
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, নারী-শিশুসহ আটক ১৬

এনজিওর নারী কর্মীকে নিপীড়নের পর ওসির বদলি

আবারও বেপরোয়া ছাত্র-জনতা হত্যায় জড়িত আ.লীগ নেতা কোপাত ডাকাত

ইফতার পার্টিতে বিএনপির দুগ্রুপের সংঘর্ষ, ১৪৪ ধারা জারি

বেইলি রোডে ক্রেতার অভাব হতাশায় ব্যবসায়ীরা

বগুড়ায় পরিবহণ ধর্মঘট প্রত্যাহার

খিলক্ষেতে ধর্ষণের অভিযোগে কিশোরকে গণপিটুনি, আহত ৭ পুলিশ সদস্য
শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদের সহযোগীরা অধরা

চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ ওরফে ছোট সাজ্জাদকে পুলিশ গ্রেফতার করতে পারলেও অধরা তার সহযোগীরা। উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি তার বাহিনীর কাছে থাকা ভারী অস্ত্রও। সাজ্জাদ গ্রেফতার হলেও চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ, বায়েজিদ, খুলশি ও চান্দগাঁও এলাকার মানুষের আতঙ্ক কাটেনি। পাশাপাশি চট্টগ্রামের রাউজান ও রাঙ্গুনিয়া উপজেলার মানুষও এখনো আতঙ্কিত। ৭ দিনের রিমান্ডে থাকা সাজ্জাদকে নগর গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করছেন তদন্তকারী কর্মকর্তারা। তার অস্ত্র ও অর্থের উৎস খোঁজার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে ধূর্ত প্রকৃতির সাজ্জাদ সব কিছু আড়াল করার চেষ্টা করছেন। এদিকে সাজ্জাদের স্ত্রী তামান্না শারমিনের নানা অপকর্মের আরও ফিরিস্তি বেরিয়ে আসছে। সাজ্জাদকে গ্রেফতারের পর তামান্না শারমিন ফেসবুক লাইভে এসে ‘কাঁড়ি
কাঁড়ি-বান্ডিল বান্ডিল টাকা ছেড়ে স্বামীকে জামিন করানোর’ হুঙ্কার দেন। এরপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার বক্তব্য ভাইরাল হলে ফেসবুকে প্রতিক্রিয়া জানানো ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলা করার হুমকি দেন তামান্না। এরই মধ্যে পুলিশ তাকে গ্রেফতারের সিদ্ধান্ত নিলে তামান্না তার ফেসবুক আইডি ডিঅ্যাকটিভেট করে দেন। সংশ্লিষ্টরা জানান, সাজ্জাদকে পুলিশ গ্রেফতার করতে পারলেও এখনো অধরা তার ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা। তার বাহিনীতে অন্তত অর্ধশতাধিক ক্যাডার রয়েছে। এর মধ্যে ইমন, হাসান, ডাবল হাজিসহ বেশ কয়েকজন সহযোগী চাঁদাবাজি অব্যাহত রেখেছে। মঙ্গলবার এক ব্যবসায়ীর কাছে ইমনের চাঁদা দাবির একটি অডিও রেকর্ড হাতে এসেছে। রাশেদ নামে এক ব্যবসায়ীর কাছে চাঁদা দাবি করে সাজ্জাদের সহযোগী ইমন। গত বছরের ২৯ আগস্ট নগরের
বায়েজিদ বোস্তামি থানার অক্সিজেন কুয়াইশ সড়কে প্রকাশ্যে গুলি করে মাসুদ কায়সার ও মোহাম্মদ আনিস নামে দুজনকে হত্যা করে সাজ্জাদ ও তার লোকজন। এ সময় তাদের প্রত্যেকর হাতে ভারী অস্ত্র দেখা যায়। গত বছরের ২১ অক্টোবর চান্দগাঁও থানার অদুরপাড়া এলাকায় মাইক্রোবাসে এসে দিবালোকে গুলি করে আফতাব উদ্দিন তাহসীন নামে এক ব্যবসায়ীকে হত্যা করে সাজ্জাদ আবারও আলোচনায় আসে। ৫ ডিসেম্বর তাকে গ্রেফতার করতে গেলে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে সাজ্জাদ। এতে পুলিশ সদস্যসহ চারজন আহত হন। ২৮ জানুয়ারি ফেসবুক লাইভে এসে বায়েজিদ বোস্তামি থানার ওসিকে প্রকাশ্যে পেটানোর হুমকি দেন। এরপর ৩০ জানুয়ারি তাকে ধরিয়ে দিতে পুরস্কার ঘোষণা করে সিএমপি। অবশেষে শনিবার ঢাকার বসুন্ধরা
শপিং কমপ্লেক্সে স্ত্রী তামান্নাকে নিয়ে শপিং করার সময় সেখান থেকে তাদের গ্রেফতার করেন সিএমপি ও ডিএমপির পুলিশ সদস্যরা। রোববার তাকে আদালতে তোলা হলে আদালত তার ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। সিএমপির ডিবি কার্যালয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এদিকে সাজ্জাদের বেপরোয়া স্ত্রী গ্রেফতারের ভয়ে তার ফেসবুক আইডি ডিঅ্যাকটিভেট করে দিয়েছেন। গত বছরের ১২ ডিসেম্বর সাজ্জাদকে ধরতে গিয়ে তামান্নাকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি তিনি জামিনে বের হন। এরপর বায়েজিদ বোস্তামি থানার ওসি আরিফুর রহমান, আরও দুই এসআই ও অন্যান্য কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন তামান্না। সেই মামলায় তিনি ওসির বিরুদ্ধে নিজের ভ্রুণহত্যার অভিযোগ করেন। সিএমপির এডিসি (গণসংযোগ) মাহমুদা বেগম বলেন, শীর্ষ সন্ত্রাসী
