ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাজপথে আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি
আমাদের পাকঘরে উঁকি মারবেন না: ভারতকে ডা. শফিকুর রহমান
‘আওয়ামী লীগ দালাল না, ভারতেরই সরকার ছিল’
সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে বসছে বিএনপি
খুলনায় ‘অনুকূল’ পরিবেশে দল গোছাচ্ছে জামায়াত
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
সিলেটে আদালতে তোলার সময় আওয়ামী লীগ নেতাকে মারধর
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ ও কুপিয়ে জখম
সিলেট নগরীতে আওয়ামী লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এবং আইনজীবী মিসবাহ উদ্দিন সিরাজকে অপহরণ ও কুপিয়ে জখম করার ঘটনায় উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, এবং তার চিকিৎসা এখনও চলমান।
অপহরণের বর্ণনা
গত বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে তিনটার দিকে সিলেট নগরের সাগরদিঘিরপার এলাকা থেকে তাকে উদ্ধার করে স্থানীয়রা। মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ সিএনজি অটোরিকশায় সুবিদবাজার এলাকায় যাচ্ছিলেন, তখন কয়েকটি মোটরসাইকেল আরোহী যুবক তার অটোরিকশার গতিরোধ করে এবং অস্ত্রের মুখে তাকে অপহরণ করে অন্য একটি অটোরিকশায় তুলে নেয়।
এরপর রাত সাড়ে তিনটায় তাকে সাগরদিঘিরপার এলাকায় রক্তাক্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে রাগীব বঙ্গবেশা হাসপাতালে
অ্যাম্বুলেন্সে করে সোবহানীঘাটস্থ একটি প্রাইভেট হাসপাতালে পাঠানো হয়। রাতেই তার শরীরে অস্ত্রোপচার করা হয়, এবং পরবর্তীতে শুক্রবার সকাল ১০টায় তিনি হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান। অপহরণের পেছনের কারণ তবে জানা গেছে, মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ গত ৫ আগস্ট থেকে আত্মগোপনে ছিলেন। তার বিরুদ্ধে সিলেটে একাধিক হত্যা মামলা রয়েছে এবং তিনি সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছিলেন। এই背景ে তার ওপর হামলার ঘটনা বিশেষভাবে গুরুত্ব পাচ্ছে। আইনজীবী মিসবাহ উদ্দিন সিরাজের মেয়ে মুনতাহা আহমদ মিসবাহ তার বাবার স্বাস্থ্য সম্পর্কে জানিয়ে বলেন, "বাবার অবস্থা ভালো নয়, উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।" তিনি তার বাবার জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। পুলিশের প্রতিক্রিয়া সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (গণমাধ্যম) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম
এই হামলার ঘটনা নিশ্চিত করেছেন। তবে, কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল হক বলেছেন, "এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি, তবে আমরা ঘটনার তদন্ত করছি।" এটা কী ধরনের ঘটনা? সিলেটে মিসবাহ উদ্দিন সিরাজের ওপর হামলার ঘটনা রাজনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে একটি নতুন মাত্রা যোগ করেছে। তার উপর হামলার ঘটনা দেশের রাজনৈতিক ও আইনজীবী মহলে আলোচনার সৃষ্টি করেছে, বিশেষত তার বিরুদ্ধে চলমান বিভিন্ন মামলা এবং সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ডের পটভূমিতে। এখন পর্যন্ত পুলিশ এ বিষয়ে বিস্তারিত তদন্ত শুরু করলেও হামলাকারীদের শনাক্ত করতে পারেনি। তবে, এই হামলা সিলেটের রাজনীতিতে আরও জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে এবং এটি দেশব্যাপী রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়াতে পারে। শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর থেকে দেশজুড়ে
রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং সহিংসতা বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং এমন পরিস্থিতিতে মিসবাহ উদ্দিন সিরাজের ওপর হামলা গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সংকটের অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে। পুলিশ ঘটনাটি খতিয়ে দেখলেও, মিসবাহ উদ্দিন সিরাজের স্বাস্থ্য পরিস্থিতি এবং হামলাকারীদের শনাক্ত করা এখনও চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
অ্যাম্বুলেন্সে করে সোবহানীঘাটস্থ একটি প্রাইভেট হাসপাতালে পাঠানো হয়। রাতেই তার শরীরে অস্ত্রোপচার করা হয়, এবং পরবর্তীতে শুক্রবার সকাল ১০টায় তিনি হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান। অপহরণের পেছনের কারণ তবে জানা গেছে, মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ গত ৫ আগস্ট থেকে আত্মগোপনে ছিলেন। তার বিরুদ্ধে সিলেটে একাধিক হত্যা মামলা রয়েছে এবং তিনি সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছিলেন। এই背景ে তার ওপর হামলার ঘটনা বিশেষভাবে গুরুত্ব পাচ্ছে। আইনজীবী মিসবাহ উদ্দিন সিরাজের মেয়ে মুনতাহা আহমদ মিসবাহ তার বাবার স্বাস্থ্য সম্পর্কে জানিয়ে বলেন, "বাবার অবস্থা ভালো নয়, উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।" তিনি তার বাবার জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। পুলিশের প্রতিক্রিয়া সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (গণমাধ্যম) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম
এই হামলার ঘটনা নিশ্চিত করেছেন। তবে, কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল হক বলেছেন, "এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি, তবে আমরা ঘটনার তদন্ত করছি।" এটা কী ধরনের ঘটনা? সিলেটে মিসবাহ উদ্দিন সিরাজের ওপর হামলার ঘটনা রাজনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে একটি নতুন মাত্রা যোগ করেছে। তার উপর হামলার ঘটনা দেশের রাজনৈতিক ও আইনজীবী মহলে আলোচনার সৃষ্টি করেছে, বিশেষত তার বিরুদ্ধে চলমান বিভিন্ন মামলা এবং সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ডের পটভূমিতে। এখন পর্যন্ত পুলিশ এ বিষয়ে বিস্তারিত তদন্ত শুরু করলেও হামলাকারীদের শনাক্ত করতে পারেনি। তবে, এই হামলা সিলেটের রাজনীতিতে আরও জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে এবং এটি দেশব্যাপী রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়াতে পারে। শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর থেকে দেশজুড়ে
রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং সহিংসতা বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং এমন পরিস্থিতিতে মিসবাহ উদ্দিন সিরাজের ওপর হামলা গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সংকটের অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে। পুলিশ ঘটনাটি খতিয়ে দেখলেও, মিসবাহ উদ্দিন সিরাজের স্বাস্থ্য পরিস্থিতি এবং হামলাকারীদের শনাক্ত করা এখনও চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।