
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

তিন ভাইয়ের ‘নিয়ন্ত্রণে’মোহাম্মদপুর-আদাবর এক হয়েছে পাঁচ গ্যাং

৩৮ লাখ টাকা ঘুষ নেয়ার অভিযোগে কর কর্মকর্তা মিতু বরখাস্ত

বিএনপি সভাপতির গুদাম থেকে হতদরিদ্রদের সাড়ে ৩ টন সরকারি চাল জব্দ

বিকেলে ব্যাংকে লুকিয়ে রাতে ভল্ট ভাঙার চেষ্টা, সরঞ্জামসহ সেনাসদস্য আটক

ভাড়াটিয়া সেজে গৃহকর্ত্রীকে খুন, পরে মামলা তুলে নিতে হুমকি

শ্বশুরবাড়িতে মদপানে জামাইয়ের মৃত্যু

শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ, গ্রেপ্তারের দাবি শিক্ষার্থী
শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির চেষ্টার অভিযোগ

টয়লেটে আটকে রেখে পঞ্চম শ্রেণির এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানি চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে এক প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার চন্ডিগড় ইউনিয়নের আলমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষকের নাম আশানন্দ শীল। এ ঘটনার পরেই তিনি স্কুল ত্যাগ করেন এবং বন্ধ করে রেখেছেন তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (১৫ মে) স্কুল চলাকালীন সময়ে প্রধান শিক্ষক আশানন্দ শীল ওই স্কুলের পঞ্চম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে টেনে টয়লেট নিয়ে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দেন। পরবর্তিতে ওই ছাত্রীর গায়ে হাত দিলে মেয়েটি চিৎকার শুরু করে পরে অন্য শিক্ষার্থীরা এগিয়ে এসে দরজায় ধাক্কা দিলে শিক্ষক দরজা খুলে বেরিয়ে যান। এসময় ছাত্রীর হাতে
৫০০ টাকা দিতে চান ওই শিক্ষক। পরে ভুক্তভোগী ছাত্রী টাকাটা ডিল মেরে ফেলে দৌড় দিলে তড়িঘড়ি করে স্কুল ত্যাগ করেন ওই শিক্ষক। এ ঘটনার বিচার চান ভুক্তভোগী পরিবার। অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক ওই বিদ্যালয়ে থাকলে তাদের সন্তানকে ওই বিদ্যালয়ে পাঠাবে না বলছেন তারা। এলাকাবাসী বলছেন এমন ঘটনা কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না। ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান এলাকাবাসী। আবুল কাশেম নামের স্থানীয় একজন বলেন, ওই শিক্ষক আগে যে স্কুলে ছিলো, সেখানেও খারাপ কাজ করার জন্য সেখান থেকে তাকে সরানো হয়েছে। সে শিক্ষক নামের কলঙ্ক। আমরা তার অপসারণ চাই। আবুল বাশার নামের আরেকজন বলেন, এই রকম খারাপ শিক্ষক আমরা স্কুলে চাই না।
সরকারের কাছে অনুরোধ জানাই, ওই শিক্ষককে সারা বাংলাদেশের কোন স্কুলেই যেন পোস্টিং না দেয়া হয়। এমন একজন ব্যক্তির জন্য শিক্ষক নামের শব্দটি যেন আর কলঙ্কিত না হয়। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. বজলুল কাদের বলেন, আমরা ওই স্কুলে গিয়ে এই অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি। সেইসাথে ওই প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কাছে জোর সুপারিশ করেছি। এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. ফজলুর রহমান বলেন, বিষয়টি শুনেছি ইতিমধ্যে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জানানো হয়েছে। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখা হচ্ছে, তদন্ত সাপেক্ষে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
৫০০ টাকা দিতে চান ওই শিক্ষক। পরে ভুক্তভোগী ছাত্রী টাকাটা ডিল মেরে ফেলে দৌড় দিলে তড়িঘড়ি করে স্কুল ত্যাগ করেন ওই শিক্ষক। এ ঘটনার বিচার চান ভুক্তভোগী পরিবার। অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক ওই বিদ্যালয়ে থাকলে তাদের সন্তানকে ওই বিদ্যালয়ে পাঠাবে না বলছেন তারা। এলাকাবাসী বলছেন এমন ঘটনা কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না। ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান এলাকাবাসী। আবুল কাশেম নামের স্থানীয় একজন বলেন, ওই শিক্ষক আগে যে স্কুলে ছিলো, সেখানেও খারাপ কাজ করার জন্য সেখান থেকে তাকে সরানো হয়েছে। সে শিক্ষক নামের কলঙ্ক। আমরা তার অপসারণ চাই। আবুল বাশার নামের আরেকজন বলেন, এই রকম খারাপ শিক্ষক আমরা স্কুলে চাই না।
সরকারের কাছে অনুরোধ জানাই, ওই শিক্ষককে সারা বাংলাদেশের কোন স্কুলেই যেন পোস্টিং না দেয়া হয়। এমন একজন ব্যক্তির জন্য শিক্ষক নামের শব্দটি যেন আর কলঙ্কিত না হয়। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. বজলুল কাদের বলেন, আমরা ওই স্কুলে গিয়ে এই অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি। সেইসাথে ওই প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কাছে জোর সুপারিশ করেছি। এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. ফজলুর রহমান বলেন, বিষয়টি শুনেছি ইতিমধ্যে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জানানো হয়েছে। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখা হচ্ছে, তদন্ত সাপেক্ষে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।