ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিজয় দিবসের দিন জামায়াত আমিরের অভিনব প্রতারণা
পাহাড়ে শিবিরের গোপন প্রশিক্ষণ নির্বাচন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিয়ে গভীর উদ্বেগ
ত্রিশ লক্ষ শহীদের পবিত্র রক্ত বিধৌত বাংলার সবুজ জমিন ফুঁড়ে উদিত হওয়া স্বাধীনতার রক্তলাল সূর্য খচিত আমাদের জাতিয় পতাকা।
ক্ষমতার লোভে ইতিহাস স্বীকারের ভান: জামায়াতের ‘ক্ষমা’ নয়, এটি সুপরিকল্পিত রাজনৈতিক প্রতারণা
দেশ আবার সারের জন্য ফেটে পড়ছে—এই হলো বিদেশিদের পোষ্য জামাতি ইউনুস সরকারের আসল চেহারা!
‘আওয়ামী লীগ দুর্নীতি করলেও কাজ করেছে, এরা শুধুই পকেট ভরেছে’—সমন্বয়কদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ঝাড়লেন রিকশাচালক
আসিফ মাহমুদের বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ ও আল্টিমেটাম দিলেন ডাল্টন হীরা
শ্রমিক নিহতের ঘটনায় জামায়াতের বিবৃতি
সাভারে পোশাক শ্রমিক নিহত ও আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই উদ্বেগ জানান দলটির সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
তিনি বলেন, দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে শ্রমিক নিহতের এই ঘটনা কোনোভাবেই কাম্য নয়। দেশের মানুষের প্রত্যাশা ঐতিহাসিক গণবিপ্লবের পর বিনা বিচারে আর কোনো নাগরিকের মৃত্যু ঘটবে না। আমি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে এ জাতীয় ঘটনা আরও ধৈর্য ও সহনশীলতার সাথে মোকাবেলা করার এবং গুলি চালানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।
বিবৃতিতে গোলাম পরওয়ার বলেন, ৩০ সেপ্টেম্বর সকালে মন্ডল গ্রুপের শ্রমিকদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মালিকপক্ষ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ত্রিপক্ষীয় মিটিং চলছিল। সমঝোতা না হওয়ায় শ্রমিকরা কারখানার
বাইরে অবস্থান নেন। পরে অন্যান্য কারখানার শ্রমিকরা সেখানে জড়ো হতে থাকেন। এ সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও শ্রমিকরা মুখোমুখি অবস্থান নেয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা লাঠিচার্জ শুরু করেন। শ্রমিকরা র্যাব ও পুলিশের কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করে। পরে শ্রমিকরা আরও উত্তেজিত হলে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে গুলি চালায়। এ সময় ৫ জন শ্রমিক গুলিবিদ্ধসহ অন্তত আরও ৩০ জন শ্রমিক আহত হন। গুলিবিদ্ধ ৫ জনকে উদ্ধার করে স্থানীয় পিএমকে হাসপাতাল ও সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ভর্তির পর গুলিবিদ্ধ কাউসার হোসাইন খানকে কর্তব্যরত ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন। আমি এ ঘটনায় গভীরভাবে উদ্বেগ প্রকাশ করছি। সেই সাথে নিহত কাউসার হোসাইন খানের আত্মার
মাগফিরাত কামনা করছি এবং তার পরিবার-পরিজন ও আহতদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। পৃথক আরেক বিবৃতিতে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমাদের দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের জুলুম-নির্যাতনের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি অকুতোভয় সৈনিক হিসেবে জালিম সরকারের অপশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষুরধার লেখনীর মাধ্যমে জনগণকে সচেতন করেছেন। এতে তিনি সরকারের রোষানলে পড়ে অকথ্য জুলুম-নির্যাতনের শিকার হন এবং শেষ পর্যন্ত দেশ ছাড়তে বাধ্য হন। এমনকি তার সম্পাদনায় প্রকাশিত ‘আমার দেশ’ পত্রিকার প্রকাশনা বন্ধ করে দেওয়া হয়। সম্প্রতি তিনি দেশে ফিরে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে ২৯ সেপ্টেম্বর আদালতে আত্মসমর্পণ করেন এবং জামিন আবেদন করেন। কিন্তু আদালত তাঁকে জামিন
না দিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে। দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে এটা জাতির জন্য খুবই লজ্জার বিষয়। তাকে জামিন না দেওয়ায় আমরা হতবাক ও বিস্মিত হয়েছি। তিনি বলেন, বিরোধীমত দমনের নামে জালিম সরকারের আমলে দেয়া প্রতিটি মামলা ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে জনগণের প্রত্যাশা জালিম হাসিনা সরকারের মিথ্যা, সাজানো ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলায় সকলেই জামিন পাবেন। সরকারের দায়ের করা এমনই একটি নিকৃষ্ট মিথ্যা মামলায় মাহমুদুর রহমান জামিন না পাওয়ায় আমরা হতাশ হয়েছি।
বাইরে অবস্থান নেন। পরে অন্যান্য কারখানার শ্রমিকরা সেখানে জড়ো হতে থাকেন। এ সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও শ্রমিকরা মুখোমুখি অবস্থান নেয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা লাঠিচার্জ শুরু করেন। শ্রমিকরা র্যাব ও পুলিশের কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করে। পরে শ্রমিকরা আরও উত্তেজিত হলে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে গুলি চালায়। এ সময় ৫ জন শ্রমিক গুলিবিদ্ধসহ অন্তত আরও ৩০ জন শ্রমিক আহত হন। গুলিবিদ্ধ ৫ জনকে উদ্ধার করে স্থানীয় পিএমকে হাসপাতাল ও সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ভর্তির পর গুলিবিদ্ধ কাউসার হোসাইন খানকে কর্তব্যরত ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন। আমি এ ঘটনায় গভীরভাবে উদ্বেগ প্রকাশ করছি। সেই সাথে নিহত কাউসার হোসাইন খানের আত্মার
মাগফিরাত কামনা করছি এবং তার পরিবার-পরিজন ও আহতদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। পৃথক আরেক বিবৃতিতে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমাদের দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের জুলুম-নির্যাতনের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি অকুতোভয় সৈনিক হিসেবে জালিম সরকারের অপশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষুরধার লেখনীর মাধ্যমে জনগণকে সচেতন করেছেন। এতে তিনি সরকারের রোষানলে পড়ে অকথ্য জুলুম-নির্যাতনের শিকার হন এবং শেষ পর্যন্ত দেশ ছাড়তে বাধ্য হন। এমনকি তার সম্পাদনায় প্রকাশিত ‘আমার দেশ’ পত্রিকার প্রকাশনা বন্ধ করে দেওয়া হয়। সম্প্রতি তিনি দেশে ফিরে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে ২৯ সেপ্টেম্বর আদালতে আত্মসমর্পণ করেন এবং জামিন আবেদন করেন। কিন্তু আদালত তাঁকে জামিন
না দিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে। দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে এটা জাতির জন্য খুবই লজ্জার বিষয়। তাকে জামিন না দেওয়ায় আমরা হতবাক ও বিস্মিত হয়েছি। তিনি বলেন, বিরোধীমত দমনের নামে জালিম সরকারের আমলে দেয়া প্রতিটি মামলা ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে জনগণের প্রত্যাশা জালিম হাসিনা সরকারের মিথ্যা, সাজানো ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলায় সকলেই জামিন পাবেন। সরকারের দায়ের করা এমনই একটি নিকৃষ্ট মিথ্যা মামলায় মাহমুদুর রহমান জামিন না পাওয়ায় আমরা হতাশ হয়েছি।



