ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিজয়ের দিনে মামলা ছাড়াই যুবলীগ নেতা গ্রেফতার জুড়ীতে রাজনৈতিক মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়া
ব্রিটিশ সংসদে বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা অবাধ নির্বাচন ও সংখ্যালঘু নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ
পদত্যাগের পর রাষ্ট্রীয় সুবিধা ভোগের ঘটনায় চাপের মুখে প্রশাসন, ব্যাখ্যা নেই দুই সাবেক উপদেষ্টার !
‘ভ্যালুলেস সোনাদিয়া-সেন্টমার্টিনের গুরুত্ব বাড়িয়েছে মালাক্কা প্রণালী’ চৌধুরী মুজাহিদুল হক সৌরভ
বাংলাদেশ কি ঋণের ফাঁদে? সংখ্যার ভেতরে লুকিয়ে থাকা অস্বস্তিকর বাস্তবতা
খুনের ৭ মামলায় ছোট সাজ্জাদ ও তার স্ত্রীর জামিন স্থগিত
নিরাপত্তা শঙ্কায় ঢাকায় ইন্ডিয়া ভিসা সেন্টার সাময়িক বন্ধ
সন্ত্রাসবিরোধী আইনে সাংবাদিক আনিস আলমগীরের গ্রেপ্তার: মুক্তির আহ্বান অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের
সন্ত্রাসবিরোধী আইনে গ্রেপ্তার হওয়া জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে অবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। সংগঠনটি বলেছে, মতপ্রকাশের কারণে ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইন প্রয়োগ করা উদ্বেগজনক এবং এটি স্বাধীন মতপ্রকাশের ওপর চাপ তৈরির ধারাবাহিকতার ইঙ্গিত দেয়।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানানো হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, সাংবাদিকদের লেখা, বক্তব্য বা পেশাগত কাজকে কেন্দ্র করে কঠোর নিরাপত্তা আইন প্রয়োগ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানদণ্ডের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল তাদের বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে, সন্ত্রাসবিরোধী আইন মূলত সহিংসতা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড মোকাবিলার জন্য প্রণীত। তবে এসব আইন যদি শান্তিপূর্ণ মতপ্রকাশ বা সাংবাদিকতার কাজে যুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবহার
করা হয়, তাহলে তা আইনের অপব্যবহারের শামিল এবং সমাজে ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করে। আনিস আলমগীরের গ্রেপ্তারের নির্দিষ্ট কারণ, মামলার ধারা ও অভিযোগের বিস্তারিত এখনো প্রকাশ্যে আসেনি। সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বা সরকারের পক্ষ থেকেও এ বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এদিকে এই গ্রেপ্তারের ঘটনায় সাংবাদিক মহলে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। কয়েকজন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিনিধিরা বলছেন, একজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা শুধু ব্যক্তিগত বিষয় নয়; এটি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও পেশাগত নিরাপত্তার প্রশ্নের সঙ্গে সরাসরি জড়িত। মানবাধিকার বিশ্লেষকদের মতে, সাম্প্রতিক সময়ে মতপ্রকাশসংক্রান্ত ঘটনায় কঠোর আইন প্রয়োগের প্রবণতা বাড়ছে, যা গণতান্ত্রিক পরিসর সংকুচিত করতে পারে। তাদের ভাষ্য, আইনের প্রয়োগে স্বচ্ছতা ও আনুপাতিকতা
নিশ্চিত না হলে তা দীর্ঘমেয়াদে প্রতিষ্ঠান ও সমাজের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বিবৃতিতে অবিলম্বে আনিস আলমগীরকে মুক্তি দেওয়ার পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের আইনগত ভিত্তি স্পষ্ট করার আহ্বান জানিয়েছে। সংগঠনটি বলেছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষা করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব এবং সাংবাদিকদের কাজ করার নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করা জরুরি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আনিস আলমগীরের মামলা ও আইনি অবস্থান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি।
করা হয়, তাহলে তা আইনের অপব্যবহারের শামিল এবং সমাজে ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করে। আনিস আলমগীরের গ্রেপ্তারের নির্দিষ্ট কারণ, মামলার ধারা ও অভিযোগের বিস্তারিত এখনো প্রকাশ্যে আসেনি। সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বা সরকারের পক্ষ থেকেও এ বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এদিকে এই গ্রেপ্তারের ঘটনায় সাংবাদিক মহলে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। কয়েকজন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিনিধিরা বলছেন, একজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা শুধু ব্যক্তিগত বিষয় নয়; এটি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও পেশাগত নিরাপত্তার প্রশ্নের সঙ্গে সরাসরি জড়িত। মানবাধিকার বিশ্লেষকদের মতে, সাম্প্রতিক সময়ে মতপ্রকাশসংক্রান্ত ঘটনায় কঠোর আইন প্রয়োগের প্রবণতা বাড়ছে, যা গণতান্ত্রিক পরিসর সংকুচিত করতে পারে। তাদের ভাষ্য, আইনের প্রয়োগে স্বচ্ছতা ও আনুপাতিকতা
নিশ্চিত না হলে তা দীর্ঘমেয়াদে প্রতিষ্ঠান ও সমাজের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বিবৃতিতে অবিলম্বে আনিস আলমগীরকে মুক্তি দেওয়ার পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের আইনগত ভিত্তি স্পষ্ট করার আহ্বান জানিয়েছে। সংগঠনটি বলেছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষা করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব এবং সাংবাদিকদের কাজ করার নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করা জরুরি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আনিস আলমগীরের মামলা ও আইনি অবস্থান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি।



