ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
হাসানের জোড়া আঘাতের পর বড় সংগ্রহের পথে উইন্ডিজ
প্রথম দিন : শুরুর মতো হলো না বাংলাদেশের শেষটা
বিপিএল মাতাতে আসছেন রাহাত ফতেহ আলী খান
ক্যারিবিয়ানে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
জাকির খান এলেই কেঁপে উঠে আদালতপাড়া, ভয় পেতেন শামীম ওসমানও
বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক আকবর জাতীয় লিগে নিষিদ্ধ
রোনাল্ডো বক্সে, মেসি পুরো মাঠেই ভয়ঙ্কর: রদ্রি
রান উৎসবের ম্যাচে জিম্বাবুয়ের যত রেকর্ড
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ইতিহাসে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল। গাম্বিয়ার বিপক্ষে ১২০ বলের ম্যাচে ৩৪৪ রানের রেকর্ড গড়ে জিম্বাবুয়ে।
রান উৎসবের ম্যাচে একাধিক রেকর্ড গড়েছে জিম্বাবুয়ে। বুধবার নাইরোবিতে গাম্বিয়ার বিপক্ষে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ৩৪৪ রান করে জিম্বাবুয়ে। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এটাই দলীয় সর্বোচ্চ স্কোর।
রেকর্ড গড়ার পথে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। ৩৩ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে ৪৩ বলে ১৫ ছক্কা ও ৭ চারে অপরাজিত ১৩৩ রানের ইনিংস খেলেন তিনি।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে চীনের হাংজুতে এশিয়ান গেমসে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে ২০ ওভারে ৩১৪ রান করেছিল নেপাল। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এতদিন সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ ছিল সেটিই। তাদের ছাড়িয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়ল জিম্বাবুয়ে।
জিম্বাবুয়ের
ইনিংসে এদিন ছক্কা হয়েছে মোট ২৭টি। এটিও স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড। মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে নেপালের ২৬ ছক্কা ছিল আগের সর্বোচ্চ। ছক্কা ও চার মিলিয়ে জিম্বাবুয়ের ইনিংসের ৫৭ বাউন্ডারিও রেকর্ড। কিছুদিন আগে হায়দরাবাদে বাংলাদেশের বিপক্ষে ভারতের ৪৭ বাউন্ডারি ছিল আগের রেকর্ড। সিকান্দার রাজা আজ ১৫টি ছক্কা হাঁকান। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এক ইনিংসে যৌথভাবে এটা তৃতীয় সর্বোচ্চ। তার ৩৩ বলে সেঞ্চুরি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে যৌথভাবে দ্বিতীয় দ্রুততম। গত ফেব্রুয়ারিতে নেপালের বিপক্ষে ৩৩ বলে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েন নামিবিয়ার ইয়ান নিকোল লফটি-ইটন। পরে জুনে তাকে ছাড়িয়ে সাইপ্রাসের বিপক্ষে ২৭ বলে সেঞ্চুরি করে নতুন বিশ্ব রেকর্ড গড়েন এস্তোনিয়ার সাহিল চৌহান। ওই ইনিংসে সর্বোচ্চ ১৮ ছক্কার কীর্তিও গড়েন তিনি। এদিন টস জিতে ব্যাটিংয়ে
নেমে বেনেট ও মারুমানির ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা করে জিম্বাবুয়ে। পাওয়ার প্লেতে তারা করে ১ উইকেটে ১০৩ রান। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে পাওয়ার প্লেতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ এটি। গত মাসে এডিনবরায় স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে রান তাড়ায় প্রথম ৬ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার ১১৩ রান সর্বোচ্চ। মারুমানি ফিফটি করেন স্রেফ ১৩ বলে। জিম্বাবুয়ের হয়ে দ্রুততম ও সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে যৌথভাবে তৃতীয় দ্রুততম ফিফটি এটি। ৯ চার ও ৪ ছক্কায় ১৯ বলে ৬২ রান করে ষষ্ঠ ওভারে বিদায় নেন মারুমানি। তিন নম্বর পজিশনে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫ বলে ১২ রান করে ফেরেন ডিওন মায়ার্স। বেনেট ২৬ বলে ৭ চার ও এক ছক্কায় করেন ৫০ রান। পাঁচে নেমে ১১ বলে ২৫ রান
