
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

১৭ বছরের ট্রফিখরা কাটিয়ে টটেনহ্যামের ইউরোপা লিগ জয়

অঘোষিত ফাইনালে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

হঠাৎ বদলে গেল আইপিএল ফাইনালের ভেন্যু

ঈদের আগেই দেশে ফিরতে চান লিটনরা

আমিরাতের কাছে হেরেই বসল বাংলাদেশ

‘সেঞ্চুরিয়ান’ ইমনের একাদশে না থাকার কারণ জানা গেল

আমিরাতের বিপক্ষে বাড়তি টি-টোয়েন্টি খেলবে বাংলাদেশ, জানা গেল সূচি
সেই আমিরাতের কাছে এবার সিরিজ হার বাংলাদেশের

শঙ্কাটাই সত্যি হলো। শেষ পর্যন্ত সিরিজটাও হেরে বসল বাংলাদেশ। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি–টোয়েন্টি সিরিজে ২-১ ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে সফরকারীরা। শারজায় তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে ৭ উইকেট ও ৫ বল হাতে রেখে জিতে সিরিজ নিজেদের করে নেয় আমিরাত। প্রথম ম্যাচ হারের পর দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে টানা দুই ম্যাচ জিতল, সঙ্গে পকেটে পুরল সিরিজটাও।
আজকের ম্যাচে বাংলাদেশের ব্যাটিং ব্যর্থতা স্পষ্ট ছিল শুরু থেকেই। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৮৪ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে চরম বিপদে পড়ে সফরকারীরা।
তবে ইনিংসের শেষদিকে হাসান মাহমুদ, শরীফুল ইসলাম ও জাকের আলীর দৃঢ়তায় বাংলাদেশ ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৬২ রানের লড়াকু সংগ্রহ গড়ে তোলে। শেষ ওভারে আসে
নাটকীয় ২৬ রান। হাসান মাহমুদ ১৫ বলে ২৬ ও শরীফুল ৭ বলে ১৬ রানে অপরাজিত থাকেন। মূল ভিতটা অবশ্য গড়ে দিয়েছিলেন ওপেনার তানজিদ হাসান। মাত্র ১৮ বলে ৪০ রানের বিস্ফোরক ইনিংস খেলেন তিনি। তবে ব্যাটারদের সেই লড়াকু সংগ্রহও যথেষ্ট হয়নি। আমিরাতের ব্যাটাররা শুরু থেকেই জয়ের প্রতি মনোযোগী ছিল। পাওয়ার প্লেতেই ৫০ রান তোলে তারা, ৬ ওভারে হারায় একমাত্র উইকেট – অধিনায়ক মুহাম্মদ ওয়াসিমের। এরপর নিয়মিত উইকেট হারালেও রানরেটের চাপ কখনোই ছিল না। রাহুল চোপড়া, আলিশান শারাফু ও আসিফ খানের কার্যকর ইনিংসে সহজেই লক্ষ্য ছুঁয়ে ফেলে স্বাগতিকরা। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে তানজিম সাকিব ও রিশাদ হোসেন একটি করে উইকেট নিলেও তারা প্রতিপক্ষকে চাপে ফেলতে পারেননি। শরীফুল,
হাসান ও মেহেদীদের বলেও আসেনি তেমন কোনো সাফল্য। এই হারের ফলে বাংলাদেশ দ্বিতীয়বারের মতো কোনো সহযোগী সদস্য দেশের বিপক্ষে টি–টোয়েন্টি সিরিজ হারল। এর আগে ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষেও সিরিজ হেরেছিল টাইগাররা। অন্যদিকে, আয়ারল্যান্ডের পর আমিরাত দ্বিতীয়বার কোনো টেস্ট খেলুড়ে দেশকে সিরিজ হারানোর কৃতিত্ব অর্জন করল।
নাটকীয় ২৬ রান। হাসান মাহমুদ ১৫ বলে ২৬ ও শরীফুল ৭ বলে ১৬ রানে অপরাজিত থাকেন। মূল ভিতটা অবশ্য গড়ে দিয়েছিলেন ওপেনার তানজিদ হাসান। মাত্র ১৮ বলে ৪০ রানের বিস্ফোরক ইনিংস খেলেন তিনি। তবে ব্যাটারদের সেই লড়াকু সংগ্রহও যথেষ্ট হয়নি। আমিরাতের ব্যাটাররা শুরু থেকেই জয়ের প্রতি মনোযোগী ছিল। পাওয়ার প্লেতেই ৫০ রান তোলে তারা, ৬ ওভারে হারায় একমাত্র উইকেট – অধিনায়ক মুহাম্মদ ওয়াসিমের। এরপর নিয়মিত উইকেট হারালেও রানরেটের চাপ কখনোই ছিল না। রাহুল চোপড়া, আলিশান শারাফু ও আসিফ খানের কার্যকর ইনিংসে সহজেই লক্ষ্য ছুঁয়ে ফেলে স্বাগতিকরা। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে তানজিম সাকিব ও রিশাদ হোসেন একটি করে উইকেট নিলেও তারা প্রতিপক্ষকে চাপে ফেলতে পারেননি। শরীফুল,
হাসান ও মেহেদীদের বলেও আসেনি তেমন কোনো সাফল্য। এই হারের ফলে বাংলাদেশ দ্বিতীয়বারের মতো কোনো সহযোগী সদস্য দেশের বিপক্ষে টি–টোয়েন্টি সিরিজ হারল। এর আগে ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষেও সিরিজ হেরেছিল টাইগাররা। অন্যদিকে, আয়ারল্যান্ডের পর আমিরাত দ্বিতীয়বার কোনো টেস্ট খেলুড়ে দেশকে সিরিজ হারানোর কৃতিত্ব অর্জন করল।