
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

জেনেভা ক্যাম্প থেকে ৪ বস্তা টাকা উদ্ধার

প্রস্তুত শোলাকিয়া, ঈদের জামাত সকাল ৯টায়

টানা বৃষ্টিতেও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা কম, মেগা প্রকল্পে মিলছে সুফল

রাজধানীতে সন্ধ্যা নামলেই ছিনতাই আতঙ্ক

২০০ কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা সাবেক শিবিরনেতা

হাত-পা-চোখ-মুখ বাঁধা সেই ব্যবসায়ীকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় আনলেন স্ত্রী

পবায় কালভার্ট নির্মাণে নিম্নমানের রড নিয়ে অসন্তোষ
সরগরম পাবনার পশুর হাট, দেশি গরুর চাহিদা বেশি

পাবনা জেলায় এবার কুরবানির জন্য প্রায় সাড়ে ৩ লাখ পশু উদ্বৃত্ত রয়েছে। এতে খামারিরা কুরবানির জন্য হৃষ্টপুষ্ট করা পশুর চাহিদামতো দাম না পাওয়ার আশঙ্কা করছেন। ইতোমধ্যে পবিত্র ঈদুল আজহা সামনে রেখে জেলার বিভিন্ন পশুর হাট জমে উঠেছে।
ক্রেতা-বিক্রেতাদের ভিড়ে এসব হাট এখন সরগরম। এবারে পাবনার পশুর হাটে বড় গরুর চেয়ে দেশি ছোট ও মাঝারি সাইজের গরুর চাহিদা বেশি। এছাড়া ছাগলেরও ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
এদিকে অভিযোগ উঠেছে বিভিন্ন কুরবানির পশুর হাটে ইজারাদার অতিরিক্ত হাসিল (খাজনা) আদায় করছেন। কোনো কোনো হাটে নির্ধারিত হারের চেয়ে দ্বিগুণ হারে হাসিল আদায় করা হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, পাবনায় সবচেয়ে বড় পশুর হাট বেড়া সিএন্ডবি (করমজা), কাশিনাথপুর, বনগ্রাম, চিনাখড়া, আতাইকুলা, পুষ্পপাড়া,
তারাবাড়িয়া, আরিফপুর হাজিরহাট, আড়ামবাড়িয়া প্রভৃতি। এসব বড় হাটসহ জেলার অন্যান্য সব পশুরহাট এখন কুরবানির গরু, মহিষ ও ছাগল, ভেড়ার প্রচুর আমদানি দেখা যাচ্ছে। জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা এএসএম মুশাররফ হোসেন জানান, জেলায় এবারে কুরবানির জন্য প্রায় সাড়ে ৬ লাখ গরু, মহিষ, ছাগল ও ভেড়া প্রস্তুত করা হয়েছে; কিন্তু জেলায় চাহিদা রয়েছে মাত্র সোয়া ৩ লাখ পশু। এবারে চাহিদার চেয়ে উদ্বৃত্ত ৩ লাখ ৩৫ হাজার গরু উদ্বৃত্ত থাকবে। জেলায় কুরবানির জন্য গরু মোটাতাজাকরণ কাজের সঙ্গে জড়িত- এমন খামারি ২৭ হাজার। এ অবস্থায় জেলার ছোট বড় সব হাটে প্রচুর পশুর আমদানি হয়েছে। কিন্তু অভিযোগ উঠেছে, জেলা প্রশাসন থেকে বেঁধে দেওয়া নিয়মের কোনো তোয়াক্কা না করে প্রতিটি
হাটে ইচ্ছামতো হাসিল আদায় করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্টদের তেমন কোনো নজরদারি নেই। জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পাবনার জেলার প্রতিটি গরুর হাটে বড় গরু ৬৫০ টাকা করে, ছোট গরু ৪৪০ টাকা, মহিষ ৭৫০ টাকা, বড় ছাগল ২৪০ টাকা এবং ছোট ছাগল ১৮০ টাকা করে হাসিল আদায় নির্ধারণ করা হলেও তা তোয়াক্কা করছে না হাট কর্তৃপক্ষ। প্রতিটি বড় গরুর জন্য ৬৫০ টাকার পরিবর্তে ১২০০ টাকা, ছোট গরু ৪৪০ টাকার পরিবর্তে ১০০০ টাকা, বড় ছাগলের ২৪০ টাকার পরিবর্তে ৬০০ টাকা, ছোট ছাগলের ৫০০ টাকা করে হাসিল বা খাজনা আদায় করা হচ্ছে। আবার কোন কোন গরু হাটে বড় একটি গরু থেকে ১৩০০ টাকা পর্যন্তও
হাসিল আদায় করতে দেখা গেছে। অতিরিক্ত হাসিল আদায় করার বিষয়ে ভুক্তভোগীরা জেলা প্রশাসনকে অবগত করলে সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) (এসিল্যান্ড) মুরাদ হোসেনের নেতৃত্ব একটি টিম হাটে অভিযান চালিয়ে ঘটনার সত্যতা পান। এজন্য ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়; কিন্তু অভিযানিক টিম চলে যাওয়ার পর পুনরায় অতিরিক্ত হাসিল নেওয়া শুরু করে তারা। এভাবে জেলার সব হাটেই অতিরিক্ত হাসিল আদায় করা হচ্ছে। পাবনার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মফিজুল ইসলাম বলেন, শেষ দিন পর্যন্ত কুরবানির পশুর হাটে অভিযান পরিচালনা অব্যাহত থাকবে। কোন অনিয়ম বরদাশত করা হবে না। তিনি বলেন, এ বিষয়ে হাটের ক্রেতা বিক্রেতাদেরও সচেতন হওয়া বাঞ্ছনীয়। সদর উপজেলার আরিফপুর হাজিরহাট ও তারবাড়িয়া মাদ্রাসা গরুর
