
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বড় ধরনের পরিবর্তন আসছে উয়েফা সুপার কাপে

নাটকীয় কামব্যাকের পর টাইব্রেকারে পিএসজির সুপার কাপ জয়

এক সেঞ্চুরিতে ৮০ ধাপ উন্নতি ‘বেবি এবির’

বাবরকে পেছনে ফেলে শীর্ষে গিল

আইসিসি থেকে ফের দুঃসংবাদ পেলো বাংলাদেশ

মেয়েদের আরেক ইতিহাস, প্রথমবার অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ

বিসিবির প্রধান কিউরেটর পদে হেমিং, গামিনীকে নিয়ে যা জানা গেল
যে রিপোর্ট ভাগ্য নির্ধারণ করে দেয় বিসিবি সভাপতি ফারুকের

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার সভাপতি হয়েছিলেন ফারুক আহমেদ। তবে মাত্র নয় মাসের মাথায় সেই দায়িত্ব হারাতে হলো তাকে—মূল কারণ হিসেবে উঠে এসেছে বিপিএল আয়োজন নিয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির রিপোর্ট।
গত বছরের আগস্টে এনএসসির কোটায় পরিচালক হিসেবে বোর্ডে যোগ দেন ফারুক আহমেদ। পরবর্তীতে বিসিবি সভাপতি নির্বাচিত হয়ে নতুন ইতিহাস গড়েন। কিন্তু চলতি বছরের মে মাসে তাকে সরিয়ে সভাপতি করা হয় জাতীয় দলের সাবেক আরেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলাম বুলবুলকে।
জনপ্রিয় সাংবাদিক খালেদ মহিউদ্দীনের সঞ্চালিত ‘ঠিকানা’ অনুষ্ঠানে ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া জানান, বোর্ডের অধিকাংশ পরিচালক ফারুকের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা ও গঠনতন্ত্রবহির্ভূত সিদ্ধান্ত নেওয়ার অভিযোগ তুলেছিলেন।
‘বিপিএল আয়োজন নিয়ে
মন্ত্রণালয় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছিল। সেই রিপোর্টে দেখা যায়, রাজশাহী ও চট্টগ্রামের ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো দল পরিচালনায় ব্যর্থ হয়েছে, খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক দিতে পারেনি এবং দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। এই ব্যর্থতাগুলোই তার সরিয়ে দেওয়ার বড় কারণ,’—বলেন আসিফ মাহমুদ। ১৯৯৩-৯৪ মৌসুমে বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক ছিলেন ফারুক আহমেদ। ১৯৯৩ সালের আইসিসি ট্রফিতে দেশকে নেতৃত্ব দেন এবং ১৯৯৯ বিশ্বকাপে শেষবার জাতীয় দলে খেলেন। খেলোয়াড়ি জীবনের পর দুই দফায় নির্বাচক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার হাত ধরেই সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল ও মুশফিকুর রহিম জাতীয় দলে অভিষেক পান। ৮ বছর বিরতির পর বিসিবি সভাপতি হিসেবে ফিরে আসা ফারুকের মেয়াদ শেষ হলো হঠাৎ করেই। তদন্ত রিপোর্টের পর্যবেক্ষণ ও
বোর্ড পরিচালনায় মতবিরোধই শেষ পর্যন্ত তার বিদায়ের পথ তৈরি করেছে।
মন্ত্রণালয় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছিল। সেই রিপোর্টে দেখা যায়, রাজশাহী ও চট্টগ্রামের ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো দল পরিচালনায় ব্যর্থ হয়েছে, খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক দিতে পারেনি এবং দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। এই ব্যর্থতাগুলোই তার সরিয়ে দেওয়ার বড় কারণ,’—বলেন আসিফ মাহমুদ। ১৯৯৩-৯৪ মৌসুমে বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক ছিলেন ফারুক আহমেদ। ১৯৯৩ সালের আইসিসি ট্রফিতে দেশকে নেতৃত্ব দেন এবং ১৯৯৯ বিশ্বকাপে শেষবার জাতীয় দলে খেলেন। খেলোয়াড়ি জীবনের পর দুই দফায় নির্বাচক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার হাত ধরেই সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল ও মুশফিকুর রহিম জাতীয় দলে অভিষেক পান। ৮ বছর বিরতির পর বিসিবি সভাপতি হিসেবে ফিরে আসা ফারুকের মেয়াদ শেষ হলো হঠাৎ করেই। তদন্ত রিপোর্টের পর্যবেক্ষণ ও
বোর্ড পরিচালনায় মতবিরোধই শেষ পর্যন্ত তার বিদায়ের পথ তৈরি করেছে।