
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ছিনতাইকারী সন্দেহে প্রতিবন্ধী যুবককে পিটিয়ে হত্যা

বারিধারা থেকে মাদকসহ সেলিম প্রধান গ্রেপ্তার

নুরাল পাগলের দরবারে হামলা-অগ্নিসংযোগ, নিহত ১

তিন ভাইয়ের ‘নিয়ন্ত্রণে’মোহাম্মদপুর-আদাবর এক হয়েছে পাঁচ গ্যাং

৩৮ লাখ টাকা ঘুষ নেয়ার অভিযোগে কর কর্মকর্তা মিতু বরখাস্ত

বিএনপি সভাপতির গুদাম থেকে হতদরিদ্রদের সাড়ে ৩ টন সরকারি চাল জব্দ

বিকেলে ব্যাংকে লুকিয়ে রাতে ভল্ট ভাঙার চেষ্টা, সরঞ্জামসহ সেনাসদস্য আটক
সাবেক মন্ত্রীপুত্রের পিএস ডন হীরা গ্রেফতার

নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর ছেলে, রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও গাজী গ্রুপের পরিচালক গোলাম মর্তুজা পাপ্পার একান্ত সহকারী (পিএস) কামরুজ্জামান হিরাকে (৪৬) গ্রেফতার করা হয়েছে।
বুধবার ঢাকার রমনা এলাকা থেকে গোয়েন্দা ডিবি পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। তাকে রূপগঞ্জ থানা পুলিশে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বুধবার সন্ধ্যায় গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা (গ) সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মেহেদী ইসলাম।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রূপগঞ্জে কামরুজ্জামান ছিল সাধারণ মানুষের জন্য আতঙ্কের নাম। গোলাম দস্তগীর গাজীর ছেলে গোলাম মর্তুজা পাপ্পার শেল্টারে কামরুজ্জামান হীরা রূপগঞ্জে চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়, জমি দখলসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ড চালাত। রূপগঞ্জের
কিশোর গ্যাং চলতো তার নিয়ন্ত্রণে। হীরা কিশোর ও যুবক বয়সি ছেলেদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়াতে তাদের হাতে অস্ত্র ও মাদক তুলে দিত। ২০১৭ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি পল্টনে সাবেক মন্ত্রী গাজী ব্যবসায়িক কার্যালয়ে গোলাকান্দাইল ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা মোশারফ হোসেনের পেটে গুলি করে। এ ঘটনায় পল্টনের তৎকালীন ওসি রফিকুল ইসলাম হীরাসহ চারজনকে গ্রেফতার করে। ২০২০ সালের ৫ জানুয়ারি ভুলতা এলাকার ডায়মন্ড ব্রিকস টাইলস প্রতিষ্ঠানে চাঁদাবাজির সময় হীরাসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ওই সময় মন্ত্রী গণমাধ্যমে প্রেস রিলিজ পাঠিয়ে হীরার সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততা নেই বলে দাবি করেন। তবে কয়েকদিন কারাগারে থাকার পর জামিনে বের হয়ে আবারও হীরা তার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাতে থাকে। নিরীহদের জমিতে জোরপূর্বক বালু
ভরাট, আবাসন ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ, পরিবহণ চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি থেকে শুরু করে রূপগঞ্জে সব সেক্টরের ছিল তার অবাধ বিচরণ। সাধারণ মানুষের কাছে হীরা কাচকাটা হীরা ও ডন হীরা নামেও পরিচিত। গত ৫ আগস্টের পর থেকে হীরা পলাতক ছিল। নারায়ণগঞ্জ জেলার সহকারী পুলিশ সুপার (গ) সার্কেল (এএসপি) মেহেদী ইসলাম জানান, গোয়েন্দা পুলিশ হীরাকে গ্রেফতারের পর রূপগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করেছে। তার বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনসহ বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে। সে দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিল।
কিশোর গ্যাং চলতো তার নিয়ন্ত্রণে। হীরা কিশোর ও যুবক বয়সি ছেলেদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়াতে তাদের হাতে অস্ত্র ও মাদক তুলে দিত। ২০১৭ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি পল্টনে সাবেক মন্ত্রী গাজী ব্যবসায়িক কার্যালয়ে গোলাকান্দাইল ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা মোশারফ হোসেনের পেটে গুলি করে। এ ঘটনায় পল্টনের তৎকালীন ওসি রফিকুল ইসলাম হীরাসহ চারজনকে গ্রেফতার করে। ২০২০ সালের ৫ জানুয়ারি ভুলতা এলাকার ডায়মন্ড ব্রিকস টাইলস প্রতিষ্ঠানে চাঁদাবাজির সময় হীরাসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ওই সময় মন্ত্রী গণমাধ্যমে প্রেস রিলিজ পাঠিয়ে হীরার সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততা নেই বলে দাবি করেন। তবে কয়েকদিন কারাগারে থাকার পর জামিনে বের হয়ে আবারও হীরা তার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাতে থাকে। নিরীহদের জমিতে জোরপূর্বক বালু
ভরাট, আবাসন ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ, পরিবহণ চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি থেকে শুরু করে রূপগঞ্জে সব সেক্টরের ছিল তার অবাধ বিচরণ। সাধারণ মানুষের কাছে হীরা কাচকাটা হীরা ও ডন হীরা নামেও পরিচিত। গত ৫ আগস্টের পর থেকে হীরা পলাতক ছিল। নারায়ণগঞ্জ জেলার সহকারী পুলিশ সুপার (গ) সার্কেল (এএসপি) মেহেদী ইসলাম জানান, গোয়েন্দা পুলিশ হীরাকে গ্রেফতারের পর রূপগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করেছে। তার বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনসহ বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে। সে দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিল।