ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাউজানে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ৫
এনসিপির এক নেতাকে সাময়িক অব্যাহতি
গণসংযোগের সময় বিএনপির প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
এরশাদ উল্লাহ টার্গেটে ছিলেন না : সিএমপি কমিশনার
কুষ্টিয়ায় মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপি নেতার সমর্থকদের দ্বিতীয় দিনে সড়ক অবরোধ
বিএনপি-এনসিপি সমঝোতায় বঞ্চিত হলো জুলাই এর নারী নেত্রীরা
প্রধান রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ: পশ্চিমা হস্তক্ষেপ চাইলেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন
সাবেক এমপি লতিফ দু’দিনের রিমান্ডে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলা ও গুলিবর্ষণের অভিযোগে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ লতিফকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। বুধবার চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম আলমগীর হোসেন এ আদেশ দিয়েছেন। রিমান্ড আবেদনের শুনানিতে হাজিরের জন্য চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনের সাবেক এই সংসদ সদস্যকে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে তাঁকে আবার কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি মফিজুল হক ভূঁইয়া জানান, নগরের নিউমার্কেট মোড়ে ৪ আগস্ট ছাত্র-জনতার সমাবেশে হামলা ও গুলিবর্ষণের অভিযোগে কোতোয়ালী থানায় দায়ের হওয়া মামলায় এমএ লতিফ এজাহারভুক্ত আসামি। ওই মামলায় তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বুধবার তদন্ত কর্মকর্তা ১০ দিনের
রিমান্ডের আবেদন করেছিলেন। আদালত শুনানি শেষে দুইদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে হাসিনা সরকারের পতনের আগের দিন ৪ আগস্ট নগরের নিউমার্কেট এলাকায় হামলায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তাফহীমুল ইসলাম আহত হন। পরে এই ঘটনায় ৭৩৫ জনের নাম উল্লেখ এবং ১২শ’ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে কোতোয়ালী থানায় বিস্ফোরক আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়। সাবেক এমপি লতিফ ওই মামলার ২৩ নম্বর আসামি। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ১৭ আগস্ট লতিফকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ওইদিন বিকেলেই তাঁকে ডবলমুরিং থানার একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
রিমান্ডের আবেদন করেছিলেন। আদালত শুনানি শেষে দুইদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে হাসিনা সরকারের পতনের আগের দিন ৪ আগস্ট নগরের নিউমার্কেট এলাকায় হামলায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তাফহীমুল ইসলাম আহত হন। পরে এই ঘটনায় ৭৩৫ জনের নাম উল্লেখ এবং ১২শ’ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে কোতোয়ালী থানায় বিস্ফোরক আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়। সাবেক এমপি লতিফ ওই মামলার ২৩ নম্বর আসামি। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ১৭ আগস্ট লতিফকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ওইদিন বিকেলেই তাঁকে ডবলমুরিং থানার একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।



