ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানি নাকি গ্রামীন গ্যাং কে বড় রক্তচোষা?
জাতিকে শিক্ষিত করার প্রতিদানে কি মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে
তোফায়েল আহমেদের স্ত্রীর শেষ বিদায়, শ্রদ্ধা জানাতে জনতার ঢল
শেখ হাসিনার বিচার ও প্রত্যর্পণ: ঢাকায় ব্রিটিশ আইনজীবীরা, নেপথ্যে ভারত-পাকিস্তান ভূ-রাজনীতি ও নিরাপত্তা সমীকরণ
‘মানুষ মেরে ক্ষমতায় থাকতে চাই না’: শেখ হাসিনার শেষ মুহূর্তের অডিও বার্তা
ভূমিকম্পে সাগরের বুকে জন্ম নেয়া সেন্টমার্টিন দ্বীপ
বাংলাদেশকে আধুনিক করায় কি মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে?
যৌথ নোবেলে ইউনূসের একক রাজত্ব: অংশীদার তাসলিমাকে ‘প্রতারণার’ জালে ফেলার চাঞ্চল্যকর আখ্যান!
নোবেল শান্তি পুরস্কার ২০০৬—বিশ্বের খাতায় লেখা আছে এই পুরস্কারটি ছিল ‘যৌথ’। অর্ধেক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এবং বাকি অর্ধেক গ্রামীণ ব্যাংকের (যার মালিকানা দরিদ্র ঋণগ্রহীতা নারীদের)। কিন্তু বাস্তব চিত্র বলছে ভিন্ন কথা। অভিযোগ উঠেছে, অসলোর মঞ্চে ঋণগ্রহীতাদের প্রতিনিধি তাসলিমা বেগমকে পাশে রেখে যৌথ বিজয়ের ‘নাটক’ সাজানো হলেও, পরবর্তীতে চরম প্রতারণার মাধ্যমে ড. ইউনূস পুরো কৃতিত্ব ও ফায়দা একাই লুট করেছেন।
যৌথ নোবেলের অংশীদার হয়েও তাসলিমা বেগম আজ ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে, আর ড. ইউনূস সেই যৌথ পুঁজি ভাঙিয়ে গড়েছেন নিজের একচ্ছত্র সাম্রাজ্য।
নোবেলের মঞ্চে ‘ব্যবহার’, দেশে ফিরেই ‘বিতাড়ন’
২০০৬ সালের ১০ ডিসেম্বর তাসলিমা বেগম যখন ড. ইউনূসের পাশে দাঁড়িয়ে নোবেল মেডেল ও সনদ গ্রহণ করেন, তখন
তিনি ছিলেন গ্রামীণ ব্যাংকের লক্ষাধিক মালিকের প্রতিনিধি। নিয়ম অনুযায়ী, নোবেলের সম্মান ও অর্থের সমান অংশীদার ছিলেন এই নারীরা। কিন্তু অভিযোগ রয়েছে, ড. ইউনূস সুকৌশলে তাসলিমাকে কেবল ওই মুহূর্তের জন্য ‘শো-পিস’ হিসেবে ব্যবহার করেছেন। নোবেল হাতে পাওয়ার মাত্র কয়েকমাসের মধ্যে, ২০০৭ সালে এক গভীর ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে তাসলিমাকে গ্রামীণ ব্যাংকের পর্ষদ থেকে অপমানজনকভাবে বের করে দেওয়া হয়। বিশ্লেষকদের মতে, যৌথ নোবেলের দাবিদার বা অংশীদার যেন কেউ থাকতে না পারে, সেই পথ পরিষ্কার করতেই ড. ইউনূস তাসলিমাকে ‘বলির পাঁঠা’ বানিয়েছিলেন। যৌথ প্রাপ্তি, অথচ একতরফা ভোগদখল নোবেল পুরস্কারের অর্থ এবং বিশ্বজোড়া সম্মান—সবই ছিল যৌথ। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, তাসলিমা বেগম বা গ্রামীণ ব্যাংকের সাধারণ সদস্যরা সেই সম্মানের কতটুকু
পেয়েছেন? তাসলিমা বেগম আজ রাজশাহীর পীরগাছা গ্রামে জীর্ণ কুঁড়েঘরে নিদারুণ অবহেলায় দিন কাটাচ্ছেন। অন্যদিকে, ড. ইউনূস সেই ‘যৌথ নোবেল’-এর ট্যাগ ব্যবহার করে বিশ্বজুড়ে বক্তৃতাবাজি ও নিজের ব্র্যান্ডিং করে চলেছেন। সমালোচকদের মতে, এটি কেবল অবহেলা নয়, বরং দরিদ্র নারীদের আবেগের সঙ্গে এক ধরনের ‘করপোরেট প্রতারণা’। তাসলিমাকে সরিয়ে দিয়ে ড. ইউনূস বুঝিয়ে দিয়েছেন, নোবেলটা আসলে তাঁর ব্যক্তিগত সম্পত্তি, ব্যাংক বা এর সদস্যরা সেখানে কেবল নামমাত্র উপস্থিত ছিলেন। মিথ্যা অপবাদ দিয়ে কণ্ঠরোধ? তাসলিমাকে সরানোর সময় তাঁর বিরুদ্ধে ঋণের শর্ত ভঙ্গের যে অভিযোগ আনা হয়েছিল, তাকে অনেকেই ‘সাজানো নাটক’ বলে অভিহিত করেন। যে নারী বিশ্বমঞ্চে প্রতিষ্ঠানের মুখ উজ্জ্বল করলেন, তাকেই কেন তড়িঘড়ি করে ‘অপবাদ’ দিয়ে বিদায় করা
