
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সওজের প্রবেশপথেই ময়লার স্তূপ

সড়ক ও জনপদ (সওজ) কার্যালয়ের সামনে দিয়ে গেছে আঞ্চলিক মহাসড়ক। সামনে রয়েছে কিছুটা ফাঁকা জায়গা। সেই জায়গায় ফেলা হচ্ছে ময়লা-আবর্জনা। খোদ পৌরসভা কর্তৃপক্ষে এসব ময়লা ফেলছে রাস্তার ধারে থাকা এ ফাঁকা স্থানে। এতে করে বন্ধ হয়ে গেছে সওজ কার্যালয়ের প্রবেশ পথ। বাধ্য হয়ে ময়লা পার হয়ে যেতে হয় কার্যালয়টিতে।
ঘটনাটি চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির সওজ কার্যালয়ের। মহাসড়কের কাছে ফেলা এ ময়লার জেরে ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ। এতে বিপাকে পড়েছে সওজের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ স্থানীয়রা। পৌর কর্তৃপক্ষ বলছে, দ্রুতই এসব ময়লা অপসারণ করা হবে।
রোববার দুপুরে সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে বিবিরহাট বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অবস্থান সওজের কার্যালয়ের। এ কার্যালয়ের সামনের রাস্তায়
ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। এতে সৃষ্ট হচ্ছে দুর্গন্ধের। বাধ্য হয়ে নাক চেপে ধরে সড়কটি ব্যবহার করছে স্থানীয়রা। স্থানীয়দের অভিযোগ, এসব আবর্জনা বৃষ্টিতে ভিজে ও রোদে শুকিয়ে বিষাক্ত বর্জ্যে পরিণত হয়েছে। কিন্তু, পৌর কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিয়ে কোনো ব্যবস্থা না নিচ্ছে না। সওজের ফটিকছড়ি সড়ক উপবিভাগের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মুহাম্মদ ফারহান বলেন, ‘আমরা পৌর কর্তৃপক্ষকে অনেক বার বিষয়টি নিয়ে বলেছি। তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। শিগগিরই বর্জ্য অপসারণের উদ্যোগ নেব আমরা।’ বিবিরহাট বাসস্টেশন সুধিন্যে জামে মসজিদের নিয়মিত মুসল্লি আকতারুজ্জামান বলেন, ‘আবর্জনাগুলো নিয়মিত থাকায় মসজিদে যাতায়াতে প্রতিনিয়ত আমরা দুর্গন্ধ পোহাচ্ছি। যা আমাদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। প্রশাসনের বড় বড় কর্তা-ব্যক্তিরা এ সড়ক দিয়ে প্রতিনিয়ত যাতায়াত করেন। অথচ কেউ কোনো
ব্যবস্থা নেয় না।’ স্থানীয় বাসিন্দা মো. রফিক উদ্দিন বলেন, ‘এখানে ময়লা ফেলায় পরিবেশ একেবারে নষ্ট হয়ে গেছে। কারও পক্ষে স্বাভাবিক নিশ্বাস নিয়ে রাস্তা পার হওয়া সম্ভব নয়। আমরা নাক বন্ধ করেই দ্রুত স্থান ত্যাগ করার চেষ্টা করি। আমরা পৌরসভায় বার বার অভিযোগ দিলেও কোনো সমাধান পাইনি।’ এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। সরেজমিনে গিয়ে দ্রুত এসব ময়লা-আবর্জনা সরিয়ে ফেলা হবে। ভাগাড়ের নতুন স্থান নির্ধারণ করা হবে।’
ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। এতে সৃষ্ট হচ্ছে দুর্গন্ধের। বাধ্য হয়ে নাক চেপে ধরে সড়কটি ব্যবহার করছে স্থানীয়রা। স্থানীয়দের অভিযোগ, এসব আবর্জনা বৃষ্টিতে ভিজে ও রোদে শুকিয়ে বিষাক্ত বর্জ্যে পরিণত হয়েছে। কিন্তু, পৌর কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিয়ে কোনো ব্যবস্থা না নিচ্ছে না। সওজের ফটিকছড়ি সড়ক উপবিভাগের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মুহাম্মদ ফারহান বলেন, ‘আমরা পৌর কর্তৃপক্ষকে অনেক বার বিষয়টি নিয়ে বলেছি। তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। শিগগিরই বর্জ্য অপসারণের উদ্যোগ নেব আমরা।’ বিবিরহাট বাসস্টেশন সুধিন্যে জামে মসজিদের নিয়মিত মুসল্লি আকতারুজ্জামান বলেন, ‘আবর্জনাগুলো নিয়মিত থাকায় মসজিদে যাতায়াতে প্রতিনিয়ত আমরা দুর্গন্ধ পোহাচ্ছি। যা আমাদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। প্রশাসনের বড় বড় কর্তা-ব্যক্তিরা এ সড়ক দিয়ে প্রতিনিয়ত যাতায়াত করেন। অথচ কেউ কোনো
ব্যবস্থা নেয় না।’ স্থানীয় বাসিন্দা মো. রফিক উদ্দিন বলেন, ‘এখানে ময়লা ফেলায় পরিবেশ একেবারে নষ্ট হয়ে গেছে। কারও পক্ষে স্বাভাবিক নিশ্বাস নিয়ে রাস্তা পার হওয়া সম্ভব নয়। আমরা নাক বন্ধ করেই দ্রুত স্থান ত্যাগ করার চেষ্টা করি। আমরা পৌরসভায় বার বার অভিযোগ দিলেও কোনো সমাধান পাইনি।’ এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। সরেজমিনে গিয়ে দ্রুত এসব ময়লা-আবর্জনা সরিয়ে ফেলা হবে। ভাগাড়ের নতুন স্থান নির্ধারণ করা হবে।’