ছোট সাজ্জাদকে পুলিশ হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ অব্যাহত রয়েছে। তার অস্ত্র ও অর্থের উৎস সম্পর্কে জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। তার সহযোগীদের ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। তবে ধূর্ত সাজ্জাদ অনেক সত্য আড়াল করার চেষ্টা করছে।
কাঁড়ি-বান্ডিল বান্ডিল টাকা ছেড়ে স্বামীকে জামিন করানোর’ হুঙ্কার দেন। এরপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার বক্তব্য ভাইরাল হলে ফেসবুকে প্রতিক্রিয়া জানানো ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলা করার হুমকি দেন তামান্না। এরই মধ্যে পুলিশ তাকে গ্রেফতারের সিদ্ধান্ত নিলে তামান্না তার ফেসবুক আইডি ডিঅ্যাকটিভেট করে দেন। সংশ্লিষ্টরা জানান, সাজ্জাদকে পুলিশ গ্রেফতার করতে পারলেও এখনো অধরা তার ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা। তার বাহিনীতে অন্তত অর্ধশতাধিক ক্যাডার রয়েছে। এর মধ্যে ইমন, হাসান, ডাবল হাজিসহ বেশ কয়েকজন সহযোগী চাঁদাবাজি অব্যাহত রেখেছে। মঙ্গলবার এক ব্যবসায়ীর কাছে ইমনের চাঁদা দাবির একটি অডিও রেকর্ড হাতে এসেছে। রাশেদ নামে এক ব্যবসায়ীর কাছে চাঁদা দাবি করে সাজ্জাদের সহযোগী ইমন। গত বছরের ২৯ আগস্ট নগরের
বায়েজিদ বোস্তামি থানার অক্সিজেন কুয়াইশ সড়কে প্রকাশ্যে গুলি করে মাসুদ কায়সার ও মোহাম্মদ আনিস নামে দুজনকে হত্যা করে সাজ্জাদ ও তার লোকজন। এ সময় তাদের প্রত্যেকর হাতে ভারী অস্ত্র দেখা যায়। গত বছরের ২১ অক্টোবর চান্দগাঁও থানার অদুরপাড়া এলাকায় মাইক্রোবাসে এসে দিবালোকে গুলি করে আফতাব উদ্দিন তাহসীন নামে এক ব্যবসায়ীকে হত্যা করে সাজ্জাদ আবারও আলোচনায় আসে। ৫ ডিসেম্বর তাকে গ্রেফতার করতে গেলে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে সাজ্জাদ। এতে পুলিশ সদস্যসহ চারজন আহত হন। ২৮ জানুয়ারি ফেসবুক লাইভে এসে বায়েজিদ বোস্তামি থানার ওসিকে প্রকাশ্যে পেটানোর হুমকি দেন। এরপর ৩০ জানুয়ারি তাকে ধরিয়ে দিতে পুরস্কার ঘোষণা করে সিএমপি। অবশেষে শনিবার ঢাকার বসুন্ধরা
শপিং কমপ্লেক্সে স্ত্রী তামান্নাকে নিয়ে শপিং করার সময় সেখান থেকে তাদের গ্রেফতার করেন সিএমপি ও ডিএমপির পুলিশ সদস্যরা। রোববার তাকে আদালতে তোলা হলে আদালত তার ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। সিএমপির ডিবি কার্যালয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এদিকে সাজ্জাদের বেপরোয়া স্ত্রী গ্রেফতারের ভয়ে তার ফেসবুক আইডি ডিঅ্যাকটিভেট করে দিয়েছেন। গত বছরের ১২ ডিসেম্বর সাজ্জাদকে ধরতে গিয়ে তামান্নাকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি তিনি জামিনে বের হন। এরপর বায়েজিদ বোস্তামি থানার ওসি আরিফুর রহমান, আরও দুই এসআই ও অন্যান্য কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন তামান্না। সেই মামলায় তিনি ওসির বিরুদ্ধে নিজের ভ্রুণহত্যার অভিযোগ করেন। সিএমপির এডিসি (গণসংযোগ) মাহমুদা বেগম বলেন, শীর্ষ সন্ত্রাসী
ছোট সাজ্জাদকে পুলিশ হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ অব্যাহত রয়েছে। তার অস্ত্র ও অর্থের উৎস সম্পর্কে জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। তার সহযোগীদের ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। তবে ধূর্ত সাজ্জাদ অনেক সত্য আড়াল করার চেষ্টা করছে।