
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি কমবে

শাবিতে নেই জরুরি সেবা, ভোগান্তিতে শিক্ষার্থীরা

এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য নতুন নির্দেশনা

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েও পড়ালেখা অনিশ্চিত ছাইনুমে মারমার

রাবি প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করছে জামায়াত, দাবি ছাত্রদল সেক্রেটারির

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের দশম গ্রেড দেওয়ার ঘোষণা

বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের সুখবর
শোকাতুর পরিবেশে খুললো মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ

ঢাকার উত্তরার মাইলস্টোন কলেজ ১২ দিন পর রোববার (৩ আগস্ট) সীমিত পরিসরে খুলেছে। তবে আগের মতো প্রাণচাঞ্চল্য আর নেই। শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষক—সবাই যেন শোকের ভারে নীরব।
বিমান দুর্ঘটনার ঘটনার পর প্রথম দিন খুলেছে ক্যাম্পাস। সকাল ৯টা থেকে নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির কিছু শিক্ষার্থী ও অভিভাবক কলেজে আসতে শুরু করেন। য
দিও কোনো ক্লাস হয়নি, তবে শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজন করা হয় স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল।
অনেক শিক্ষার্থী দুর্ঘটনায় আহত বন্ধুদের স্মরণ করে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ে। কেউ কেউ ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলছিল।
দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, দুর্ঘটনায় আহত একজন ছোট ভাইয়ের কথা মনে পড়ছে বারবার।
আর দ্বাদশ শ্রেণির নওরোজ আফরিন বলেন,
“কলেজে আসতে ভয় লাগছিল, তবুও এলাম। ছোটদের মুখগুলো মনে পড়ছে, ভাবতেই কষ্ট হচ্ছে।” প্রতিষ্ঠানটির জনসংযোগ কর্মকর্তা শাহ বুলবুল জানান, ধীরে ধীরে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্থিতি ফেরাতে এই সীমিত খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীরা চাইলে কাউন্সেলিং সেন্টারে গিয়ে কথা বলতে পারবে। তিনি আরও জানান, বিমান বাহিনীর সহায়তায় ক্যাম্পাসে একটি চিকিৎসা ক্যাম্প চালু রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষকরা নিয়মিত কাউন্সেলিং পরিচালনা করছেন। এই দুর্যোগময় সময়ে পারস্পরিক সহানুভূতি ও মানবিকতা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির সবচেয়ে বড় ভরসা হয়ে উঠেছে বলে জানান তিনি।
“কলেজে আসতে ভয় লাগছিল, তবুও এলাম। ছোটদের মুখগুলো মনে পড়ছে, ভাবতেই কষ্ট হচ্ছে।” প্রতিষ্ঠানটির জনসংযোগ কর্মকর্তা শাহ বুলবুল জানান, ধীরে ধীরে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্থিতি ফেরাতে এই সীমিত খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীরা চাইলে কাউন্সেলিং সেন্টারে গিয়ে কথা বলতে পারবে। তিনি আরও জানান, বিমান বাহিনীর সহায়তায় ক্যাম্পাসে একটি চিকিৎসা ক্যাম্প চালু রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষকরা নিয়মিত কাউন্সেলিং পরিচালনা করছেন। এই দুর্যোগময় সময়ে পারস্পরিক সহানুভূতি ও মানবিকতা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির সবচেয়ে বড় ভরসা হয়ে উঠেছে বলে জানান তিনি।