হলো? এর পেছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল—নোবেলের আলো যাতে ভাগ করতে না হয়। তাসলিমাকে দৃশ্যপট থেকে সরিয়ে ড. ইউনূস নিশ্চিত করেছেন যে, গ্রামীণ ব্যাংকের নোবেল জয়ের ইতিহাসে কেবল তাঁর নামই উচ্চারিত হবে। ইতিহাস সাক্ষী, ২০০৬ সালের নোবেল ছিল দুই পক্ষের। কিন্তু ড. ইউনূসের কৌশলী চালে এক পক্ষ (তাসলিমা ও গ্রামীণ নারী সমাজ) আজ প্রতারিত ও বিস্মৃত। তাসলিমা বেগমের করুণ পরিণতি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়, ড. ইউনূসের তথাকথিত দারিদ্র্য বিমোচনের দর্শনের আড়ালে লুকিয়ে ছিল আত্মপ্রচার ও অংশীদারদের হক মেরে খাওয়ার এক নির্মম সত্য।
তিনি ছিলেন গ্রামীণ ব্যাংকের লক্ষাধিক মালিকের প্রতিনিধি। নিয়ম অনুযায়ী, নোবেলের সম্মান ও অর্থের সমান অংশীদার ছিলেন এই নারীরা। কিন্তু অভিযোগ রয়েছে, ড. ইউনূস সুকৌশলে তাসলিমাকে কেবল ওই মুহূর্তের জন্য ‘শো-পিস’ হিসেবে ব্যবহার করেছেন। নোবেল হাতে পাওয়ার মাত্র কয়েকমাসের মধ্যে, ২০০৭ সালে এক গভীর ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে তাসলিমাকে গ্রামীণ ব্যাংকের পর্ষদ থেকে অপমানজনকভাবে বের করে দেওয়া হয়। বিশ্লেষকদের মতে, যৌথ নোবেলের দাবিদার বা অংশীদার যেন কেউ থাকতে না পারে, সেই পথ পরিষ্কার করতেই ড. ইউনূস তাসলিমাকে ‘বলির পাঁঠা’ বানিয়েছিলেন। যৌথ প্রাপ্তি, অথচ একতরফা ভোগদখল নোবেল পুরস্কারের অর্থ এবং বিশ্বজোড়া সম্মান—সবই ছিল যৌথ। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, তাসলিমা বেগম বা গ্রামীণ ব্যাংকের সাধারণ সদস্যরা সেই সম্মানের কতটুকু
পেয়েছেন? তাসলিমা বেগম আজ রাজশাহীর পীরগাছা গ্রামে জীর্ণ কুঁড়েঘরে নিদারুণ অবহেলায় দিন কাটাচ্ছেন। অন্যদিকে, ড. ইউনূস সেই ‘যৌথ নোবেল’-এর ট্যাগ ব্যবহার করে বিশ্বজুড়ে বক্তৃতাবাজি ও নিজের ব্র্যান্ডিং করে চলেছেন। সমালোচকদের মতে, এটি কেবল অবহেলা নয়, বরং দরিদ্র নারীদের আবেগের সঙ্গে এক ধরনের ‘করপোরেট প্রতারণা’। তাসলিমাকে সরিয়ে দিয়ে ড. ইউনূস বুঝিয়ে দিয়েছেন, নোবেলটা আসলে তাঁর ব্যক্তিগত সম্পত্তি, ব্যাংক বা এর সদস্যরা সেখানে কেবল নামমাত্র উপস্থিত ছিলেন। মিথ্যা অপবাদ দিয়ে কণ্ঠরোধ? তাসলিমাকে সরানোর সময় তাঁর বিরুদ্ধে ঋণের শর্ত ভঙ্গের যে অভিযোগ আনা হয়েছিল, তাকে অনেকেই ‘সাজানো নাটক’ বলে অভিহিত করেন। যে নারী বিশ্বমঞ্চে প্রতিষ্ঠানের মুখ উজ্জ্বল করলেন, তাকেই কেন তড়িঘড়ি করে ‘অপবাদ’ দিয়ে বিদায় করা
হলো? এর পেছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল—নোবেলের আলো যাতে ভাগ করতে না হয়। তাসলিমাকে দৃশ্যপট থেকে সরিয়ে ড. ইউনূস নিশ্চিত করেছেন যে, গ্রামীণ ব্যাংকের নোবেল জয়ের ইতিহাসে কেবল তাঁর নামই উচ্চারিত হবে। ইতিহাস সাক্ষী, ২০০৬ সালের নোবেল ছিল দুই পক্ষের। কিন্তু ড. ইউনূসের কৌশলী চালে এক পক্ষ (তাসলিমা ও গ্রামীণ নারী সমাজ) আজ প্রতারিত ও বিস্মৃত। তাসলিমা বেগমের করুণ পরিণতি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়, ড. ইউনূসের তথাকথিত দারিদ্র্য বিমোচনের দর্শনের আড়ালে লুকিয়ে ছিল আত্মপ্রচার ও অংশীদারদের হক মেরে খাওয়ার এক নির্মম সত্য।



