
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাজীপুরে ঝুটের গোডাউনে আগুন

পুত্রবধূর পরকীয়া প্রেমিকের কান কামড়ে ছিঁড়ে নিলেন শ্বশুর

গারো পাহাড়ের বনে আগুন, পুড়ছে ক্ষুদ্র প্রাণী-গুল্মলতা গাছপালা

আধিপত্য নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক, আটক ৯

রাজশাহীতে যৌথ অভিযানে ৭৫ জন গ্রেফতার

দেশে প্রথমবারের মতো জিকা ভাইরাসের ‘ক্লাস্টার’ শনাক্ত, আক্রান্ত ৫

সহকর্মীদের হামলায় তিন চিকিৎসক আহত
সহকর্মীকে ভয় দেখিয়ে তরুণীকে গণধর্ষণের পর ভিডিও, গ্রেফতার ২

গাজীপুরের টঙ্গীতে সহকর্মীকে ভয় দেখিয়ে এক তরুণীকে (১৯) পাশের একটি কক্ষে নিয়ে গণধর্ষণের পর ভিডিও ধারণ করে টাকা দাবি করে তিন যুবক। এ ঘটনায় মামলার পর দুই যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ভোর সাড়ে ৫টার দিকে টঙ্গীর মরকুন মাস্টারপাড়া এলাকায় এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পরদিন শুক্রবার ওই তরুণী থানায় মামলা দায়ের করলে মঙ্গলবার রাতে দুই যুবককে গ্রেফতার করে পুলিশ। বুধবার তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ঘটনার পর নির্যাতিতা ওই তরুণীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য পুলিশ তাকে গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- টঙ্গী পূর্ব থানার মরকুন মাস্টারপাড়া এলাকার মৃত কেরামত আলীর ছেলে মো. মাসুম (৩৬) ও
নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানার নীলক্ষা গ্রামের হারিজ মিয়ার ছেলে সজিব মিয়া (২৫)। এছাড়া ঘটনার পর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর থানার কচুয়ামুড়া গ্রামের বিল্লাল মিয়ার ছেলে আবু বক্কর (২৬) নামে অপর এক অভিযুক্ত পলাতক রয়েছেন। মামলা সূত্রে জানা যায়, নির্যাতিতা ওই তরুণী টঙ্গীর মাস্টারপাড়া এলাকার একটি কারখানায় কাজ করতেন। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ভোর সাড়ে ৫টার দিকে নির্যাতিতা ওই তরুণী ও তার সহকর্মীকে (ছেলে) নিয়ে কারখানায় কাজে যোগ দিতে বাসা থেকে বের হন। এ সময় ওই তিন যুবক তাদের গতিরোধ করেন। পরে নির্যাতিতা তরুণীর সহকর্মীকে (ছেলে) হত্যার ভয় দেখিয়ে পার্শ্ববর্তী একটি বাড়ির একটি কক্ষে নিয়ে পালাক্রমে দলবদ্ধ ধর্ষণ করে। এ সময় অভিযুক্তরা
তাদের মোবাইল ফোনে ধর্ষণের ভিডিও করে রাখে। ধর্ষণ শেষে নির্যাতিতা ওই নারীকে ধর্ষণের ধারণকৃত ভিডিও দেখিয়ে ১০ হাজার টাকা দাবি করে ছেড়ে দেন তারা। ঘটনার একদিন পর গত শুক্রবার রাতে টঙ্গী পূর্ব থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর পুলিশ অভিযুক্ত দুইজনকে গ্রেফতার করে। টঙ্গী পূর্ব থানার এসআই উৎপল কুমার বলেন, তরুণী অভিযুক্তদের নাম-পরিচয় জানতেন না। অজ্ঞাত তিনজনকে আসামি করে মামলা দায়েরের পর আমরা অভিযুক্ত মাসুমকে গ্রেফতার করি। জিজ্ঞাসাবাদে মাসুম দলবদ্ধ ধর্ষণের পর ভিডিও ধারণ ও টাকা দাবির বিষয়টি স্বীকার করেছেন। আজ বুধবার তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। টঙ্গী পূর্ব থানার ওসি মো. ফরিদুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় জড়িত অপর একজনকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানার নীলক্ষা গ্রামের হারিজ মিয়ার ছেলে সজিব মিয়া (২৫)। এছাড়া ঘটনার পর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর থানার কচুয়ামুড়া গ্রামের বিল্লাল মিয়ার ছেলে আবু বক্কর (২৬) নামে অপর এক অভিযুক্ত পলাতক রয়েছেন। মামলা সূত্রে জানা যায়, নির্যাতিতা ওই তরুণী টঙ্গীর মাস্টারপাড়া এলাকার একটি কারখানায় কাজ করতেন। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ভোর সাড়ে ৫টার দিকে নির্যাতিতা ওই তরুণী ও তার সহকর্মীকে (ছেলে) নিয়ে কারখানায় কাজে যোগ দিতে বাসা থেকে বের হন। এ সময় ওই তিন যুবক তাদের গতিরোধ করেন। পরে নির্যাতিতা তরুণীর সহকর্মীকে (ছেলে) হত্যার ভয় দেখিয়ে পার্শ্ববর্তী একটি বাড়ির একটি কক্ষে নিয়ে পালাক্রমে দলবদ্ধ ধর্ষণ করে। এ সময় অভিযুক্তরা
তাদের মোবাইল ফোনে ধর্ষণের ভিডিও করে রাখে। ধর্ষণ শেষে নির্যাতিতা ওই নারীকে ধর্ষণের ধারণকৃত ভিডিও দেখিয়ে ১০ হাজার টাকা দাবি করে ছেড়ে দেন তারা। ঘটনার একদিন পর গত শুক্রবার রাতে টঙ্গী পূর্ব থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর পুলিশ অভিযুক্ত দুইজনকে গ্রেফতার করে। টঙ্গী পূর্ব থানার এসআই উৎপল কুমার বলেন, তরুণী অভিযুক্তদের নাম-পরিচয় জানতেন না। অজ্ঞাত তিনজনকে আসামি করে মামলা দায়েরের পর আমরা অভিযুক্ত মাসুমকে গ্রেফতার করি। জিজ্ঞাসাবাদে মাসুম দলবদ্ধ ধর্ষণের পর ভিডিও ধারণ ও টাকা দাবির বিষয়টি স্বীকার করেছেন। আজ বুধবার তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। টঙ্গী পূর্ব থানার ওসি মো. ফরিদুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় জড়িত অপর একজনকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।