রশিদপুরে কূপে গ্যাসের সন্ধান, মিলবে ২৫ মিলিয়ন ঘনফুট

হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার রশিদপুর গ্যাসক্ষেত্রের ৩ নম্বর কূপে গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেছে। সংস্কার (ওয়ার্কওভার) কার্যক্রম চালানোর পর এই গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেছে। গত শুক্রবার কূপটিতে প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রবাহ ধরা পড়ে বলে জানিয়েছে সিলেট গ্যাস ফিল্ডস লিমিটেড (এসজিএফএল)।
রোববার গ্যাসের সন্ধান পাওয়ার বিষয়টি জানিয়ে গণমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে এসজিএফএল।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, রশিদপুর গ্যাসক্ষেত্রের ৩ নম্বর কূপ থেকে ১০ বছরে ২৫ দশমিক ৫৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উৎপাদন করা সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে। পাশাপাশি কূপ থেকে গ্যাসের সঙ্গে উপজাত হিসেবে কনডেনসেট পাওয়া যাবে। বর্তমানে প্রতি ঘনমিটার এলএনজির দাম ৬৫ টাকা বিবেচনা করলে ওই কূপ থেকে আনুমানিক ৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকার গ্যাস পাওয়া
যাবে। এসজিএফএল সূত্র জানায়, এসজিএফএল ও বাপেক্সের কারিগরি বিষয়ে দক্ষ কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ৩ নম্বর কূপের সংস্কারকাজ (ওয়ার্কওভার) সফলভাবে সম্পন্ন করেছেন। বর্তমানে সংস্থাটির আওতায় সিলেট-১০এক্স, সিলেট-১১, ডুপিটিলা-১, কৈলাসটিলা-৯, রশিদপুর-১১ ও রশিদপুর-১৩ নম্বর কূপ খনন এবং কৈলাসটিলা-৯ ও বিয়ানীবাজার-২ নম্বর কূপের ওয়ার্কওভার (সংস্কার) কাজ চলমান। এসব কাজ সফলভাবে সম্পন্ন হলে দেশের গ্যাস উৎপাদন আরও বাড়বে বলে আশা করছে প্রতিষ্ঠানটি।
যাবে। এসজিএফএল সূত্র জানায়, এসজিএফএল ও বাপেক্সের কারিগরি বিষয়ে দক্ষ কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ৩ নম্বর কূপের সংস্কারকাজ (ওয়ার্কওভার) সফলভাবে সম্পন্ন করেছেন। বর্তমানে সংস্থাটির আওতায় সিলেট-১০এক্স, সিলেট-১১, ডুপিটিলা-১, কৈলাসটিলা-৯, রশিদপুর-১১ ও রশিদপুর-১৩ নম্বর কূপ খনন এবং কৈলাসটিলা-৯ ও বিয়ানীবাজার-২ নম্বর কূপের ওয়ার্কওভার (সংস্কার) কাজ চলমান। এসব কাজ সফলভাবে সম্পন্ন হলে দেশের গ্যাস উৎপাদন আরও বাড়বে বলে আশা করছে প্রতিষ্ঠানটি।