ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পর্দার আড়ালে দরকষাকষি: শর্ত নতুন সংবিধান প্রণয়ন
এমপিও শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন বেতন ৩০
ঢাবি শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে’ দেওয়ার হুমকি দিলেন শিবিরপন্থী ডাকসু সদস্য সর্বমিত্র চাকমা
চবি ক্যাম্পাস থেকে ছাত্রলীগ কর্মী সেজানকে তুলে নিয়ে কোপালো গুপ্ত শিবির সন্ত্রাসীরা
শিক্ষকদের এন্ট্রি পদ নবম গ্রেডসহ ৪-৬ স্তরের পদসোপান দাবি
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জন্য মাউশির সতর্কবার্তা
রাবির দ্বাদশ সমাবর্তনের তারিখ ঘোষণা
রাবি প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করছে জামায়াত, দাবি ছাত্রদল সেক্রেটারির
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরো প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করছে জামায়াতে ইসলামী— এমন দাবি করেছেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির।
তিনি বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) পুরো প্রশাসন বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দলের কর্মীরা যেরকম পরিচালিত করছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সেভাবে পরিচালিত হচ্ছে।
মঙ্গলবার ঢাকা কলেজ ছাত্রদল আয়োজিত ‘ছাত্র জনতার জাগরণের জুলাই’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ দাবি করেন।
তিনি আরও বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর রয়েছেন, মাননীয় প্রো ভাইস চ্যান্সেলর রয়েছেন, মাননীয় প্রক্টর রয়েছেন তারা সরাসরি বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামীর যারা অতীতে কর্মী ছিলেন, এখনো পর্যন্ত জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত তারাই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পরিচালনা করছে।
তিনি বলেন, এমনও কথিত রয়েছে
যে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার পূর্বে রাবির মাননীয় উপাচার্য শিবিরের পারমিশন নিয়ে থাকেন। শিবিরের অনুমতি ব্যতীত তিনি কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেন না। নাছির আরও বলেন, গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে তড়িঘড়ি করে, শিক্ষার্থীদের কোনো মতামত না নিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের (রাকসু নির্বাচন) যাবতীয় প্রস্তুতি তারা গ্রহণ করেছে। তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে তারা আত্মপ্রকাশের মাধ্যমে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদ বাগিয়ে নিয়ে তারা এখন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নিয়ন্ত্রণ করছে। সুতরাং বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদেরকে আরও স্বাধীনচেতা হওয়া উচিত এবং শিক্ষার্থীদের স্পিরিটকে ধারণ করে প্রতিটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা উচিত বলে আমরা মনে করি। ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদকের এই মন্তব্যের পর রাবি প্রশাসন বা ছাত্রশিবিরের
পক্ষ থেকে এখনো কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
যে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার পূর্বে রাবির মাননীয় উপাচার্য শিবিরের পারমিশন নিয়ে থাকেন। শিবিরের অনুমতি ব্যতীত তিনি কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেন না। নাছির আরও বলেন, গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে তড়িঘড়ি করে, শিক্ষার্থীদের কোনো মতামত না নিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের (রাকসু নির্বাচন) যাবতীয় প্রস্তুতি তারা গ্রহণ করেছে। তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে তারা আত্মপ্রকাশের মাধ্যমে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদ বাগিয়ে নিয়ে তারা এখন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নিয়ন্ত্রণ করছে। সুতরাং বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদেরকে আরও স্বাধীনচেতা হওয়া উচিত এবং শিক্ষার্থীদের স্পিরিটকে ধারণ করে প্রতিটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা উচিত বলে আমরা মনে করি। ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদকের এই মন্তব্যের পর রাবি প্রশাসন বা ছাত্রশিবিরের
পক্ষ থেকে এখনো কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।



