
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বামনায় ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

ফোনে নারীকে উত্যক্তের জেরে বিএনপির দুই গ্রুপের বন্দুকযুদ্ধে নেতা গুলিবিদ্ধ, আহত ১৫

চাঁদার টাকাসহ ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার, অতঃপর…

কক্সবাজার সৈকতে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

বোরকা পরে এসে যুবদল কর্মীকে স্ত্রী-কন্যার সামনে গুলি করে হত্যা

আট বছরের শিশুকে ধর্ষণচেষ্টায় ৬৫ বছরের বৃদ্ধ গ্রেফতার

চাঁদাবাজির মামলায় গাজীপুরের সাবেক বিএনপি নেতা স্বপন গ্রেফতার
রাজধানীতে লাশ ঘিরে উল্লাস: সব আসামী শনাক্ত, অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ৪

ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালের গেটের সামনে লালচাঁদ ওরফে সোহাগ (৩৯) নামে এক ব্যক্তিকে এলোপাতাড়ি আঘাত ও কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় চারজকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তারা হলেন- মাহমুদুল হাসান মহিন (৪১), তারেক রহমান রবিন (২২)। এ সময় রবিনের কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করা হয়। র্যাব-১০ আরও দুজনকে গ্রেফতার করেছে। এ নিয়ে মোট চারজনকে গ্রেপ্তার করা হলো।
আজ শুক্রবার (১১ জুলাই) ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য জানান।
ডিসি তালেবুর রহমান বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের ঘটনার সংবাদ পাওয়ার পর কোতোয়ালি থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে পুলিশ সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে
পাঠায়।’ তিনি বলেন. ‘এ ঘটনায় নিহতের বড় বোন বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ ঘটনাস্থলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে এবং রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে এজাহারভুক্ত দুইজন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে।’ গ্রেপ্তাররা প্রাথমিকভাবে পুলিশকে জানায়, ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব এবং পূর্ব শত্রুতার জেরে এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। ঘটনার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধানে এবং ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যান্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
পাঠায়।’ তিনি বলেন. ‘এ ঘটনায় নিহতের বড় বোন বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ ঘটনাস্থলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে এবং রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে এজাহারভুক্ত দুইজন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে।’ গ্রেপ্তাররা প্রাথমিকভাবে পুলিশকে জানায়, ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব এবং পূর্ব শত্রুতার জেরে এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। ঘটনার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধানে এবং ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যান্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।