
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

কবিরহাটে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষে আহত ১০

বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর ছাত্রদল নেতার নেতৃত্বে হামলা

অনিশ্চয়তার পথে রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগ ছাত্রদলের

অবৈধ সরকারের পতন ছাড়া গণতন্ত্র ও আইনের সুশাসন সম্ভব নয়: বাংলাদেশ ছাত্রলীগ

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে জামায়াত ও এনসিপির হুমকি: রাজনৈতিক ঐক্যের ফাটল নাকি নতুন ষড়যন্ত্রের ছায়া?

মূলা, বেগুনসহ এনসিপিকে ফের ৫০টি প্রতীক বেছে নিতে সময় বেঁধে দিলো ইসি
সাংবাদিক তামিম হত্যা মামলার আসামি ‘পলাতক’ বিএনপি নেতা রবি টকশোতে আবারও সরব

দীপ্ত টিভির কর্মী তানজিল জাহান তামিম হত্যা মামলার পর গা ঢাকা দিয়েছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা শেখ রবিউল আলম (রবি)। দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থাকার পর মামলাটি ধামাচাপা পড়ে গেলে তিনি আবারও সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। এখন নিয়মিতই তাকে বিভিন্ন টেলিভিশনের টকশোতে দেখা যাচ্ছে।
মামলার এজাহারে রবিউল আলমকে তৃতীয় আসামি হিসেবে নাম উল্লেখ করা হয়। নিহতের পরিবার ১৬ জনকে আসামি করে হাতিরঝিল থানায় হত্যা মামলা করেছিল।
পুলিশ জানিয়েছিল, প্রাথমিক তদন্তে রবিউলের বিরুদ্ধে হত্যাকাণ্ডে প্রত্যক্ষ সম্পৃক্ততার প্রমাণ পাওয়া যায়। তখন তাকে ধরতে অভিযান চালানো হয়, কিন্তু তিনি আত্মগোপনে চলে যান।
তবে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে রবিউল আলম প্রকাশ্যে বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে বক্তব্য দিচ্ছেন। সময় টিভি, আরটিভি ও একাত্তর টিভির একাধিক
টকশোতে তাকে সরকারের সমালোচনামূলক মন্তব্য করতে দেখা গেছে। মামলার তদন্ত সংস্থা জানিয়েছে, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত পাঁচ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং আদালতে চার্জশিট জমা দেওয়া হয়েছে। তবে রবিউলসহ কয়েকজন এখনও পলাতক। পিবিআই কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রভাবশালী হওয়ায় তাকে গ্রেপ্তার করা কঠিন হয়ে পড়েছে। নিহত তামিম দীপ্ত টিভির সম্প্রচার বিভাগে কর্মরত ছিলেন। ফ্ল্যাট মালিকানা ও পারিবারিক বিরোধকে কেন্দ্র করে গত বছর হাতিরঝিল এলাকায় তাকে মব সন্ত্রাসের মাধ্যমে মারধর করে হত্যা করা হয় বলে মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে। আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আদালতের চার্জশিটে নাম থাকা একজন পলাতক আসামির জাতীয় টেলিভিশন টকশোতে অংশগ্রহণ আইনের শাসনকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। প্রকাশ্যে অবস্থান করেও তাকে গ্রেপ্তার না করা তদন্ত ও আইন
প্রয়োগে গাফিলতির ইঙ্গিত বহন করে।
টকশোতে তাকে সরকারের সমালোচনামূলক মন্তব্য করতে দেখা গেছে। মামলার তদন্ত সংস্থা জানিয়েছে, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত পাঁচ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং আদালতে চার্জশিট জমা দেওয়া হয়েছে। তবে রবিউলসহ কয়েকজন এখনও পলাতক। পিবিআই কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রভাবশালী হওয়ায় তাকে গ্রেপ্তার করা কঠিন হয়ে পড়েছে। নিহত তামিম দীপ্ত টিভির সম্প্রচার বিভাগে কর্মরত ছিলেন। ফ্ল্যাট মালিকানা ও পারিবারিক বিরোধকে কেন্দ্র করে গত বছর হাতিরঝিল এলাকায় তাকে মব সন্ত্রাসের মাধ্যমে মারধর করে হত্যা করা হয় বলে মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে। আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আদালতের চার্জশিটে নাম থাকা একজন পলাতক আসামির জাতীয় টেলিভিশন টকশোতে অংশগ্রহণ আইনের শাসনকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। প্রকাশ্যে অবস্থান করেও তাকে গ্রেপ্তার না করা তদন্ত ও আইন
প্রয়োগে গাফিলতির ইঙ্গিত বহন করে।