হাট ঘুরে দেখা যায়, বিপুলসংখ্যক গরু ছাগল মহিষের আমদানি। হাটে দাঁড়ানোর মতো কোনো জায়গা নেই। এসব হাটে বড় গরুর চেয়ে ছোট গরুর চাহিদা বেশি। দামেও ক্রেতাদের কোনো অস্বস্তি নেই। গত বছরের চেয়ে এবার তুলনামূলক দাম কম বলে বিক্রেতারা জানান। তবে খামারিরা খুশি নন। তারা বলেন, প্রতি বছর গরু মোটাতাজা করে তারা কুরবানির জন্য পশু তৈরি করেন; কিন্তু আশানুরূপ দাম না পেলে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
তারাবাড়িয়া, আরিফপুর হাজিরহাট, আড়ামবাড়িয়া প্রভৃতি। এসব বড় হাটসহ জেলার অন্যান্য সব পশুরহাট এখন কুরবানির গরু, মহিষ ও ছাগল, ভেড়ার প্রচুর আমদানি দেখা যাচ্ছে। জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা এএসএম মুশাররফ হোসেন জানান, জেলায় এবারে কুরবানির জন্য প্রায় সাড়ে ৬ লাখ গরু, মহিষ, ছাগল ও ভেড়া প্রস্তুত করা হয়েছে; কিন্তু জেলায় চাহিদা রয়েছে মাত্র সোয়া ৩ লাখ পশু। এবারে চাহিদার চেয়ে উদ্বৃত্ত ৩ লাখ ৩৫ হাজার গরু উদ্বৃত্ত থাকবে। জেলায় কুরবানির জন্য গরু মোটাতাজাকরণ কাজের সঙ্গে জড়িত- এমন খামারি ২৭ হাজার। এ অবস্থায় জেলার ছোট বড় সব হাটে প্রচুর পশুর আমদানি হয়েছে। কিন্তু অভিযোগ উঠেছে, জেলা প্রশাসন থেকে বেঁধে দেওয়া নিয়মের কোনো তোয়াক্কা না করে প্রতিটি
হাটে ইচ্ছামতো হাসিল আদায় করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্টদের তেমন কোনো নজরদারি নেই। জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পাবনার জেলার প্রতিটি গরুর হাটে বড় গরু ৬৫০ টাকা করে, ছোট গরু ৪৪০ টাকা, মহিষ ৭৫০ টাকা, বড় ছাগল ২৪০ টাকা এবং ছোট ছাগল ১৮০ টাকা করে হাসিল আদায় নির্ধারণ করা হলেও তা তোয়াক্কা করছে না হাট কর্তৃপক্ষ। প্রতিটি বড় গরুর জন্য ৬৫০ টাকার পরিবর্তে ১২০০ টাকা, ছোট গরু ৪৪০ টাকার পরিবর্তে ১০০০ টাকা, বড় ছাগলের ২৪০ টাকার পরিবর্তে ৬০০ টাকা, ছোট ছাগলের ৫০০ টাকা করে হাসিল বা খাজনা আদায় করা হচ্ছে। আবার কোন কোন গরু হাটে বড় একটি গরু থেকে ১৩০০ টাকা পর্যন্তও
হাসিল আদায় করতে দেখা গেছে। অতিরিক্ত হাসিল আদায় করার বিষয়ে ভুক্তভোগীরা জেলা প্রশাসনকে অবগত করলে সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) (এসিল্যান্ড) মুরাদ হোসেনের নেতৃত্ব একটি টিম হাটে অভিযান চালিয়ে ঘটনার সত্যতা পান। এজন্য ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়; কিন্তু অভিযানিক টিম চলে যাওয়ার পর পুনরায় অতিরিক্ত হাসিল নেওয়া শুরু করে তারা। এভাবে জেলার সব হাটেই অতিরিক্ত হাসিল আদায় করা হচ্ছে। পাবনার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মফিজুল ইসলাম বলেন, শেষ দিন পর্যন্ত কুরবানির পশুর হাটে অভিযান পরিচালনা অব্যাহত থাকবে। কোন অনিয়ম বরদাশত করা হবে না। তিনি বলেন, এ বিষয়ে হাটের ক্রেতা বিক্রেতাদেরও সচেতন হওয়া বাঞ্ছনীয়। সদর উপজেলার আরিফপুর হাজিরহাট ও তারবাড়িয়া মাদ্রাসা গরুর
হাট ঘুরে দেখা যায়, বিপুলসংখ্যক গরু ছাগল মহিষের আমদানি। হাটে দাঁড়ানোর মতো কোনো জায়গা নেই। এসব হাটে বড় গরুর চেয়ে ছোট গরুর চাহিদা বেশি। দামেও ক্রেতাদের কোনো অস্বস্তি নেই। গত বছরের চেয়ে এবার তুলনামূলক দাম কম বলে বিক্রেতারা জানান। তবে খামারিরা খুশি নন। তারা বলেন, প্রতি বছর গরু মোটাতাজা করে তারা কুরবানির জন্য পশু তৈরি করেন; কিন্তু আশানুরূপ দাম না পেলে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।