
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পটুয়াখালীতে আতশবাজি ফোটাতে গিয়ে নিহত ১; গুরুতর আহত ২

ঈদে দর্শনার্থী বরণে প্রস্তুত ময়নামতি যাদুঘর, শালবন বৌদ্ধ বিহার

‘ধর্ষণচেষ্টা’ করায় মারপিটে বেয়াইয়ের মৃত্যু, বেয়াইনের আত্মসমর্পণ

সৌদির সঙ্গে মিলিয়ে ঈদ করেছে মঠবাড়িয়ার ৮ শতাধিক পরিবার

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে লক্ষ্মীপুরের ১০ গ্রামে ঈদ উদযাপন

ছোট্ট শিশুর লাশ নেওয়ার কেউ নেই

নৌকাডুবি: নারী ও শিশুসহ ৫ জনের মৃত্যু, সংখ্যা আরও বাড়তে পারে
সেই উজ্জল রায়কে মানসিক রোগী বলছেন বাবা-মা

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে ‘আওয়ামী লিগ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন চেয়ে আবেদন করা দলের প্রধান উজ্জল রায়ের সম্পর্কে চমকপ্রদ তথ্য পাওয়া গেছে। তার দল গঠন নিয়েও এলাকায় চলছে নানা গুঞ্জন। তবে তাকে এলাকার মানুষ উজ্জল রায় নয় চেনেন ‘ভিভিড সাহা’ নামে। তার বাবা-মা দাবি করেছেন, ছেলে উজ্জল রায় একজন মানসিক রোগী। চার থেকে পাঁচ দিন ধরে তিনি বাড়ি নেই। তারা জানেন না ছেলে কোথায় আছে।
গত ২৪ মার্চ সোমবার উজ্জল রায় (২৬) নামে একজন ‘আওয়ামী লিগ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন চেয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে আবেদন করেন। উজ্জল রায় ওরফে ভিভিড সাহার বাড়ি দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার হাবড়া ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর
গ্রামে। তার বাবার নাম নরেশ চন্দ্র রায়, মা পারুল রানী। তাদের বাড়ির গেটে লেখা রয়েছে ‘সাহা পরিবার’। তাদের বাড়ি গিয়ে কথা হয় উজ্জল রায়ের বাবা-মায়ের সঙ্গে। তার বাবা নরেশ চন্দ্র বলেন, ‘আমার দুই ছেলে ও এক মেয়ে। বড় ছেলে কনক চন্দ্র ইউএনডিপিতে চাকরি করে। মেয়ে প্রতীমা রানীকে দিনাজপুরেই বিয়ে দেওয়া হয়েছে। ছোট ছেলে ভিভিড সাহা চারবার ফেল করে এসএসসি পাস করেছে। সে মানসিক ভারসাম্যহীন। আমার ছেলে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরো সার্জারি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. রাজকুমার রায়ের অধীনে চিকিৎসা নিচ্ছে। উজ্জল রায় উপজেলার ফুলবাড়ী টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র।’ এ সময় তার কোনো ছবি আছে কি
না জানতে চাইলে, প্রথমে তার বাবা ও মা ছবি দিতে পারেননি। পরে, তার বাবা একটি ব্যানার বের করে নিয়ে আসেন। ভাই কনক চন্দ্রের পাঠানো একটি ছবিও পাওয়া যায়। সেখানে উজ্জল রায়কে অসুস্থ হিসেবে দেখা যায়। বাবা নরেশ চন্দ্র রায় (৬৫) বলেন, তার দুই ছেলে এক মেয়ের মধ্যে উজ্জল রায় সবার ছোট। সে কীভাবে কেন বা কার পাল্লায় পড়ে এই কাজ করেছে, তা তিনি জানেন না। তিনি বলেন, ‘আমার ছেলে উজ্জল রায়ের নাম ব্যবহার করে কেউ তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে। সে একজন মানসিক রোগী। আমি ছেলের হয়ে সবার কাছে করজোর ক্ষমা চাচ্ছি। সে মানসিক রোগী। ভালোমন্দ বুঝে না। ঠিকমতো খেতেও পারে
