
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বিশ্বে সবচেয়ে দ্রুত বাড়ছে ইসলাম ধর্মের অনুসারীর সংখ্যা

কুরবানির পশু দিয়ে আকিকা দিতে চাইলে অংশ নির্ধারণ যেভাবে

সামর্থ্যবান ব্যক্তি কুরবানি না দিলে কী হবে?

ওয়াজিব হওয়ার পরও কুরবানি করতে না পারলে কী উপায়?

কুরবানির পশু কেনার পর শরিকের সংখ্যা বাড়ানো যাবে কি?

যে নফল রোজা মুছে দেয় দুই বছরের গুনাহ

চাঁদ দেখা গেছে, ৭ জুন ঈদুল আজহা
‘লাইভ ওয়েটে’ কুরবানির পশু বিক্রি করা কি জায়েজ?

আমাদের দেশে কুরবানির হাটগুলোতে ইদানীং জীবিত পশুর ওজন মাপার জন্য বসানো হয়েছে ওজন মাপার ডিজিটাল স্কেল।
এসব স্কেলের এক পাশ দিয়ে গরু বা ছাগল প্রবেশ করিয়ে কিছুক্ষণ দাঁড় করিয়ে রেখে আরেক পাশ দিয়ে বের করা হয়। এতে স্কেলে ওই পশুটির ওজন পরিমাপ হয়ে যায়।
পশু কেনাবেচায় ক্রেতা-বিক্রেতার মূল্য নির্ধারণের সন্দেহ দূর করার জন্যই এ স্কেল বসানো হয়েছে। ছোট সাইজের গরু কেজিপ্রতি ৩০০-৩২০ টাকা দরে আর বড় ও সুন্দর আকৃতির গরু ৩৫০-৪০০ টাকা দরে বিক্রির চুক্তি হওয়ার পর ওজন মাপার স্কেলে উঠানো হয় এবং এতে সর্বমোট কেজির সংখ্যা ও তার দাম বেরিয়ে আসে।
তাই যারা গরু বিক্রি করেন তারাও বিক্রির সময়
গরুর ওজন দেখেন, আর যারা কেনেন তারাও ওজন দেখে নেন। এখন প্রশ্ন হলো— শরিয়তের দৃষ্টিতে এভাবে জীবন্ত গরু-ছাগল ওজন করে বিক্রি করা বৈধ হবে কিনা? ফিকহে হানাফির পূর্ববর্তী কিতাবসমূহে যদিও জীবন্ত পশু ওজন করে বিক্রিকে নাজায়েজ বলা হয়েছে; কিন্তু পরবর্তী সময় হাঁস-মুরগি ওজন করে বিক্রির প্রচলনের কারণে মুফতিয়ানে কেরাম একে জায়েজ বলে ফতোয়া দিয়েছেন। আর বর্তমানে জীবন্ত গরু-ছাগলও ওজন করে বিক্রির প্রচলন হয়ে গেছে, বিধায় তাও জায়েজ হবে। উপরন্তু এ পদ্ধতিতে ক্রেতা-বিক্রেতার ধোঁকাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।
গরুর ওজন দেখেন, আর যারা কেনেন তারাও ওজন দেখে নেন। এখন প্রশ্ন হলো— শরিয়তের দৃষ্টিতে এভাবে জীবন্ত গরু-ছাগল ওজন করে বিক্রি করা বৈধ হবে কিনা? ফিকহে হানাফির পূর্ববর্তী কিতাবসমূহে যদিও জীবন্ত পশু ওজন করে বিক্রিকে নাজায়েজ বলা হয়েছে; কিন্তু পরবর্তী সময় হাঁস-মুরগি ওজন করে বিক্রির প্রচলনের কারণে মুফতিয়ানে কেরাম একে জায়েজ বলে ফতোয়া দিয়েছেন। আর বর্তমানে জীবন্ত গরু-ছাগলও ওজন করে বিক্রির প্রচলন হয়ে গেছে, বিধায় তাও জায়েজ হবে। উপরন্তু এ পদ্ধতিতে ক্রেতা-বিক্রেতার ধোঁকাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।