করেন রায়ান বার্ল। চার নম্বর পজিশনে ব্যাটিংয়ে নামা সিকান্দার রাজার পঞ্চাশ ছুঁতে লাগে ২০ বল। পরের ১৩ বলে তিনি পূর্ণ করেন শতক। এই সংস্করণে জিম্বাবুয়ের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান হলেন সিকান্দার রাজা। কদিন আগে রুয়ান্ডার বিপক্ষে ডিওন মায়ার্সের ৯৬ ছিল আগের সর্বোচ্চ। ছয় নম্বরে নেমে ১৭ বলে ৫ ছক্কা ও ৩ চারে ৫৩ রানে অপরাজিত রয়ে যান ক্লাইভ মাডান্ডে। পঞ্চম উইকেটে তিনি ও রাজা মিলে ১৪১ রানের জুটি গড়েন কেবল ৪০ বলে। সবচেয়ে বেশি ঝড় বয়ে যায় গাম্বিয়ার পেসার মুসা জোবারতেহর ওপর দিয়ে। ৪ ওভারে তিনি দেন ৯৩ রান। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে খরুচে বোলিং এটি। বিব্রতকর এই রেকর্ড থেকে তিনি মুক্তি দিয়েছেন শ্রীলংকার কাসুন রাজিথাকে। ২০১৯ সালে
অ্যাডিলেইডে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে রাজিথা ৪ ওভারে দিয়েছিলেন ৭৫ রান। বিশাল লক্ষ্য তাড়ায় স্রেফ ৫৪ রানে গুটিয়ে যায় গাম্বিয়া। জিম্বাবুয়ে পায় ২৯০ রানের জয়। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে রানের হিসাবে সবচেয়ে বড় জয় এটি। মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে নেপালের ২৭৩ রানে জয় ছিল আগের রেকর্ড।
ইনিংসে এদিন ছক্কা হয়েছে মোট ২৭টি। এটিও স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড। মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে নেপালের ২৬ ছক্কা ছিল আগের সর্বোচ্চ। ছক্কা ও চার মিলিয়ে জিম্বাবুয়ের ইনিংসের ৫৭ বাউন্ডারিও রেকর্ড। কিছুদিন আগে হায়দরাবাদে বাংলাদেশের বিপক্ষে ভারতের ৪৭ বাউন্ডারি ছিল আগের রেকর্ড। সিকান্দার রাজা আজ ১৫টি ছক্কা হাঁকান। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এক ইনিংসে যৌথভাবে এটা তৃতীয় সর্বোচ্চ। তার ৩৩ বলে সেঞ্চুরি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে যৌথভাবে দ্বিতীয় দ্রুততম। গত ফেব্রুয়ারিতে নেপালের বিপক্ষে ৩৩ বলে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েন নামিবিয়ার ইয়ান নিকোল লফটি-ইটন। পরে জুনে তাকে ছাড়িয়ে সাইপ্রাসের বিপক্ষে ২৭ বলে সেঞ্চুরি করে নতুন বিশ্ব রেকর্ড গড়েন এস্তোনিয়ার সাহিল চৌহান। ওই ইনিংসে সর্বোচ্চ ১৮ ছক্কার কীর্তিও গড়েন তিনি। এদিন টস জিতে ব্যাটিংয়ে
নেমে বেনেট ও মারুমানির ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা করে জিম্বাবুয়ে। পাওয়ার প্লেতে তারা করে ১ উইকেটে ১০৩ রান। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে পাওয়ার প্লেতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ এটি। গত মাসে এডিনবরায় স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে রান তাড়ায় প্রথম ৬ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার ১১৩ রান সর্বোচ্চ। মারুমানি ফিফটি করেন স্রেফ ১৩ বলে। জিম্বাবুয়ের হয়ে দ্রুততম ও সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে যৌথভাবে তৃতীয় দ্রুততম ফিফটি এটি। ৯ চার ও ৪ ছক্কায় ১৯ বলে ৬২ রান করে ষষ্ঠ ওভারে বিদায় নেন মারুমানি। তিন নম্বর পজিশনে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫ বলে ১২ রান করে ফেরেন ডিওন মায়ার্স। বেনেট ২৬ বলে ৭ চার ও এক ছক্কায় করেন ৫০ রান। পাঁচে নেমে ১১ বলে ২৫ রান
করেন রায়ান বার্ল। চার নম্বর পজিশনে ব্যাটিংয়ে নামা সিকান্দার রাজার পঞ্চাশ ছুঁতে লাগে ২০ বল। পরের ১৩ বলে তিনি পূর্ণ করেন শতক। এই সংস্করণে জিম্বাবুয়ের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান হলেন সিকান্দার রাজা। কদিন আগে রুয়ান্ডার বিপক্ষে ডিওন মায়ার্সের ৯৬ ছিল আগের সর্বোচ্চ। ছয় নম্বরে নেমে ১৭ বলে ৫ ছক্কা ও ৩ চারে ৫৩ রানে অপরাজিত রয়ে যান ক্লাইভ মাডান্ডে। পঞ্চম উইকেটে তিনি ও রাজা মিলে ১৪১ রানের জুটি গড়েন কেবল ৪০ বলে। সবচেয়ে বেশি ঝড় বয়ে যায় গাম্বিয়ার পেসার মুসা জোবারতেহর ওপর দিয়ে। ৪ ওভারে তিনি দেন ৯৩ রান। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে খরুচে বোলিং এটি। বিব্রতকর এই রেকর্ড থেকে তিনি মুক্তি দিয়েছেন শ্রীলংকার কাসুন রাজিথাকে। ২০১৯ সালে
অ্যাডিলেইডে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে রাজিথা ৪ ওভারে দিয়েছিলেন ৭৫ রান। বিশাল লক্ষ্য তাড়ায় স্রেফ ৫৪ রানে গুটিয়ে যায় গাম্বিয়া। জিম্বাবুয়ে পায় ২৯০ রানের জয়। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে রানের হিসাবে সবচেয়ে বড় জয় এটি। মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে নেপালের ২৭৩ রানে জয় ছিল আগের রেকর্ড।