না। চার থেকে পাঁচ দিন আগ থেকে উজ্জল রায়কে খুঁজে পাচ্ছি না।’ এ ব্যাপারে জানতে একাধিক প্রতিবেশীর কাছে গেলেও কেউ কোনো কথা বলতে রাজি হননি। তবে এক ব্যক্তি বলেন, উজ্জল রায় নয় তাকে ভিভিড সাহা নামে সবাই চেনে। মা পারুল রানী বলেন, হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম সংগঠন ইস্কনে একসময় ভিভিড সাহার যাতায়াত ছিল। এখন সে যায় না। এলাকাবাসীর অভিযোগ, নিবন্ধনের বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর থেকে উজ্জল রায় গা ঢাকা দিয়েছে। বিষয়টি জানতে উজ্জল রায় ওরফে ভিভিড সাহার সঙ্গে তার মোবাইল নম্বরে কল করা হলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে পার্বতীপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুস ছালাম বলেন, আমরা
এ বিষয়ে কিছুই জানি না। আমাদের কাছে এ ধরনের কোনো তথ্য নেই।
গ্রামে। তার বাবার নাম নরেশ চন্দ্র রায়, মা পারুল রানী। তাদের বাড়ির গেটে লেখা রয়েছে ‘সাহা পরিবার’। তাদের বাড়ি গিয়ে কথা হয় উজ্জল রায়ের বাবা-মায়ের সঙ্গে। তার বাবা নরেশ চন্দ্র বলেন, ‘আমার দুই ছেলে ও এক মেয়ে। বড় ছেলে কনক চন্দ্র ইউএনডিপিতে চাকরি করে। মেয়ে প্রতীমা রানীকে দিনাজপুরেই বিয়ে দেওয়া হয়েছে। ছোট ছেলে ভিভিড সাহা চারবার ফেল করে এসএসসি পাস করেছে। সে মানসিক ভারসাম্যহীন। আমার ছেলে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরো সার্জারি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. রাজকুমার রায়ের অধীনে চিকিৎসা নিচ্ছে। উজ্জল রায় উপজেলার ফুলবাড়ী টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র।’ এ সময় তার কোনো ছবি আছে কি
না জানতে চাইলে, প্রথমে তার বাবা ও মা ছবি দিতে পারেননি। পরে, তার বাবা একটি ব্যানার বের করে নিয়ে আসেন। ভাই কনক চন্দ্রের পাঠানো একটি ছবিও পাওয়া যায়। সেখানে উজ্জল রায়কে অসুস্থ হিসেবে দেখা যায়। বাবা নরেশ চন্দ্র রায় (৬৫) বলেন, তার দুই ছেলে এক মেয়ের মধ্যে উজ্জল রায় সবার ছোট। সে কীভাবে কেন বা কার পাল্লায় পড়ে এই কাজ করেছে, তা তিনি জানেন না। তিনি বলেন, ‘আমার ছেলে উজ্জল রায়ের নাম ব্যবহার করে কেউ তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে। সে একজন মানসিক রোগী। আমি ছেলের হয়ে সবার কাছে করজোর ক্ষমা চাচ্ছি। সে মানসিক রোগী। ভালোমন্দ বুঝে না। ঠিকমতো খেতেও পারে
না। চার থেকে পাঁচ দিন আগ থেকে উজ্জল রায়কে খুঁজে পাচ্ছি না।’ এ ব্যাপারে জানতে একাধিক প্রতিবেশীর কাছে গেলেও কেউ কোনো কথা বলতে রাজি হননি। তবে এক ব্যক্তি বলেন, উজ্জল রায় নয় তাকে ভিভিড সাহা নামে সবাই চেনে। মা পারুল রানী বলেন, হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম সংগঠন ইস্কনে একসময় ভিভিড সাহার যাতায়াত ছিল। এখন সে যায় না। এলাকাবাসীর অভিযোগ, নিবন্ধনের বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর থেকে উজ্জল রায় গা ঢাকা দিয়েছে। বিষয়টি জানতে উজ্জল রায় ওরফে ভিভিড সাহার সঙ্গে তার মোবাইল নম্বরে কল করা হলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে পার্বতীপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুস ছালাম বলেন, আমরা
এ বিষয়ে কিছুই জানি না। আমাদের কাছে এ ধরনের কোনো তথ্য নেই।