ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নয়া বন্দোবস্তের বাংলাদেশে জলে, স্থলে, অন্তরীক্ষে জামাতময় বিজয় উৎসব!
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আইসিটির রায় ‘আইনগতভাবে অবৈধ’: মোহাম্মদ আলী আরাফাত
একজন বিদেশি বীরপ্রতীকের গল্প
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের লুটপাট : জুলাইয়ের খুনিদের আসল চেহারা
বিজয় দিবসে বীর বাঙালীর কণ্ঠরোধ,স্বাধীনতার বিজয় আজ হুমকির মুখে
চিকেন’স নেক’ সুরক্ষায় মিজোরামে চতুর্থ সেনাঘাঁটির ভাবনা ১৯ ডিসেম্বর সীমান্তবর্তী পারভা ও সিলসুরি পরিদর্শনে ইস্টার্ন কমান্ডের জিওসি-ইন-সি
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা হুমকি: সাম্প্রতিক ঘটনা ও ভবিষ্যৎ ঝুঁকি
*শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে জামাত নেতাদের হীন উদ্দেশপ্রণোদিত ঘৃণ্য মন্তব্যের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি*
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে, অবৈধ দখলদার খুনি-ফ্যাসিস্ট ইউনূস গং দেশবিরোধী ও স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির সঙ্গে আঁতাত করে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছে। ১৯৭১ সালে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের হত্যা নিয়ে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি জামাতের নেতৃবৃন্দ তাদের ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্যের মাধ্যমে চরম ধৃষ্টতা প্রদর্শন করেছে। এই বক্তব্য শুধু ঐতিহাসিকভাবে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর নয়, বরং বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ ও শহিদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগের প্রতি চরম অবমাননাকর।
বাংলাদেশের ইতিহাস স্পষ্টভাবে সাক্ষ্য দেয় যে, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর আলবদর–আলশামস বাহিনী পরিকল্পিতভাবে দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান—শিক্ষক, চিকিৎসক, সাংবাদিক, লেখক ও বুদ্ধিজীবীদের নৃশংসভাবে হত্যা করে। আন্তর্জাতিক গবেষণা, মুক্তিযুদ্ধকালীন দলিল, শহিদ পরিবারের সদস্যদের সাক্ষ্য এবং স্বাধীনতার
পর বিভিন্ন তদন্ত প্রতিবেদনে অকাট্য দলিল হিসেবে উঠে আসে। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের হত্যা নিয়ে মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বক্তব্য মূলত জামাতের নেতৃবৃন্দের দ্বারা সংঘটিত মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধের দায় আড়াল করা এবং নতুন প্রজন্মকে ইতিহাস থেকে বিচ্ছিন্ন করার একটি গভীর ষড়যন্ত্র। এই বক্তব্যের মাধ্যমে তারা মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধকে অস্বীকার ও বিকৃত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছি। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, স্বাধীন দেশের দেশপ্রেমিক জনগণ কখনোই জামাতের এই আস্ফালন মেনে নেবে না। এ ধরনের অনৈতিহাসিক ও অনুভূতিশূন্য বেপরোয়া মন্তব্যের দাঁতভাঙা জবাব দেবে। আজ স্বাধীন বাংলাদেশে চিহ্নিত পরাজিত শক্তির এই উল্লম্ফন সমগ্র জাতির জন্য বেদনার এবং তা আমাদের জাতীয় ইতিহাসের
প্রতি চরম বিদ্রুপ। মহান মুক্তিযুদ্ধে জামাত বাংলাদেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নির্বিচারে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত করেছিল। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে সত্য অর্জিত মহান স্বাধীনতার ইতিহাস বাঙালি জাতির জীবনে চির অক্ষয় ও অম্লান। কোনো মিথ্যা বা বিভ্রান্তিকর বক্তব্য দিয়ে তা আড়াল করা যাবে না। শহিদ বুদ্ধিজীবীদের রক্তের ঋণ শোধ করতে বাংলার জনগণ সমগ্র জাতির আত্মত্যাগ ও গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের পক্ষে অবিচল আছে ও থাকবে। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
পর বিভিন্ন তদন্ত প্রতিবেদনে অকাট্য দলিল হিসেবে উঠে আসে। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের হত্যা নিয়ে মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বক্তব্য মূলত জামাতের নেতৃবৃন্দের দ্বারা সংঘটিত মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধের দায় আড়াল করা এবং নতুন প্রজন্মকে ইতিহাস থেকে বিচ্ছিন্ন করার একটি গভীর ষড়যন্ত্র। এই বক্তব্যের মাধ্যমে তারা মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধকে অস্বীকার ও বিকৃত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছি। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, স্বাধীন দেশের দেশপ্রেমিক জনগণ কখনোই জামাতের এই আস্ফালন মেনে নেবে না। এ ধরনের অনৈতিহাসিক ও অনুভূতিশূন্য বেপরোয়া মন্তব্যের দাঁতভাঙা জবাব দেবে। আজ স্বাধীন বাংলাদেশে চিহ্নিত পরাজিত শক্তির এই উল্লম্ফন সমগ্র জাতির জন্য বেদনার এবং তা আমাদের জাতীয় ইতিহাসের
প্রতি চরম বিদ্রুপ। মহান মুক্তিযুদ্ধে জামাত বাংলাদেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নির্বিচারে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত করেছিল। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে সত্য অর্জিত মহান স্বাধীনতার ইতিহাস বাঙালি জাতির জীবনে চির অক্ষয় ও অম্লান। কোনো মিথ্যা বা বিভ্রান্তিকর বক্তব্য দিয়ে তা আড়াল করা যাবে না। শহিদ বুদ্ধিজীবীদের রক্তের ঋণ শোধ করতে বাংলার জনগণ সমগ্র জাতির আত্মত্যাগ ও গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের পক্ষে অবিচল আছে ও থাকবে। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।



