
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

২৩ বছর ধরে কারাগারে ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’

ধর্মঘটে বাতিল এয়ার কানাডার ৬’শর বেশি ফ্লাইট

চীনে অবৈধ সরবরাহ ঠেকাতে চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকের কয়েক ঘণ্টা পর ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা চালাল রাশিয়া

কেন আফগানিস্তানেই নজর চীন, ভারত ও পাকিস্তানের?

আমি থাকাকালে চীন তাইওয়ানে হামলা করবে না : ট্রাম্প

কোনো যুদ্ধবিরতি, কোনো চুক্তি হয়নি : বৈঠকের ফল ‘শূন্য’
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান হতে পারে এই সপ্তাহে: ক্যারোলিন লেভিট

হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব ক্যারোলিন লেভিট বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার ক্ষমতার ওপর আত্মবিশ্বাসী। তিনি রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছাতে পারবেন এবং ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান ঘটাতে পারবেন। তিন বছর ধরে চলমান এই যুদ্ধ এই সপ্তাহেই শেষ হতে পারে বলে শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন।
লেভিট দক্ষিণ লনে সাংবাদিকদের বলেন, প্রেসিডেন্ট এবং তার দল এই যুদ্ধের উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার দিকে অত্যন্ত মনোযোগী।
লেভিট আরও জানান, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ম্যাট ওয়াল্টজ এই সপ্তাহ শেষে একটি চুক্তির জন্য দিনরাত কাজ করছেন। ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্টও ইউক্রেনের সঙ্গে প্রাকৃতিক সম্পদের বিষয়ে একটি প্রস্তাবিত চুক্তি নিয়ে আলোচনা করছেন।
হোয়াইট হাউস প্রেস সচিব বলেন, গুরুত্বপূর্ণ
খনিজসম্পদ নিয়ে আলোচনা প্রেসিডেন্টের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি আমেরিকান ট্যাক্সপেয়ারদের অর্থ ফেরত আনবে। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউক্রেনীয় জনগণের মধ্যে একটি দুর্দান্ত অর্থনৈতিক অংশীদারিত্বও গড়ে তুলবে কারণ তারা এই যুদ্ধের পর তাদের দেশ পুনর্গঠন করবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ঘোষণা করেন, এই উদ্যোগটি ২০০ মিলিয়ন ডলারের তহবিল আনবে এবং ইউক্রেনের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশগ্রহণ তৈরি করবে, যা কংগ্রেসের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। স্টেট ডিপার্টমেন্ট জানিয়েছে, যুদ্ধ শুরুর পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ৬৫.৯ বিলিয়ন ডলারের সামরিক সহায়তা প্রদান করেছে।
খনিজসম্পদ নিয়ে আলোচনা প্রেসিডেন্টের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি আমেরিকান ট্যাক্সপেয়ারদের অর্থ ফেরত আনবে। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউক্রেনীয় জনগণের মধ্যে একটি দুর্দান্ত অর্থনৈতিক অংশীদারিত্বও গড়ে তুলবে কারণ তারা এই যুদ্ধের পর তাদের দেশ পুনর্গঠন করবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ঘোষণা করেন, এই উদ্যোগটি ২০০ মিলিয়ন ডলারের তহবিল আনবে এবং ইউক্রেনের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশগ্রহণ তৈরি করবে, যা কংগ্রেসের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। স্টেট ডিপার্টমেন্ট জানিয়েছে, যুদ্ধ শুরুর পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ৬৫.৯ বিলিয়ন ডলারের সামরিক সহায়তা প্রদান করেছে।