স্বামী আবু শাহিন শহরের ভাড়া বাসা থেকে তার স্ত্রীকে ডেকে নিয়ে তাকে খানপুর ইউনিয়নের শুবলি-চাঁনপুর গ্রামের একটি নির্জন সড়কে নিয়ে যায়।
সেখানে আবু
শাহিন ও তার পরিবারের আরও দুই সদস্য মিলে জান্নাতির মুখ বেঁধে স্বামী জ্বলন্ত সিগারেট দিয়ে তার (জান্নাতি) ডান হাতে অন্তত ১৫টি ছ্যাঁকা দেয় এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার দুই বাহু ও বুকে আঘাত করে। একপর্যায়ে জান্নাতি দৌড়ে চাঁনপুর গ্রামের একটি দোকানের সামনে গিয়ে আশ্রয় নিলে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় তার বাবা আজিজুল শেখ তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সাজিদ হাসান সিদ্দিকী বলেন, জান্নাতি বেগমকে বৃহস্পতিবার রাতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে আনা হয়। ভর্তি রেখে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়ার পর আজ শুক্রবার তাকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। জান্নাতি বেগমের পিতা আজিজুল শেখ বলেন, পাঁচ মাস
আগে জান্নাতি ও আবু শাহিনের বিয়ে হয়। তখন জামাতাকে ৫০ হাজার টাকা দিয়েছি। পরে তারা জানতে পারেন, শাহিন এর আগেও একবার বিয়ে করেছিল। এ কারণে তার মেয়ে স্বামীর সঙ্গে না থেকে শহরে ভাড়া বাসায় থাকতেন। এসব অভিযোগ অস্বীকার করে আবু শাহিন বলেন, জান্নাতির ওপর নির্যাতনের অভিযোগ মিথ্যা। এর মাধ্যমে তাদের পরিবারকে হয়রানি করা হচ্ছে। তিনি বর্তমানে শেরপুরের বাইরে রয়েছেন বলেও জানান। শেরপুর থানার এসআই তোফাজ্জল হোসেন বলেন, নির্যাতনের বিষয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন। ওই অভিযোগের ভিত্তিতে তিনি প্রাথমিক তদন্ত শুরু করেছেন। সত্যতা নিশ্চিত হওয়ার পরই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শাহিন ও তার পরিবারের আরও দুই সদস্য মিলে জান্নাতির মুখ বেঁধে স্বামী জ্বলন্ত সিগারেট দিয়ে তার (জান্নাতি) ডান হাতে অন্তত ১৫টি ছ্যাঁকা দেয় এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার দুই বাহু ও বুকে আঘাত করে। একপর্যায়ে জান্নাতি দৌড়ে চাঁনপুর গ্রামের একটি দোকানের সামনে গিয়ে আশ্রয় নিলে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় তার বাবা আজিজুল শেখ তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সাজিদ হাসান সিদ্দিকী বলেন, জান্নাতি বেগমকে বৃহস্পতিবার রাতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে আনা হয়। ভর্তি রেখে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়ার পর আজ শুক্রবার তাকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। জান্নাতি বেগমের পিতা আজিজুল শেখ বলেন, পাঁচ মাস
আগে জান্নাতি ও আবু শাহিনের বিয়ে হয়। তখন জামাতাকে ৫০ হাজার টাকা দিয়েছি। পরে তারা জানতে পারেন, শাহিন এর আগেও একবার বিয়ে করেছিল। এ কারণে তার মেয়ে স্বামীর সঙ্গে না থেকে শহরে ভাড়া বাসায় থাকতেন। এসব অভিযোগ অস্বীকার করে আবু শাহিন বলেন, জান্নাতির ওপর নির্যাতনের অভিযোগ মিথ্যা। এর মাধ্যমে তাদের পরিবারকে হয়রানি করা হচ্ছে। তিনি বর্তমানে শেরপুরের বাইরে রয়েছেন বলেও জানান। শেরপুর থানার এসআই তোফাজ্জল হোসেন বলেন, নির্যাতনের বিষয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন। ওই অভিযোগের ভিত্তিতে তিনি প্রাথমিক তদন্ত শুরু করেছেন। সত্যতা নিশ্চিত হওয়ার পরই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।