ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                প্রোটিয়াদের হারিয়ে বিশ্বকাপের শিরোপা ঘরে তুলল ভারত
                                ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপের ফাইনালে ভারতের মেয়েরা
                                ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ দল
                                নতুন চুক্তির পরদিনই মেসির ঝলক
                                ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে ওয়ানডে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
                                সিরিজ নির্ধারণী ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে বড় লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
                                বেলিংহামের গোলে জুভেন্টাসকে হারাল রিয়াল মাদ্রিদ
রোনালদোর কাছে এটা দুই প্রজন্মের লড়াই
                             
                                               
                    
                         দুই দলই একবার করে নেশন্স লিগে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। ২০১৯ সালে প্রথম আসরেই এই ট্রফির সাধ নিয়েছিলেন পর্তুগালের রোনালদো। ২০২৩ সালে সর্বশেষ আসরে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল স্পেন। তবে সেই স্কোয়াডে ছিলেন লামিনে ইয়ামাল। 
আজ মিউনিখে (বাংলাদেশ সময় রাত একটায়, সনি স্পোর্টস ফাইভ–এ সরাসরি সম্প্রচার ) যখন নেশন্স লিগের এবারের ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে স্পেন–পর্তুগাল, তখন ম্যাচটির পোস্টার বয় রোনালদো আর ইয়ামাল। বছর সতেরোর সঙ্গে চল্লিশের লড়াই! যদিও ম্যাচটিকে এভাবে দেখতে নারাজ  ক্রিস্টিয়ানো  রোনালদো। তার কথায় ইয়ামাল ছেলের বয়সী। তুলনাটা এভাবে না দিয়ে বরং দুই প্রজন্মের লড়াই বলা যেতে পারে। ‘আপনারা ক্রিস্টিয়ানোর সঙ্গে অন্য কারো যে তুলনাটি দিচ্ছেন তা কাজে আসবে না। 
এটা একটা প্রজন্মের সঙ্গে আরেকটা প্রজন্মের পার্থক্য। একজন মাত্র এসেছে, আরেকজন মঞ্চ থেকে প্রায় চলে যাচ্ছে। এখন আপনারা যদি আমাকে অন্য প্রজন্মের মধ্যে দেখতে চান তাহলে ঠিক আছে।’ স্পেনকে শেষবার যখন পর্তুগাল হারিয়েছিল তখন ইয়ামালের বয়স ছিল মাত্র দুই বছর। রোনালদো তখন টগবগে তরুণ, ২০১০ সালে প্রীতি ম্যাচে স্পেনকে ৪–০ গোলে হারিয়েছিল। এরপর অবশ্য অনেকটা সময় বয়ে গেছে। মিউনিখের সংবাদ সম্মেলনে ইয়ামালের চুল রং করার কথা বলে নিজেই হেসেছেন। ‘ওর কতই বা বয়স। আমার ছেলের চেয়ে বোধহয় তিন বছরের বড়। এই সময়টাতে ওদেরকে ওদের মতো চলতে দিন। ছেলেটি ভালো খেলছে, তাকে আপনারা চাপ দেবেন না। তাকে তার মতো বেড়ে
উঠতে দিন, এটা ফুটবলের স্বার্থেই প্রয়োজন।’ শুধু ইয়ামালকে নিয়েই নয়, স্পেন দলের সঙ্গে পর্তুগালের এই দলটির বয়সের গড় পার্থক্যও চোখে পরার মতো। সেমিফাইনালে পর্তুগালের শুরুর একাদশের গড় বয়স ছিল ২৭ বছর ১৬৪ দিন। যেখানে ফ্রান্সের বিপক্ষে স্পেনের একাদশটির গড় বয়স ছিল ২৫ বছর ৩৪ দিন। রোনালদোর সঙ্গেই ইয়ামালের বয়সের পার্থক্য ২২ বছর ১৬৮ দিন। অনেকের কাছে তাই আজকের ফাইনালটি তারুণ্যের সঙ্গে অভিজ্ঞতার। যদিও নেশন্স লিগে দারুণ ফর্মে রয়েছে এই তরুণ স্প্যানিশ দলটি। শেষ তেরোটি ম্যাচের একটিতেও হারেনি তারা। সেখানে পর্তুগাল কিন্তু ছয় বছর পর এই আসরের ফাইনালে উঠেছে। তাই স্পেন দলটিকে এই মুহূর্তে বিশ্বসেরা দল মনে করছেন রোনালদো। ‘আপনারা লামিনে ইয়ামালকে
নিয়ে অনেক কথা বলছেন। কিন্তু আমি স্পেন দলটিকে নিয়ে কিছু বলতে আগ্রহী। তাদের নিকো উইলিয়ামসের মতো খেলোয়াড় আছে। মিড ফিল্ডে পেদ্রির মতো ফর্মে থাকা একজন রয়েছে। তাদের হাতে ফুয়েন্তের মতো দারুণ কোচ রয়েছে। আমি তো মনে করি, এই মুহূর্তে বিশ্বের সেরা দল এই স্পেন।’ ম্যাচের আগেই যেন স্পেনকে চ্যাম্পিয়ন করে দিলেন রোনালদো!
                    
