ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পর্তুগালে ফিলিস্তিনের দূতাবাস উদ্বোধন
মিয়ানমারের দুই শহর থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা বিদ্রোহী গোষ্ঠীর
মালয়েশিয়ায় ই-কমার্স প্রতারণা: বাংলাদেশিসহ চক্রের ৭৯০ জন আটক
সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে ক্যাপ্টেনসহ ৬ পাকিস্তানি সেনা নিহত
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
বছরে ৭৫০০ শরণার্থী আশ্রয় দেবে যুক্তরাষ্ট্র, অগ্রাধিকার পাবেন কারা?
গতি বাড়িয়ে ‘মেলিসা’ এগোচ্ছে বারমুডার দিকে, মৃত্যু বেড়ে ৪৯
শনিবার থেকেই ট্রাম্পের চীন, কানাডা ও মেক্সিকোর ওপর ২৫% শুল্ক আরোপ
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন যে, চীন, কানাডা ও মেক্সিকো থেকে আমদানিকৃত পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে, যা আগামী শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) থেকে কার্যকর হবে। এই তথ্যটি সিএনএন এর এক প্রতিবেদনে শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) প্রকাশিত হয়।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মতে, আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে যদি কানাডা ও মেক্সিকো থেকে কোনো পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে প্রবেশ করে, তবে সেগুলোর ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব ক্যারোলিন লেভিট জানিয়েছেন, শুল্কের হার হবে মেক্সিকো ও কানাডার পণ্যগুলোর জন্য ২৫% এবং চীনের পণ্যগুলোর জন্য ১০%। তিনি আরও বলেন, এই পদক্ষেপের মূল কারণ হল “অবৈধ ফেন্টানিল”, যা ওই দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রে সরবরাহ
ও বিতরণ করার সুযোগ দিয়েছে এবং এর ফলে আমেরিকার বহু মানুষের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। তবে, এখনো নিশ্চিত হয়নি যে এই শুল্কের আওতায় ওই দেশগুলো থেকে আমদানিকৃত তেল অন্তর্ভুক্ত হবে কিনা। বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি কানাডা ও মেক্সিকো থেকে আমদানি করা তেলের ওপর শুল্ক আরোপ করা হয়, তবে তা ট্রাম্পের জীবনযাত্রার ব্যয় কমানোর প্রতিশ্রুতির বিপরীতে গিয়ে দাঁড়াবে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবহৃত অপরিশোধিত তেলের প্রায় ৪০ শতাংশ আমদানি করা হয়, যার অধিকাংশই আসে কানাডা থেকে। এছাড়াও, এই শুল্কের প্রভাব যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য সম্পর্ক এবং অর্থনৈতিক নীতি সম্পর্কেও নতুন প্রশ্ন তুলেছে, যা সামনের দিনগুলোতে আরও জটিল হয়ে উঠতে পারে।
ও বিতরণ করার সুযোগ দিয়েছে এবং এর ফলে আমেরিকার বহু মানুষের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। তবে, এখনো নিশ্চিত হয়নি যে এই শুল্কের আওতায় ওই দেশগুলো থেকে আমদানিকৃত তেল অন্তর্ভুক্ত হবে কিনা। বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি কানাডা ও মেক্সিকো থেকে আমদানি করা তেলের ওপর শুল্ক আরোপ করা হয়, তবে তা ট্রাম্পের জীবনযাত্রার ব্যয় কমানোর প্রতিশ্রুতির বিপরীতে গিয়ে দাঁড়াবে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবহৃত অপরিশোধিত তেলের প্রায় ৪০ শতাংশ আমদানি করা হয়, যার অধিকাংশই আসে কানাডা থেকে। এছাড়াও, এই শুল্কের প্রভাব যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য সম্পর্ক এবং অর্থনৈতিক নীতি সম্পর্কেও নতুন প্রশ্ন তুলেছে, যা সামনের দিনগুলোতে আরও জটিল হয়ে উঠতে পারে।