                                                          
                    
                    
                                    এটা একটা প্রজন্মের সঙ্গে আরেকটা প্রজন্মের পার্থক্য। একজন মাত্র এসেছে, আরেকজন মঞ্চ থেকে প্রায় চলে যাচ্ছে। এখন আপনারা যদি আমাকে অন্য প্রজন্মের মধ্যে দেখতে চান তাহলে ঠিক আছে।’ স্পেনকে শেষবার যখন পর্তুগাল হারিয়েছিল তখন ইয়ামালের বয়স ছিল মাত্র দুই বছর। রোনালদো তখন টগবগে তরুণ, ২০১০ সালে প্রীতি ম্যাচে স্পেনকে ৪–০ গোলে হারিয়েছিল। এরপর অবশ্য অনেকটা সময় বয়ে গেছে। মিউনিখের সংবাদ সম্মেলনে ইয়ামালের চুল রং করার কথা বলে নিজেই হেসেছেন। ‘ওর কতই বা বয়স। আমার ছেলের চেয়ে বোধহয় তিন বছরের বড়। এই সময়টাতে ওদেরকে ওদের মতো চলতে দিন। ছেলেটি ভালো খেলছে, তাকে আপনারা চাপ দেবেন না। তাকে তার মতো বেড়ে
উঠতে দিন, এটা ফুটবলের স্বার্থেই প্রয়োজন।’ শুধু ইয়ামালকে নিয়েই নয়, স্পেন দলের সঙ্গে পর্তুগালের এই দলটির বয়সের গড় পার্থক্যও চোখে পরার মতো। সেমিফাইনালে পর্তুগালের শুরুর একাদশের গড় বয়স ছিল ২৭ বছর ১৬৪ দিন। যেখানে ফ্রান্সের বিপক্ষে স্পেনের একাদশটির গড় বয়স ছিল ২৫ বছর ৩৪ দিন। রোনালদোর সঙ্গেই ইয়ামালের বয়সের পার্থক্য ২২ বছর ১৬৮ দিন। অনেকের কাছে তাই আজকের ফাইনালটি তারুণ্যের সঙ্গে অভিজ্ঞতার। যদিও নেশন্স লিগে দারুণ ফর্মে রয়েছে এই তরুণ স্প্যানিশ দলটি। শেষ তেরোটি ম্যাচের একটিতেও হারেনি তারা। সেখানে পর্তুগাল কিন্তু ছয় বছর পর এই আসরের ফাইনালে উঠেছে। তাই স্পেন দলটিকে এই মুহূর্তে বিশ্বসেরা দল মনে করছেন রোনালদো। ‘আপনারা লামিনে ইয়ামালকে
নিয়ে অনেক কথা বলছেন। কিন্তু আমি স্পেন দলটিকে নিয়ে কিছু বলতে আগ্রহী। তাদের নিকো উইলিয়ামসের মতো খেলোয়াড় আছে। মিড ফিল্ডে পেদ্রির মতো ফর্মে থাকা একজন রয়েছে। তাদের হাতে ফুয়েন্তের মতো দারুণ কোচ রয়েছে। আমি তো মনে করি, এই মুহূর্তে বিশ্বের সেরা দল এই স্পেন।’ ম্যাচের আগেই যেন স্পেনকে চ্যাম্পিয়ন করে দিলেন রোনালদো!



